২০২৮ সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক হবে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে। এই আসর দিয়েই ১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট ফিরবে।

বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের অন্যতম পরাশক্তি চীন অবশ্য ক্রিকেটে বেশ পিছিয়ে। দেশটির অলিম্পিক ক্রিকেটে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

কিন্তু অলিম্পিকে ক্রিকেট আবারও যুক্ত হওয়ায় চীন নাকি এখন থেকেই লস অ্যাঞ্জেলেসে সোনা জয়ের পরিকল্পনা করছে। এমনকি তারা বিশ্ব ক্রিকেটেও প্রধান পরাশক্তি হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন স্টিভ ওয়াহ। লন্ডনে একটি বিপণন সংস্থা আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি।

৫৯ বছর বয়সী স্টিভ ওয়াহর ভাষ্য, ‘অলিম্পিকে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তির ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে চীন একটি দল গড়ে তুলতে শুরু করেছে। তারা সোনা জয়ের ব্যাপারে খুবই সিরিয়াস।’

অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি স্টিভ ওয়াহ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অল ম প ক

এছাড়াও পড়ুন:

এই কঠিন সময়ে ঐক্য ধরে রাখা প্রয়োজন: ঢাবি উপাচার্য

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির ঐক্য রক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান।

উপাচার্য বলেন, ‘আমরা একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি। এক অর্থে জাতির জন্য এটি একটি ক্রান্তিকাল। এই সময়ে আমাদের ঐক্য ধরে রাখা একান্তই প্রয়োজন।’

আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের কাছে নিয়াজ আহমেদ খান এ কথা বলেন।

ঢাবি উপাচার্য বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির জন্য পরম শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও মমতার দিন। এক গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, চিন্তাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তাঁদের সেই চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে আছে।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, যুগে যুগে ও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ এ জাতিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ করেছে এবং সাহস জুগিয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় জাতি ১৯৯০ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে।

উপাচার্য আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ আজও জাতির ঐক্য ধরে রাখার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোকবর্তিকা। একই সঙ্গে ১৯৫২, ১৯৬৮, ১৯৬৯, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি আন্দোলন–সংগ্রামে যাঁরা রক্ত ও জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষা করেছেন, তাঁদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ১৯৫২ থেকে ২০২৪—এর প্রতিটি দিন ও ঘটনাপ্রবাহ জাতির মৌলিক পরিচয়ের মাইলফলক। এর কোনো অংশ বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ইতিহাসই যুগে যুগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছে, আর বর্তমান সময়ে সেই ঐক্য ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ