বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকছে টাঙ্গুয়ার হাওরে
Published: 26th, April 2025 GMT
নজরখালী বাঁধ ভেঙে টাঙ্গুয়ার হাওরের দিকে পানি ঢুকছে। পাহাড়ি ঢলে পাটলাই নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় শনিবার ভোরে টাঙ্গুয়ার হাওরের নজরখালী বাঁধটি ভেঙে যায়। হাওরে এখন পানি ঢুকছে বলে জানিয়েছেন নজরখালী বাঁধ সংলগ্ন গোলাবাড়ি গ্রামের কৃষক খসরুল আলম।
তিনি জানান, নজরখালী বাঁধের ভেতরে তাহিরপুর ও মধ্যনগর উপজেলার চারটি ইউনিয়নের ৮২টি গ্রামের কৃষক ১০ হাজার একর বোরো ধান চাষাবাদ করেন। রামসার সাইট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত থাকায় এ বাঁধটি বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাভুক্ত নয়। বাঁধ নির্মাণে সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় না। তাই এ বাঁধের আওতাভুক্ত কৃষক আগাম জাতের ধান চাষাবাদ করেন এবং বাঁধটি নিজ উদ্যোগেই নির্মাণ করে থাকেন।
মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়নের রংচি গ্রামের কৃষক আব্দুল হেলিম জানান, তিনি টাঙ্গুয়ার হাওরে আগাম জাতের ধান চাষ করেছেন। হাওরের বাঁধ ভাঙার আগেই তিনি জমির ধান কেটে ঘরে উঠিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ট ঙ গ য় র হ ওর উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকছে টাঙ্গুয়ার হাওরে
নজরখালী বাঁধ ভেঙে টাঙ্গুয়ার হাওরের দিকে পানি ঢুকছে। পাহাড়ি ঢলে পাটলাই নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় শনিবার ভোরে টাঙ্গুয়ার হাওরের নজরখালী বাঁধটি ভেঙে যায়। হাওরে এখন পানি ঢুকছে বলে জানিয়েছেন নজরখালী বাঁধ সংলগ্ন গোলাবাড়ি গ্রামের কৃষক খসরুল আলম।
তিনি জানান, নজরখালী বাঁধের ভেতরে তাহিরপুর ও মধ্যনগর উপজেলার চারটি ইউনিয়নের ৮২টি গ্রামের কৃষক ১০ হাজার একর বোরো ধান চাষাবাদ করেন। রামসার সাইট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত থাকায় এ বাঁধটি বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাভুক্ত নয়। বাঁধ নির্মাণে সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় না। তাই এ বাঁধের আওতাভুক্ত কৃষক আগাম জাতের ধান চাষাবাদ করেন এবং বাঁধটি নিজ উদ্যোগেই নির্মাণ করে থাকেন।
মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়নের রংচি গ্রামের কৃষক আব্দুল হেলিম জানান, তিনি টাঙ্গুয়ার হাওরে আগাম জাতের ধান চাষ করেছেন। হাওরের বাঁধ ভাঙার আগেই তিনি জমির ধান কেটে ঘরে উঠিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবুল হাসেম বলেন, নজরখালী বাঁধটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন নয়। তাই ওখানে কৃষকদের ধান চাষাবাদে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। পাশাপাশি হাওরে পানি ঢোকার সময় জেলেরা যেন মা মাছ না মারে সে ব্যাপারে উপজেলা মৎস্য অফিসারকে বলে দেওয়া হয়েছে।