নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাখ্যান মহিলা জামায়াতের
Published: 23rd, April 2025 GMT
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রত্যাখান করেছে জামায়াতে ইসলামীর মহিলা শাখা। সংগঠনটি বলছে, এটি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম নারী সমাজের প্রত্যাশার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
বুধবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানান মহিলা জামায়াতের সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দিকা। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেওয়া প্রতিবেদনের সুপারিশে এমন কিছু গর্হিত বিষয় নিয়ে আসা হয়েছে, যাতে সামাজিক মূল্যবোধে চরমভাবে আঘাত করা হয়েছে। যা কোরান ও হাদিসেরও সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। নারীর জন্য সবচেয়ে অবমাননাকর হলো, যৌনকর্মকে পেশা হিসেবে সামাজিক স্বীকৃতি দিতে বলা।
বিবৃতিতে বলা হয়, অভিন্ন পারিবারিক আইনের মাধ্যমে সব ধর্মের নারীদের জন্য বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকারের সমান অধিকারের সুপারিশ সব ধর্মের মতামত ও মুল্যবোধকে উপেক্ষা করা হয়েছে। যা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন। ইসলাম সমঅধিকার নয়, ন্যায্য অধিকারের ঘোষণা দেয়। এই চেতনাই সর্বস্তরের মুসলমানরা ধারণ করে। আল্লাহর আইন কেউ ব্যাক্তিগতভাবে না মানতে পারে। কিন্তু তার অধিকার নেই এই আইনে হাত দেওয়ার।
মহিলা জামায়াতের সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দিকা বলেন, কমিশনে যাদেরকে সদস্য করা হয়েছে; তারা সমাজের সব শ্রেণীর নারীদের প্রতিনিধিত্ব করে না। বিশেষ করে এই কমিশনে ইসলামের জ্ঞানসম্পন্ন নারী প্রতিনিধি দেখতে পাইনি। ইসলামের পূর্ণ জ্ঞানসম্পন্ন নারীদের কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করে প্রতিবেদনটি পুনঃলিখনের আহ্বান জানাচ্ছি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাখ্যান মহিলা জামায়াতের
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রত্যাখান করেছে জামায়াতে ইসলামীর মহিলা শাখা। সংগঠনটি বলছে, এটি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম নারী সমাজের প্রত্যাশার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
বুধবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানান মহিলা জামায়াতের সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দিকা। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেওয়া প্রতিবেদনের সুপারিশে এমন কিছু গর্হিত বিষয় নিয়ে আসা হয়েছে, যাতে সামাজিক মূল্যবোধে চরমভাবে আঘাত করা হয়েছে। যা কোরান ও হাদিসেরও সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। নারীর জন্য সবচেয়ে অবমাননাকর হলো, যৌনকর্মকে পেশা হিসেবে সামাজিক স্বীকৃতি দিতে বলা।
বিবৃতিতে বলা হয়, অভিন্ন পারিবারিক আইনের মাধ্যমে সব ধর্মের নারীদের জন্য বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকারের সমান অধিকারের সুপারিশ সব ধর্মের মতামত ও মুল্যবোধকে উপেক্ষা করা হয়েছে। যা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন। ইসলাম সমঅধিকার নয়, ন্যায্য অধিকারের ঘোষণা দেয়। এই চেতনাই সর্বস্তরের মুসলমানরা ধারণ করে। আল্লাহর আইন কেউ ব্যাক্তিগতভাবে না মানতে পারে। কিন্তু তার অধিকার নেই এই আইনে হাত দেওয়ার।
মহিলা জামায়াতের সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দিকা বলেন, কমিশনে যাদেরকে সদস্য করা হয়েছে; তারা সমাজের সব শ্রেণীর নারীদের প্রতিনিধিত্ব করে না। বিশেষ করে এই কমিশনে ইসলামের জ্ঞানসম্পন্ন নারী প্রতিনিধি দেখতে পাইনি। ইসলামের পূর্ণ জ্ঞানসম্পন্ন নারীদের কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করে প্রতিবেদনটি পুনঃলিখনের আহ্বান জানাচ্ছি।