কাতালুনিয়ায় গিয়ে সময় দেবেন—এই শর্তে জোড়া লাগছে গার্দিওলার সংসার
Published: 24th, April 2025 GMT
কোনো স্থাপনা ভেঙে গেলে সিমেন্ট–বালু দিয়ে তা আবার জোড়া লাগানো যায়। কিন্তু মন ভাঙলে?
ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলার সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ক্রিস্তিনা সেরার বিচ্ছেদের খবর সামনে এসেছিল জানুয়ারিতে। শোনা গিয়েছিল, গার্দিওলা কর্তৃক স্ত্রীকে যথেষ্ট সময় না দেওয়া বিচ্ছেদের প্রধানতম কারণ। এবার স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম এন ব্লাউ ভিআইপি বলছে, গার্দিওলা আবার সম্পর্কটা জোড়া লাগানোর চেষ্টা করছেন।
জানুয়ারিতে স্পেনের সংবাদমাধ্যম ‘এল পেরিওদিকো’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, গত নভেম্বরে সিটির সঙ্গে গার্দিওলার চুক্তি নবায়ন করাটা ভালোভাবে নেননি ক্রিস্তিনা, যা বিচ্ছেদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে। তবে সম্পর্ক ভাঙলেও গার্দিওলা ও ক্রিস্তিনার কেউই আঙুল থেকে বিয়ের আংটি এখনো খোলেননি বলে খবর এন ব্লাউ ভিআইপির।
পেপ গার্দিওলা ও ক্রিস্তিনা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি
হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী।
বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।
স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে।