বদলে যাচ্ছে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের নাম
Published: 24th, April 2025 GMT
পুঁজিবাজারে বিমা খাতে তালিকাভুক্ত মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই ধরাবাহিকতায় কোম্পানিটি ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) পিএলসির কাছে নাম পরিবর্তনের অনুমতি চায়। সার্বিক দিক বিবেচনা করে কোম্পানিটির নাম পরিবর্তন করার অনুমতি দিয়েছে ডিএসই ও সিএসই কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, কোম্পানির নাম ‘মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড’ এর পরিবর্তে ‘মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২৭ এপ্রিল থেকে কোম্পানিটি নতুন নামে পুঁজিবাজারে লেনদেন করবে। নাম পরিবর্তন ছাড়া অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা/এনটি/ইভা
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কক্সবাজারের নদী, বনভূমি ও সি-বিচ দখল-দূষণমুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বিভিন্ন সংস্থার জন্য বরাদ্দকৃত কক্সবাজারের প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি বন বিভাগের কাছে ফেরত দেওয়া হচ্ছে। কক্সবাজারের নদী, বনভূমি ও সি-বিচ দখল ও দূষণমুক্ত করা হবে। প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ)-তে অনুমতি ছাড়া কোনো কিছু নির্মাণ করা যাবে না। পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ এবং জেলা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া কোনো সরকারি বা বেসরকারি নির্মাণ বিবেচনায় নেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে কক্সবাজার শহরে বাকখালী নদীর দখল দূষণ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, বিধি লঙ্ঘিত হলে তা আইনগতভাবে মোকাবিলা করা হবে। সি-বিচ দখল ও দূষণের লাগাম এখনই না টানলে এটি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তিতে পরিণত হবে। এটা হতে দেওয়া হবে না। বর্তমান সরকার সীমিত সময় বিবেচনায় কয়েকটি কাজ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করছি।
তিনি জানান, কক্সবাজারের ৭০০ একর বনভূমি ইতোমধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে। এক ব্যক্তি ১৫০ একর বনভূমিতে বিল্ডিং নির্মাণ করছে, সেটিও বন্ধ করা হচ্ছে। ফুটবল একাডেমির জন্য বরাদ্দ ২০ একর জমি ফেরত আনা হচ্ছে। এছাড়া দায়িত্ব নেওয়ার পর ৫১ একর জমি উদ্ধারে জেলা প্রশাসককে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সোনাদিয়া দ্বীপে বেজার জন্য বরাদ্দকৃত জমিও বন বিভাগের আওতায় ফেরত আনার প্রক্রিয়া চলছে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন নৌ পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাজমুল আহসান, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. সাইফউদ্দীন শাহীন, চট্টগ্রাম বন সার্কেলের বন সংরক্ষক মোল্লা রেজাউল করিম এবং কক্সবাজার পৌরসভার প্রশাসক রুবাইয়া আফরোজ। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।