বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল এক জমকালো সংবর্ধনার আয়োজন করেছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাতে পাঁচ তারকা হোটেল অনন্তরার বলরুমে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক অঙ্গনে ছিল উৎসবের আমেজ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুবাই অফিসের হেড অব প্রোটোকল অ্যান্ড অপারেশন মুহাম্মদ আল বাহারি।

রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ও কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামান তাদের বক্তব্যে বলেন, ড.

মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ সমতা ও মর্যাদার ভিত্তিতে কূটনৈতিক সম্পর্ক গঠনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলো এ লক্ষ্যেই কাজ করছে।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতালয় প্রধান আশফাক হোসেন। এতে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ প্রায় ৩০টি দেশের কনসাল জেনারেল ও কূটনৈতিক মিশনের সদস্য, আমিরাত সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রবাসী গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

দুই দেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানকে আলোকিত করে মুহাম্মদ আল বাহারির শুভেচ্ছা বক্তব্য, যেখানে তিনি বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের অগ্রগতির প্রশংসা করেন।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম হ ম মদ অন ষ ঠ ন ক টন ত ক

এছাড়াও পড়ুন:

দুবাইয়ে ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে কূটনৈতিকদের সংবর্ধনা

বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল এক জমকালো সংবর্ধনার আয়োজন করেছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাতে পাঁচ তারকা হোটেল অনন্তরার বলরুমে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক অঙ্গনে ছিল উৎসবের আমেজ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুবাই অফিসের হেড অব প্রোটোকল অ্যান্ড অপারেশন মুহাম্মদ আল বাহারি।

রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ও কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামান তাদের বক্তব্যে বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ সমতা ও মর্যাদার ভিত্তিতে কূটনৈতিক সম্পর্ক গঠনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলো এ লক্ষ্যেই কাজ করছে।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতালয় প্রধান আশফাক হোসেন। এতে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ প্রায় ৩০টি দেশের কনসাল জেনারেল ও কূটনৈতিক মিশনের সদস্য, আমিরাত সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রবাসী গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

দুই দেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানকে আলোকিত করে মুহাম্মদ আল বাহারির শুভেচ্ছা বক্তব্য, যেখানে তিনি বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের অগ্রগতির প্রশংসা করেন।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ