তিন বছর পর সেভেনটিনের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম
Published: 24th, April 2025 GMT
কে–পপ বয় ব্যান্ড সেভেনটিনের এক দশক পূর্তি হবে আগামী ২৬ মে। একই দিনে পঞ্চম স্টুডিও অ্যালবাম ‘হ্যাপি বার্স্টডে’ প্রকাশ করবে ব্যান্ডটি।
প্রায় তিন বছর পর সেভেনটিনের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশিত হবে। সবশেষ ২০২২ সালে ‘ফেস দ্য সান’ শিরোনামে একটি অ্যালবাম এনেছিল ব্যান্ডটি।
‘হ্যাপি বার্থডে’ ও ‘বার্স্ট’ শব্দ মিলিয়ে অ্যালবামের নামকরণ করা হয়েছে। গ্রুপের এজেন্সি প্লেডিস এন্টারটেইনমেন্ট বলেছে, ‘দশক পূর্তিতে অ্যালবামের পাশাপাশি বিভিন্ন পরিবেশনা দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে যুক্ত থাকবে সেভেনটিন।’
এপ্রিলে জাপানের ওসাকায় ও মে মাসে সাইতামাতে ফ্যান মিট করবে সেভেনটিন। ১৩ সদস্যের ব্যান্ডটি গঠিত হয়েছে ২০১৫ সালের ২৬ মে। এদিন ব্যান্ডের প্রথম ইপি ‘১৭ ক্যারাট’ প্রকাশিত হয়েছে।
২০১৬ সালে প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘লাভ অ্যান্ড লেটার’ প্রকাশ করেছে সেভেনটিন। এরপর ‘টিন, এজ’, ‘অ্যান ওড’ ও ‘ফেস দ্য সান’ নিয়ে এসেছে ব্যান্ডটি।
আরও পড়ুনকে পপ অ্যালবামের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি কপি বিক্রির রেকর্ড০৫ জুলাই ২০২৩.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি
হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী।
বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।
স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে।