বিজিএমইএর ৩৫ পরিচালক পদে ৯৩ প্রার্থী, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
Published: 26th, April 2025 GMT
তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালনা পর্ষদের ৩৫ পরিচালক পদে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মিলে মোট ৯৩ প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ৬ মে পর্যন্ত প্রার্থীতা প্রত্যাহারের সুযোগ রয়েছে। আগামী ৮ মে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনে ভোট গ্রহণ আগামী ২৮ মে। ঢাকা এবং চট্রগ্রাম অঞ্চলে একযোগে ভোটগ্রহণ হবে। তবে ভোট কেন্দ্র এখনো ঠিক হয়নি।
স্বচ্ছতার স্বার্থে দুই অঞ্চলেই বিজিএমইএর নিজস্ব ভবনের বাইরে নিরপেক্ষ কোন ভেন্যুতে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্বাচিত পরিচালকরা ১১ জুন ভোটের মাধ্যমে একজন সভাপতি এবং সাত জন সহ-সভাপতি নির্বাচিত করবেন। শনিবার নির্বাচনের এ তফসিল ঘোষণা করা হয়।
দুই একটি ব্যতিক্রম বাদে সাধারণত, দুটি প্যানেল ‘সম্মিলিত পরিষদ’ এবং ‘ফোরাম’ বিজিএমইএ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে থাকে। এবারের নির্বাচনেও দুই পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে প্যানেল লিডারের নাম ঘোষণা করেছে। ফোরামের প্যানেল লিডার নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক সহ-সভাপতি এবং রাইজিং গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান বাবু এবং সম্মিলিত প্যানেল থেকে প্যানেল লিডার হয়েছেন চৈতি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো.
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন–বিসিআইসির সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল এবার নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। ল ফার্ম সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের ব্যাবস্থাপনা অংশিদার ব্যারিস্টার সৈয়দ আফজাল হাসান উদ্দিন এবং ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ এ বোর্ডের সদস্য। অন্যদিকে নির্বাচন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে এপেক্স ফুটঅয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরকে। এ বোর্ডের দুই সদস্য হচ্ছেন বার্জার পেইন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব এ এন এম কুদরত-ই-খু্দা।
গত বছর ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত বিজিএমইএ নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদ নিরঙ্কুশ বিজয় পায়। প্যানেল লিডার এস এম মান্নাক কচি সভাপতি নির্বাচিত হন। ওই সময় নির্বাচনে ভোটারের যোগ্যতা নিয়ে আপত্তি তোলে ফোরাম। অবশ্য নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেয় তারা। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর পর্ষদ ভেঙ্গে দেওয়ার দাবি জানানো হয় ফোরামের পক্ষ থেকে। সমঝোতায় সিনিয়র সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলামকে সভাপতি করা হয়। এতেও ফোরামের আপত্তি থাকায় পর্ষদ ভেঙ্গে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বিজিএমইএর ৩৫ পরিচালক পদে ৯৩ প্রার্থী, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালনা পর্ষদের ৩৫ পরিচালক পদে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মিলে মোট ৯৩ প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ৬ মে পর্যন্ত প্রার্থীতা প্রত্যাহারের সুযোগ রয়েছে। আগামী ৮ মে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনে ভোট গ্রহণ আগামী ২৮ মে। ঢাকা এবং চট্রগ্রাম অঞ্চলে একযোগে ভোটগ্রহণ হবে। তবে ভোট কেন্দ্র এখনো ঠিক হয়নি।
স্বচ্ছতার স্বার্থে দুই অঞ্চলেই বিজিএমইএর নিজস্ব ভবনের বাইরে নিরপেক্ষ কোন ভেন্যুতে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্বাচিত পরিচালকরা ১১ জুন ভোটের মাধ্যমে একজন সভাপতি এবং সাত জন সহ-সভাপতি নির্বাচিত করবেন। শনিবার নির্বাচনের এ তফসিল ঘোষণা করা হয়।
দুই একটি ব্যতিক্রম বাদে সাধারণত, দুটি প্যানেল ‘সম্মিলিত পরিষদ’ এবং ‘ফোরাম’ বিজিএমইএ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে থাকে। এবারের নির্বাচনেও দুই পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে প্যানেল লিডারের নাম ঘোষণা করেছে। ফোরামের প্যানেল লিডার নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক সহ-সভাপতি এবং রাইজিং গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান বাবু এবং সম্মিলিত প্যানেল থেকে প্যানেল লিডার হয়েছেন চৈতি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কালাম।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন–বিসিআইসির সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল এবার নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। ল ফার্ম সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের ব্যাবস্থাপনা অংশিদার ব্যারিস্টার সৈয়দ আফজাল হাসান উদ্দিন এবং ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ এ বোর্ডের সদস্য। অন্যদিকে নির্বাচন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে এপেক্স ফুটঅয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরকে। এ বোর্ডের দুই সদস্য হচ্ছেন বার্জার পেইন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব এ এন এম কুদরত-ই-খু্দা।
গত বছর ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত বিজিএমইএ নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদ নিরঙ্কুশ বিজয় পায়। প্যানেল লিডার এস এম মান্নাক কচি সভাপতি নির্বাচিত হন। ওই সময় নির্বাচনে ভোটারের যোগ্যতা নিয়ে আপত্তি তোলে ফোরাম। অবশ্য নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেয় তারা। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর পর্ষদ ভেঙ্গে দেওয়ার দাবি জানানো হয় ফোরামের পক্ষ থেকে। সমঝোতায় সিনিয়র সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলামকে সভাপতি করা হয়। এতেও ফোরামের আপত্তি থাকায় পর্ষদ ভেঙ্গে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়।