ঢাকার অভিজাত একটি আবাসিক এলাকায় প্লট কিনেছেন। কিনেছেন ফ্ল্যাট। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছেন চার কোটি টাকা। এফডিআর (স্থায়ী আমানত) রয়েছে সোয়া কোটি টাকার। দুদক বলছে, তাঁর স্ত্রীর নামেও রয়েছে কোটি টাকার সম্পদ। বিপুল এই সম্পদ করা হয়েছে ঘুষের টাকায়।

তিনি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী মো.

রাশেদুল আলম। তাঁর স্ত্রী অপর্ণা রানী দাস একটি কলেজের শিক্ষক। এই দম্পতির বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করা হয়েছে।

রাশেদুল ও অপর্ণার ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) একটি প্রতিবেদন ধরে অনুসন্ধান করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অনুসন্ধানে প্লট ও ফ্ল্যাট কেনা, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগসহ ২২ কোটি ৮০ লাখ ৫৭ হাজার ৭০৭ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। অনুসন্ধান শেষে এই দম্পতির বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করেছেন দুদকের সহকারী কমিশনার মো. সাজিদ-উর-রোমান।

এই দুর্নীতির সঙ্গে ঠিকাদার, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও তাঁর (রাশেদুল) প্রতিষ্ঠানের অনেকেই জড়িত। দুদককে এ বিষয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধান করতে হবে। জড়িত সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।ইফতেখারুজ্জামান, নির্বাহী পরিচালক, টিআইবি

দুদকের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন প্রকৌশলী রাশেদুল। গত বছরের মে মাসে ছুটি নিয়ে বিদেশে পড়তে গেছেন। এখন পরিবার নিয়ে নিউজিল্যান্ডে আছেন।

দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশেদুলের নামে তিনটি ব্যাংক হিসাব ও তিনটি এফডিআর হিসাবের তথ্য পাওয়া গেছে। এর বাইরে সোনালী ব্যাংকের হিসাবে তাঁর বেতনের টাকা জমা হয়। বাকি ব্যাংক হিসাবগুলোতে তিনি ঘুষের টাকা লেনদেন করেছেন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাশেদুলের নামে শেল্‌টেক্‌ ব্রোকারেজ লিমিটেডে একটি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব রয়েছে। এই বিও হিসাবের মাধ্যমে রাশেদুলের নামে থাকা একটি বেসরকারি ব্যাংকের হিসাব থেকে ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন কোম্পানির ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার কেনা হয়েছে।

দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, অনুসন্ধানকালে রাশেদুল ও অপর্ণার নামে ব্যাংক হিসাবে থাকা সব টাকা অবরুদ্ধ এবং আবাসিক এলাকার প্লট ও রাশেদুলের নিজ এলাকা কুমিল্লার হোমনায় থাকা একটি জমি জব্দ করা হয়েছে।

রাশেদুল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শেষে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বলেন, আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাশেদুলের নামে শেল্‌টেক্‌ ব্রোকারেজ লিমিটেডে একটি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব রয়েছে। এই বিও হিসাবের মাধ্যমে রাশেদুলের নামে থাকা একটি বেসরকারি ব্যাংকের হিসাব থেকে ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন কোম্পানির ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার কেনা হয়েছে।দেড় লাখ টাকার ঘড়ি

রাশেদুলের সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল কিশোরগঞ্জ এলজিইডি। দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিনি বিলাসী জীবন কাটাতেন। দেড় লাখ টাকার ঘড়ি পরতেন। নিয়মিত যেতেন পাঁচ তারকা হোটেলে। অনুসন্ধানে এসব হোটেলে লাখ লাখ টাকা বিল দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। ঢাকার অভিজাত একটি বিপণিবিতান থেকে ২০১৮ সালে চারটি দামি ঘড়ি কেনার তথ্য পাওয়া গেছে।

দুদকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত রাশেদুল বেতন পেয়েছেন ৩২ লাখ ৩৫ হাজার ৬১৯ টাকা। সঞ্চয় দেখিয়েছেন ৮ লাখ টাকা। এ ছাড়া করমুক্ত আয় ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৬১ টাকা, মায়ের কাছ থেকে উপহার ৪ লাখ টাকা, বাবা ও দাদির কাছ থেকে ৬ লাখ টাকার জমি পেয়েছেন, নিকটাত্মীয়র কাছ থেকে উপহার পেয়েছেন সাড়ে ৪ লাখ টাকার। পাশাপাশি জিপিএফ (সরকারি কর্মচারীদের সাধারণ ভবিষ্য তহবিল) সুদ ও অন্যান্য আয় ৩ লাখ ২৭ হাজার ১৩৮ টাকা এবং রেমিট্যান্স থেকে ৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা আয় দেখিয়েছেন রাশেদুল।

দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, অনুসন্ধানকালে রাশেদুল ও অপর্ণার নামে ব্যাংক হিসাবে থাকা সব টাকা অবরুদ্ধ এবং আবাসিক এলাকার প্লট ও রাশেদুলের নিজ এলাকা কুমিল্লার হোমনায় থাকা একটি জমি জব্দ করা হয়েছে।স্ত্রীর নামে কোটি টাকার সম্পদ

রাশেদুলের স্ত্রী অপর্ণা কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজের শিক্ষক। দুদক সূত্র বলছে, অপর্ণার নামে ৯১ লাখ ৯১ হাজার ৮৪২ টাকার সম্পদ রয়েছে। এর মধ্যে একটি বেসরকারি ব্যাংকে (কিশোরগঞ্জ শাখা) রয়েছে ৬০ লাখ ৪৩ হাজার ৯০৮ টাকা। নগদ রয়েছে ৩১ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। এ ছাড়া তাঁর ১০ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে।

দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়, অপর্ণা ২০১৭ সালে বিসিএসে (শিক্ষা ক্যাডার) উত্তীর্ণ হয়ে চাকরিতে যোগ দেন। চাকরিজীবনের শুরু থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১০ লাখ ৭৫ হাজার ২৫৬ টাকা সঞ্চয় করেছেন তিনি। বেতন-ভাতা পেয়েছেন ১৬ লাখ ১০ হাজার ৮১০ টাকা। আয়কর নথিতে করমুক্ত আয় হিসেবে দেখিয়েছেন ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬৮ টাকা।

অনুসন্ধানে দুদক অপর্ণার বৈধ আয় পেয়েছেন ৩৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৩৪ টাকা। এর বাইরে তাঁর নামে থাকা সব সম্পদই অবৈধ।

রাশেদুলের সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল কিশোরগঞ্জ এলজিইডি। দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিনি বিলাসী জীবন কাটাতেন। দেড় লাখ টাকার ঘড়ি পরতেন। নিয়মিত যেতেন পাঁচ তারকা হোটেলে। অনুসন্ধানে এসব হোটেলে লাখ লাখ টাকা বিল দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।জড়িত সবার জবাবদিহি প্রয়োজন

অনুসন্ধানে দুদক রাশেদুল আলমের বিপুল অর্থসম্পদের বৈধ ও গ্রহণযোগ্য কোনো উৎস পায়নি। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে রাশেদুলের সঙ্গে ফেসবুক মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি। পরে মেসেঞ্জারে বার্তা পাঠিয়েও জবাব পাওয়া যায়নি।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, রাশেদুল যে বিপুল অর্থের মালিক হয়েছেন, সেটা বৈধভাবে সম্ভব নয়। তিনি দুর্নীতির মাধ্যমেই এই বিপুল সম্পদ করেছেন।

গত ১৫ বছরে দুর্নীতি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছিল উল্লেখ করে ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, এই দুর্নীতির সঙ্গে ঠিকাদার, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের অনেকেই জড়িত। দুদককে এ বিষয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধান করতে হবে। জড়িত সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক শ রগঞ জ অপর ণ র কর ছ ন অন য য় সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

৩০ কোটির স্পনেরশিপ, ৫ শতাংশ মুনাফা-আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে বিসিবির

সম্প্রতি কয়েকটি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে প্রতিবেদন হয়। সেখানে দাবি করা হয় বিসিবি প্রেসিডেন্ট বোর্ডের টাকা নিজের স্বার্থে সরিয়েছেন অন্য ব্যাংকে।

বিবৃতিতে বিসিবি দাবি করে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের পর স্থায়ী আমানত থেকে মুনাফা বৃদ্ধি হয়েছে ২–৫% আর  ব্যাংকিং অংশীদারদের কাছ থেকে ৩০ কোটি টাকার বেশি স্পনসরশিপ প্রতিশ্রুতি।

রাইজিংবিডির পাঠকদের জন্য বিবৃতি হুবহু তুলে ধরা হলো…

আরো পড়ুন:

হৃদয়ের শাস্তি হাস্যকর, মোহামেডানের চাপ ছিল কি না সেটা জরুরি না: তামিম 

মানহীন পারফরম্যান্সে ক্রিকেট বাজারে অস্থিরতা

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জাতীয় গণমাধ্যমের কিছু অংশে বোর্ডের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিসিবির মতে, এসব প্রতিবেদন ভ্রান্ত, ভুল তথ্যভিত্তিক এবং বোর্ড ও এর সভাপতি জনাব ফারুক আহমেদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হয়েছে।

বিসিবি তার সকল আর্থিক কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছে। সাম্প্রতিক অভিযোগগুলোর প্রেক্ষিতে, বোর্ড জনগণ এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার প্রতি প্রতিশ্রুত সাংবাদিকদের সুবিধার্থে নিম্নলিখিত ব্যাখ্যাগুলো প্রদান করছে:

২০২৪ সালের আগস্টে বিসিবির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর জনাব ফারুক আহমেদ বোর্ডের আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণকে অগ্রাধিকারে রেখেছেন, বিশেষত বিগত বছরগুলোর আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসের গণআন্দোলনের পর দেশের অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে।

এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে, বিসিবি তার ব্যাংকিং সম্পর্কগুলোর পুনর্মূল্যায়ন করে এবং কৌশলগতভাবে সিদ্ধান্ত নেয় যে শুধুমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত গ্রীন ও ইয়েলো জোনভুক্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথেই বোর্ড আর্থিক লেনদেনে জড়িত থাকবে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে, বিসিবি ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকগুলো থেকে ২৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে এবং এর মধ্যে ২৩৮ কোটি টাকা গ্রীন ও ইয়েলো জোনভুক্ত ব্যাংকগুলোতে পুনঃবিনিয়োগ করে। অবশিষ্ট ১২ কোটি টাকা বিসিবির দৈনন্দিন পরিচালন ব্যয় নির্বাহের জন্য নির্ধারিত একাউন্টে স্থানান্তর করা হয়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে যে, পার্টনার ব্যাংকগুলোর সাথে বিসিবির আর্থিক বিষয়ক লেনদেনে স্বাক্ষরপ্রদানকারী দুজন বোর্ড পরিচালক - বোর্ডের ফিনান্স কমিটি চেয়ারম্যান জনাব ফাহিম সিনহা ও টেন্ডার ও পারচেজ কমিটি চেয়ারম্যান জনাব মাহবুবুল আনাম I বোর্ড সভাপতি কোন একক সিদ্ধান্তবলে বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের অজ্ঞাতে ব্যাঙ্ক পরিবর্তনের নির্দেশ প্রদান করেন না এবং তিনি ব‍্যাংকিং বিষয়ে স্বাক্ষর প্রদানকারী ননI

বিসিবি অবগত যে, কিছু সুবিধাভোগী মহল এবং ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠী, যারা ক্রিকেট প্রশাসনের ভিতরেও সক্রিয়, বোর্ডের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই কারণেও বিসিবি তার আর্থিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করেছে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত বিসিবি তার অর্থ ও স্থায়ী আমানত সংরক্ষণের দায়িত্ব ১৩টি নির্ভরযোগ্য ব্যাংকের হাতে দিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত কেবল বিসিবির আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেনি, বরং প্রতিযোগিতামূলক মুনাফা প্রাপ্তির মাধ্যমে আয় বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি করেছে। এর ফলে, পূর্ববর্তী সময়ের তুলনায় বিসিবির স্থায়ী আমানত থেকে ২–৫ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত মুনাফা হয়েছে।

গত ছয় মাসে বিসিবি তার বর্তমান তিনটি ব্যাংকিং অংশীদারের কাছ থেকে আনুমানিক ১২ কোটি টাকার স্পনসরশিপ পেয়েছে। এছাড়াও, অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বিসিবির অংশীদার ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে প্রায় ২০ কোটি টাকার বিনিয়োগের আশ্বাস পাওয়া গেছে, যা এই আর্থিক সম্পর্কগুলোর দৃঢ়তা ওe গভীরতা নির্দেশ করে।

বিসিবি সর্বোচ্চ মানের আর্থিক শাসন ব্যবস্থা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্রকৃত ও তথ্যভিত্তিক উৎস থেকে তদন্ত ও পর্যালোচনাকে স্বাগত জানায়। পাশাপাশি, গণমাধ্যমকে অনুরোধ করা হচ্ছে যেন তারা ভিত্তিহীন প্রতিবেদন প্রকাশ থেকে বিরত থাকে, যা বাংলাদেশ ক্রিকেট ও এর সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করতে পারে।

ঢাকা/রিয়াদ/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মামলায় আমির খসরুসহ ৫ জন খালাস
  • বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় খালাস পেলেন আমীর খসরু
  • হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • খাদ্য মূল্যস্ফীতির ‘লাল’ তালিকায় বাংলাদেশ
  • রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • ডেইলি স্টার-এইচএসবিসি সম্মাননা পেলেন কৃতী শিক্ষার্থীরা
  • শাহাদাতের ক্ষমতা বাড়লেও গুরুত্ব কমেছে দলে
  • ৩০ কোটির স্পনেরশিপ, ৫ শতাংশ মুনাফা-আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে বিসিবির
  • গৃহকর নিয়ে প্রশাসকের সঙ্গে বাসিন্দাদের হট্টগোল