প্রেমিক বজ্রসেনকে প্রাণে বাঁচাতে মরিয়া ছিলেন রাজসভার নর্তকী শ্যামা। চুরির অপবাদে আটক হন বজ্রসেন; প্রেমিকার কপালে চিন্তার ভাঁজ, চোখে–মুখে রাজ্যের ভয়। প্রেমিককে ছাড়াতে কী করেন শ্যামা?—তা নিয়েই আবর্তিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নৃত্যনাট্য শ্যামা। এতে শ্যামা চরিত্রকে প্রাণ দিয়েছেন নৃত্যশিল্পী সাদিয়া ইসলাম মৌ। চরিত্রটিতে নিজেকে ঢেলে দিয়েছেন তিনি। নৃত্যের ছন্দে প্রেম, আকুলতাকে জীবন্ত করে তুলেছেন এই তারকা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্যকর্মের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী নাচের মেলবন্ধন ঘটিয়েছে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকার আলোকি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মৌসহ নৃত্যশিল্পীরা আলো ছড়িয়েছেন। এটি যৌথভাবে আয়োজন করেছে এমডব্লিউ ম্যাগাজিন বাংলাদেশ ও স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্র্যান্ড মায়া।
‘এসো শ্যামল সুন্দর’ গানে কত্থক নৃত্য পরিবেশন করেন আনিকা কবির শখ.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সালাহ, কেইন, না লেভা—সোনার জুতার লড়াইয়ে কে কোথায়
এবার কি তবে অবশেষে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিততে যাচ্ছেন মোহাম্মদ সালাহ?
আভাস সে রকমই। তবে মৌসুমের শেষে এসে যদি রবার্ট লেভানডফস্কি বা হ্যারি কেইন অবিশ্বাস্য কিছু করে ফেলেন, আরও একবার হতাশ হতে হবে লিভারপুলের মিসরীয় ফরোয়ার্ডকে। আরও একবার কথাটা বলা হচ্ছে, কারণ আগেও বেশ কয়েকবার এই পুরস্কার জেতার খুব কাছে গিয়েছিলেন সালাহ, শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি। অন্যদিকে লেভানডফস্কি, কেইন কিংবা আর্লিং হলান্ডের এরই মধ্যে সৌভাগ্য হয়েছে পুরস্কারটি জেতার।
সহজ কথায়, প্রতি মৌসুমে ইউরোপের প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ লিগগুলোর মধ্যে যিনি সবচেয়ে বেশি গোল করেন, তাঁকে দেওয়া হয় সোনার বুট, যে পুরস্কারের আনুষ্ঠানিক নাম ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।
এমনিতে ইউরোপের সব লিগই আলাদা করে প্রতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতাকে গোল্ডেন বুট পুরস্কার দেয়। তবে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু তাঁকেই দেওয়া হয়, যিনি পুরো ইউরোপে সব লিগ মিলিয়ে গোলের জন্য সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পান। পয়েন্ট হিসাব করা হয় গোলসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট লিগের মানের ওপর ভিত্তি করে।