লক্ষ্ণৌ মালিককে ব্যাটেই জবাব দিলেন রাহুল
Published: 23rd, April 2025 GMT
বাতিল করে দেওয়া লোকেশ রাহুলেই যথেষ্ট ছিলেন লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টের টুটি চেপে ধরতে। সঞ্জীব গোয়েনকারের দলটির আগের তিন মৌসুমে নেতৃত্বে ছিলেন রাহুল। তবে তাঁকে কিছুটা তুচ্ছ করেই মেগা অকেশনে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সেই বাতিল রাহুলেই এবার হারতে হলো লক্ষ্ণৌকে।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে মুখেশ কুমারের বোলিং তোপে ৬ উইকেটে ১৫৯ রান করেছিল লক্ষ্ণৌ। জবাবে রাহুলের অপরাজিত ৫৭ রানের সুবাদে ১৭.
আরো পড়ুন:
কোহলির ব্যাটে দারুণ জয়ে শীর্ষ তিনে বেঙ্গালুরু
আইপিএলে প্রথম বলেই ছক্কা ১৪ বছরের কিশোরের
গত মৌসুমে আইপিএলে একটি ম্যাচ হেরে যাওয়ার পর মাঠে নেমে এসে সাবেক লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক রাহুলকে ধমক দিয়েছিলেন ফ্র্যাঞ্চাইজি মাইল গোয়েনকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সেই ভিডিও প্রায় চোখে পড়ে। এরপর রাহুলকে বাদ দেওয়া হয় স্কোয়াড থেকে। এই কিপার ব্যাটসম্যানের সবই মনে আছে। নিলামে রাহুলকে কিনে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা/নাভিদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
এই কঠিন সময়ে ঐক্য ধরে রাখা প্রয়োজন: ঢাবি উপাচার্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির ঐক্য রক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান।
উপাচার্য বলেন, ‘আমরা একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি। এক অর্থে জাতির জন্য এটি একটি ক্রান্তিকাল। এই সময়ে আমাদের ঐক্য ধরে রাখা একান্তই প্রয়োজন।’
আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের কাছে নিয়াজ আহমেদ খান এ কথা বলেন।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির জন্য পরম শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও মমতার দিন। এক গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, চিন্তাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তাঁদের সেই চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে আছে।
নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, যুগে যুগে ও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ এ জাতিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ করেছে এবং সাহস জুগিয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় জাতি ১৯৯০ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে।
উপাচার্য আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ আজও জাতির ঐক্য ধরে রাখার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোকবর্তিকা। একই সঙ্গে ১৯৫২, ১৯৬৮, ১৯৬৯, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি আন্দোলন–সংগ্রামে যাঁরা রক্ত ও জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষা করেছেন, তাঁদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।
নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ১৯৫২ থেকে ২০২৪—এর প্রতিটি দিন ও ঘটনাপ্রবাহ জাতির মৌলিক পরিচয়ের মাইলফলক। এর কোনো অংশ বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ইতিহাসই যুগে যুগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছে, আর বর্তমান সময়ে সেই ঐক্য ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।