মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, শুল্ক আরোপের পরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাকে ফোন করেছেন। টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন। শুক্রবার এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয়েছে।
জানুয়ারিতে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু হওয়ার পর থেকে চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়। জবাবে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর ৮৩ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। তবে চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটন জানিয়েছে, চীনা পণ্যে শুল্ক কমানোর বিষয়টি ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন। শুল্ক হ্রাসের এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বর্তমানে চীনা পণ্যের উপর শুল্ক কমিয়ে ৫০ থেকে ৬৫ শতাংশের মধ্যে আনা হতে পারে।
টাইম ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি চীনা প্রেসিডেন্টকে ফোন করেছেন কিনা। জবাবে না বলেন ট্রাম্প। তবে তিনি জানান, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাকে ফোন করেছেন।
কবে চীনা প্রেসিডেন্ট ফোন করেছেন জানতে চাইলে পুতিন তা এড়িয়ে গিয়ে বলেন, “তিনি আমাকে ফোন করেছেন এবং আমি মনে করি না এটা তার পক্ষে দুর্বলতার প্রকাশ।”
টেলিফোনে প্রেসিডেন্ট জিনপিং কী বলেছেন জানতে চাইলে তাও এড়িয়ে যান ট্রাম্প।
তবে তিনি বলেন, “আমরা সবাই লেনদেন করতে চাই। কিন্তু আমরা একটি বিশাল দোকান। এটি একটি বিশাল, সুন্দর দোকান, এবং সবাই সেখানে কেনাকাটা করতে চায়। আমেরিকান জনগণের পক্ষ থেকে, আমি দোকানটির মালিক এবং আমি দাম নির্ধারণ করি। আমি বলব, যদি আপনি এখানে কেনাকাটা করতে চান, তাহলে আপনাকে এই মূল্যই দিতে হবে।”
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ ন কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রাম নগরের আতুরার ডিপো এলাকায় পেট্রোল বোমা হামলায় দগ্ধ লায়লা বেগমের (৫০) মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে রাউজান পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে নিজ বসতঘরে তার মৃত্যু হয়।
ঢাকা থেকে তাকে রাউজান নিয়ে আসার পর ওইদিন সন্ধ্যায় অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়। পরে রাতে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে জানান লায়লা বেগমের স্বামী আব্বাস উদ্দিন।
রোববার (২০ এপ্রিল) ভোর ৫টার দিকে বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন আতুরার ডিপো এলাকায় সিএনজি অটোরিকশায় পেট্রোলবোমা নিক্ষেপের ঘটনায় দুই যাত্রী লায়লা বেগম (৫০) ও তাঁর পুত্রবধূ ঝর্ণা বেগম (৩০) দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে লায়লা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
অটোরিকশার যাত্রীরা কুতুবদিয়া মালেক শাহ’র দরবারে যাচ্ছিলেন। আতুরার ডিপো এলাকায় এলে কয়েকজন লোক অতর্কিত পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে।