সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেলেন তরুণ-তরুণী
Published: 26th, April 2025 GMT
রাজধানীর উত্তরায় রেললাইনে সেলফি তোলার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন তরুণ ও তরুণী। আজ শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত তরুণের নাম মো. মাসুম (২৫), তরুণী হলেন ইতি আক্তার (২২)।
ঢাকা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন প্রথম আলোকে বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য তাঁদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
জয়নাল আবেদীন বলেন, আজ সন্ধ্যায় ঢাকার কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি যখন উত্তরার আজমপুর এলাকা অতিক্রম করে যাচ্ছিল, তখন মাসুম ও ইতি আক্তার রেললাইনের ওপর দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছিলেন। কিন্তু ট্রেন আসার আগে তাঁরা সরে যেতে পারেননি। এরই মধ্যে সেই ট্রেনের নিচেই দুজনে কাটা পড়েন। ঘটনাস্থলে মারা যান ইতি আক্তার। আর মাসুমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকার রেলওয়ে থানার ওসি জয়নাল বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, মাসুম ও ইতি থাকতেন দক্ষিণখান এলাকায়। মাসুমের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ আর ইতির নেত্রকোনায়। দুজনই পোশাক কারখানায় চাকরি করার জন্য সম্প্রতি গ্রাম থেকে ঢাকায় আসেন। আগে থেকে দুজন পূর্বপরিচিত। আজ সন্ধ্যায় তাঁরা উত্তরার আজমপুর এলাকায় ঘুরতে গিয়েছিলেন।
মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে রেললাইন দিয়ে হাঁটার কারণে অসাবধানতাবশত প্রায় রেলে কাটা পড়ে মারা যাচ্ছে মানুষ। আবার রেললাইনে সেলফি তুলতে গিয়েও মানুষ মারা যাচ্ছে। ট্রেন দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে রেললাইনে সতর্কভাবে চলাফেরার পরামর্শ দেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেলেন তরুণ-তরুণী
রাজধানীর উত্তরায় রেললাইনে সেলফি তোলার সময় ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন তরুণ ও তরুণী। আজ শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত তরুণের নাম মো. মাসুম (২৫), তরুণী হলেন ইতি আক্তার (২২)।
ঢাকা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন প্রথম আলোকে বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য তাঁদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
জয়নাল আবেদীন বলেন, আজ সন্ধ্যায় ঢাকার কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি যখন উত্তরার আজমপুর এলাকা অতিক্রম করে যাচ্ছিল, তখন মাসুম ও ইতি আক্তার রেললাইনের ওপর দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছিলেন। কিন্তু ট্রেন আসার আগে তাঁরা সরে যেতে পারেননি। এরই মধ্যে সেই ট্রেনের নিচেই দুজনে কাটা পড়েন। ঘটনাস্থলে মারা যান ইতি আক্তার। আর মাসুমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকার রেলওয়ে থানার ওসি জয়নাল বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, মাসুম ও ইতি থাকতেন দক্ষিণখান এলাকায়। মাসুমের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ আর ইতির নেত্রকোনায়। দুজনই পোশাক কারখানায় চাকরি করার জন্য সম্প্রতি গ্রাম থেকে ঢাকায় আসেন। আগে থেকে দুজন পূর্বপরিচিত। আজ সন্ধ্যায় তাঁরা উত্তরার আজমপুর এলাকায় ঘুরতে গিয়েছিলেন।
মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে রেললাইন দিয়ে হাঁটার কারণে অসাবধানতাবশত প্রায় রেলে কাটা পড়ে মারা যাচ্ছে মানুষ। আবার রেললাইনে সেলফি তুলতে গিয়েও মানুষ মারা যাচ্ছে। ট্রেন দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে রেললাইনে সতর্কভাবে চলাফেরার পরামর্শ দেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।