কোনো প্রকার মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা কোনো কারণ ছাড়াই পুঁজিবাজারে বিমা খাতে তালিকাভুক্ত দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (ডিজিআইসি) লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এমন তথ্য জানিয়েছে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর অস্বাভাবিক দাম বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে সম্প্রতি চিঠি পাঠিয়েছে ডিএসই। ওই চিঠির জবাবে কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষে জানিয়েছে, কোনো রকম অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই তাদের কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছে।

আরো পড়ুন:

স্ত্রীকে শেয়ার উপহার দেবেন ওয়ালটনের উদ্যোক্তা পরিচালক

ক্রাউন সিমেন্টের পরিচালকদের ২ কোটি শেয়ার হস্তান্তর, পেয়েছেন যারা

প্রসঙ্গত, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের গত ৬ এপ্রিল শেয়ার দর ছিল ২৪.

২০ টাকায়। যা ২১ এপ্রিল লেনদেন শেষে দাঁড়িয়েছে ৩০.৪০ টাকায়। অর্থাৎ ১০ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৬.২০ টাকা বা ২৬ শতাংশ। তবে ২৪ এপ্রিল শেয়ারটির দর কমে ২৭ টাকায় অবস্থান করছে।

এভাবে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা/এনটি/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দ শ জ ন র ল ইন স য র ন স ড এসই

এছাড়াও পড়ুন:

দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওর বিষয়ে অনুসন্ধানে নামছে দুদক

দুর্নীতির অভিযোগে অব্যাহতি পাওয়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও)
ছাত্র প্রতিনিধি তুহিন ফারাবির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নামছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। 

বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন।
      
তিনি বলেন, তাদের দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমে যে প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে আইন অনুযায়ী সেটি কমিশনের যাচাই-বাছাই সেল থেকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রকাশ্য অনুসন্ধান শুরু হবে। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ জমা হলেও একই সেল সেটি খতিয়ে দেখার পর একই প্রক্রিয়ায় অনুসন্ধান শুরু হবে। দুর্নীতির আমলযোগ্য তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেলে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।

জানা গেছে, গত ২২ এপ্রিল প্রজ্ঞাপন জারি করে যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ২২ এপ্রিল প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও উপদেষ্টা তাকে অব্যহতি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন গত ৮ এপ্রিল। চলতি বছরের গত ১৪ আগস্ট মোয়াজ্জেম হোসেনকে এপিএস হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। 

এর আগে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) (ছাত্র প্রতিনিধি) তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
 


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ