এসএসসি পরীক্ষা–২০২৫, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: মডেল টেস্ট–২
Published: 22nd, April 2025 GMT
[পূর্ণমান: ২৫, সময়: ২৫ মিনিট]
১. কোনটির মাধ্যমে এক দেশে বসেই অন্য দেশের কাজ করা যায়?
ক. ইন্টারনেট খ. টেলিভিশন
গ. ফ্রিল্যান্স ঘ রেডিও
২. যারা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় জড়িত, তাদের কী বলা হয়?
ক. ইঞ্জিনিয়ার খ. প্রোগ্রামার
গ. হ্যাকার ঘ. ফ্রিল্যান্সার
৩. ডিজিটাল কনটেন্টের বৈশিষ্ট্য—
i. একে শ্রেণিকরণ করা যায়
ii.
iii. এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে শিক্ষা প্রদান করা যায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৪. Bandwidth কী?
ক. ডেটার পরিমাপ খ. ডেটার প্রকৃতি
গ. ডেটার প্রবাহের গতির হার ঘ. তথ্য আপলোডের উপায়
৫. ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা কোনটি?
ক. লেখালেখি খ. ছবি সংযোজন
গ. এডিটিং ঘ. সেভ করা বা সংরক্ষণ
৬. ওয়ার্ড প্রসেসরের সাহায্যে—
i. শতকরার হিসাব করা যায়
ii. নির্ভুলভাবে লেখালেখি করা যায়
iii. একই সঙ্গে একাধিক ডকুমেন্ট নিয়ে কাজ করা যায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৭. ওয়ার্ড প্রসেসরে অল্প সময়ে শব্দ খোঁজার জন্য কোন কমান্ড ব্যবহার হয়?
ক. Insert খ. Chart
গ. Find and Replace ঘ. Format
৮. Insert বাটনে পাওয়া যায় কোন অপশনটি?
ক. Open খ. Table
গ. Save ঘ. Prepareআরও পড়ুনএসএসসি পরীক্ষা-২০২৫—তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি: মডেল টেস্ট-১৭ ঘণ্টা আগে
৯. কম্পিউটারে বাংলা লেখার জন্য কোন বোতামটি লিংক হিসেবে কাজ করে?
ক. A খ. G গ. B ঘ. P
১০. Line Spacing অপশনটি কোন গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত?
ক. References খ. Illustrations
গ. Paragraph ঘ. Font
১১. মার্জিন ঠিক করতে Page Layout–এর কোন আইকনে ক্লিক করতে হবে?
ক. Page Setup খ. Orientation
গ. Margin icon ঘ. Alignment
১২. এক্সেলে ভাগ করতে কোনটি ব্যবহার করে?
ক. + খ. (
গ. / ঘ. )(
১৩. ফাংশন =PRODUCT এর কাজ কী?
ক. ভাগ করা খ. গুণ করা
গ. শতকরা নির্ণয় করা ঘ. বিয়োগ করা
১৪. গ্রাফ বা চার্ট তৈরি করার সহজ উপায় কোনটি?
ক. চার্ট উইজার্ড ব্যবহার খ. কি–বোর্ড ব্যবহার
গ. মাউস ব্যবহার ঘ. মেনু কমান্ড ব্যবহার
১৫. ইলাস্ট্রেশন গ্রুপে থাকে কোনটি?
ক. টেবিল খ. ফন্ট
গ. ক্লিপ আর্ট ঘ. ওয়ার্ড আর্ট
১৬. ভবিষ্যতে সবকিছুই পরিচালিত হবে কিসের মাধ্যমে?
ক. নেটওয়ার্কের মাধ্যমে খ. ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে
গ. মোবাইলের মাধ্যমে ঘ. কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে
১৭. থাম্বনেইল অর্থ কী?
ক. বড় ছবির ক্ষুদ্র সংস্করণ খ. ছোট ছবির ক্ষুদ্র সংস্করণ
গ. ছোট ছবির বড় সংস্করণ ঘ. বড় ছবির আংশিক সংস্করণ
১৮. সামাজিক নেটওয়ার্কের জনপ্রিয়তার কারণ কী?
ক. ছবি আপলোড করা খ. ভাব বিনিময় করা
গ. যোগাযোগ করা ঘ. নিজেকে প্রকাশ করার সুযোগ পাওয়া
১৯. ‘Trojan Horse’ আসলে কী?
ক. অ্যান্টিভাইরাস খ. ভাইরাস
গ. হার্ডডিস্ক ঘ. বুট ডিস্ক
২০. কোন অপশন ব্যবহারে ওয়ার্ডে বানান চেক করা যায়?
ক. Reference খ. Spelling grammar checking
গ. Word checker ঘ. Speller
২১. ডেটাবেজকে কী বলা হয়?
ক. তথ্য ও উপাত্ত খ. তথ্যভান্ডার
গ. তথ্য ও ডেটা ঘ. ডেটা লাইন
২২. ভিডিও মূলত কী ধরনের গ্রাফিকস?
ক. স্থির খ. টেক্সট
গ. চলমান ঘ. শব্দ
২৩. পাওয়ারপয়েন্ট স্লাইডে টেক্সট কোথায় লিখতে হয়?
ক. লে–আউটে খ. টেক্সট বক্সের ভেতরে
গ. থাম্বনেইলে ঘ. মেনু বারে
২৪. কীভাবে স্লাইডে ছবিকে এক অবস্থান থেকে অন্য অবস্থানে সরানো যাবে?
ক. Enter ব্যবহারে খ. crop tool ব্যবহারে
গ. ছবিটি drag করে ঘ. সিলেকশন টুল ব্যবহারে
২৫. প্রোগ্রাম ইনস্টল করার পর কোন কাজটি করা অনেক জরুরি?
ক. Re-open খ. Save
গ. Restart ঘ. Auto run
মিলিয়ে নাও সঠিক উত্তর:
১. ক ২. ঘ ৩. ক ৪. গ ৫. গ ৬. গ ৭. গ ৮. খ ৯. খ ১০. গ ১১. গ ১২. গ ১৩. খ ১৪. ক ১৫. গ ১৬. গ ১৭. ক ১৮. ঘ ১৯. ক ২০. খ ২১. খ ২২. গ ২৩. খ ২৪. গ ২৫. গ
লেখক: প্রকাশ কুমার দাস, সহকারী অধ্যাপক, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
দারিদ্র্যের ঝড়ে ঝরছে শিক্ষার স্বপ্ন
রংপুর নগরীর বুড়িরহাট উচ্চ বিদ্যালয় আশপাশের সাতটি বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র। চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় এই কেন্দ্র থেকে অংশ নিচ্ছে নিয়মিত ৩৭৭ জন শিক্ষার্থী। এর বাইরে গত বছরের গণিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়া ৩৫ জনের কেন্দ্রও এটি। গতকাল সোমবার গণিত পরীক্ষার দিনে নিয়মিত চারজন ও অনিয়মিত একজন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। সব মিলিয়ে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে রংপুর বিভাগের আট জেলায় এদিন পরীক্ষা দিতে আসেনি ২০৪ জন।
বুড়িরহাট উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এবার কোনো পরীক্ষাই দিতে আসেনি তালুক হাবু উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র রুবেল মিয়া। তার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কমলা কান্ত রায়ের ভাষ্য, রুবেল পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেছিল, কিন্তু পরীক্ষা দিচ্ছে না সে। পরীক্ষা শুরুর আগে যোগাযোগ করে বাড়িতেও তাকে পাওয়া যায়নি। গতকাল সোমবার রুবেলের খোঁজে এই প্রতিবেদক যান তার বাড়ি গঙ্গাচড়া উপজেলা সদরের বালারঘাটে। সেখানে কথা হয় তার বাবা কৃষিশ্রমিক একরামুল হকের সঙ্গে। সংসারের দারিদ্র্যের কথা জানিয়ে অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন তিনি। একরামুলের ভাষায়, ‘অভাবের সংসারোত আর কুলান যাওচে না, পড়াশনা করাইম কী দিয়া! বেটায় (ছেলে) কামাই কইরবার ঢাকাত গেইচে।’
রংপুর অঞ্চলের বহু শিক্ষার্থীর জীবনের গল্পই রুবেলের সঙ্গে মিলে যায়। হাজারো স্বপ্ন নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার নিবন্ধন, ফরম পূরণ করলেও শেষটা সাফল্যে রঙিন হচ্ছে না তাদের। এই অঞ্চলে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর হার বেড়েই চলছে আশঙ্কাজনকভাবে। এর মধ্যে শহরের তুলনায় গ্রামে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার প্রবণতা বেশি। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর ভাষ্য, দরিদ্র ঘরের সন্তানদের অল্প বয়সেই সংসারের হাল ধরতে হয়। ফলে তাদের শিক্ষাজীবন বেশিদূর এগোয় না। অসচেতন অভিভাবকরা সাধ্যের মধ্যে পাত্র পেলেই বিয়ের পিঁড়িতে তুলে দেন কিশোরীদের। ফলে বাল্যবিয়ের শিকার হচ্ছে তারা। অনেকে আবার সংসারের চাপ সামলে পরীক্ষার জন্য ভালো প্রস্তুতি নিতে পারে না। তারা জীবনের পরীক্ষার জন্য বিরতি নেয় খাতা-কলমের পরীক্ষা থেকে। এই বিরতি ভেঙে পড়াশোনায় ফিরতে পারে খুব কমই।
১০ এপ্রিল বাংলা প্রথম পত্র দিয়ে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে এদিন অনুপস্থিত ছিল ১ হাজার ৩৪১ জন। গত বছরের প্রথম পরীক্ষায় এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪৩ জন। এবার পরের পরীক্ষাগুলোতে অনুপস্থিতির সংখ্যা ক্রমে ক্রমে বাড়ছে। প্রথম পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৫ এপ্রিলের ইংরেজি প্রথম পত্রের পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ২৬ জন। ১৭ এপ্রিলের ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষার কেন্দ্রে আসেনি আরও ১৩৬ জন। সোমবারের (২১ এপ্রিল) গণিত পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিল ২০৪ জন। এ পর্যন্ত হয়ে যাওয়া চার বিষয়ের পরীক্ষায় এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭০৭-তে।
বুড়িরহাট উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এবার পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল গুলালবুদাই উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী সীমা আক্তারের। তার বাড়ি সদরের বকসা গ্রামে। সোমবার সীমার বাড়িতে গিয়ে জানা গেছে, এই কিশোরী এখন শ্বশুরবাড়িতে। পরীক্ষা শুরুর ১৫ দিন আগেই বিয়ে হয়েছে তার। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বাবা দুলাল মিয়ার সাধ্য নেই তাঁর ছোট মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার। দুলাল আক্ষেপের সুরে বলেন, ‘পরীক্ষা দিয়া কী হইবে! হঠাৎ (পাত্র) জুটি গেইল, ছাওয়াক বিয়াও দিছি। আইজ হোক, কাইল হোক বিয়াও তো দেওয়ায় নাগবে।’
একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল আয়নাল হকের। তার বাড়ি গঙ্গাচড়া উপজেলার বজঘণ্টা ইউনিয়নের রুপাই গ্রামে। বাড়িতে গিয়ে আয়নালের দেখা মেলেনি। কৃষিশ্রমিক বাবা আব্দুল ওহাব জানান, তাঁর ছেলে কাজের খোঁজে এখন ঢাকায়।
গুলালবুদাই উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ছেলেটি ঢাকায় গার্মেন্টসে কাজ নিয়েছে বলে শুনেছি। পরীক্ষা শুরুর আগে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। আর সীমা আক্তারের বিয়ে হয়েছে। এর পরও পরীক্ষা দিতে বলা হয়েছিল, দেয়নি।’
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানায়, এসএসসি পরীক্ষায় রংপুর বিভাগের আট জেলায় এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১০। এখন পর্যন্ত টিকে আছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৭০৩ জন। বিভাগে মোট ২৮০টি কেন্দ্রে হচ্ছে পরীক্ষা। এসব কেন্দ্রে প্রথম দিনে অনুপস্থিতি ছিল শূন্য দশমিক ৮০ শতাংশ। দ্বিতীয় দিনে তা বেড়ে দাঁড়ায় শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশে। তৃতীয় দিনে শূন্য দশমিক ৯৪ শতাংশ ও সোমবারের চতুর্থ দিনের পরীক্ষায় তা বেড়ে ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত রংপুরে ২৯৭, গাইবান্ধায় ১৯৩, নীলফামারীতে ১৮৬, কুড়িগ্রামে ১৮৩, লালমনিরহাটে ১৮০, দিনাজপুরে ৩৫৯, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৯২ ও পঞ্চগড়ে ১১৭ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
একই সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের এ বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৪৪৪ জন। এর মধ্যে অংশ নেয়নি ২ হাজার ২৬০ জন।
২০২৩ সালে ২ লাখ ২ হাজার ৪৬২ জনের মধ্যে ২ হাজার ৯৭১ জন; ২০২২ সালে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৮৪৬ জনের মধ্যে ২ হাজার ২৬৯ জন পরীক্ষা দেয়নি।
তারাগঞ্জ উপজেলায় এবার এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনাল (কারিগরি) মিলিয়ে ১ হাজার ৭৫৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছিল। অংশ নিয়েছে ১ হাজার ৭৩৯ জন। প্রথম দিনই অনুপস্থিত ছিল ১৮ জন, যাদের ১০ জন ছাত্রী। তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুপস্থিত সাতজনের পাঁচজনই কিশোরী। তাদের চারজন ঘনিরামপুর বড়গোলা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ত। বিষয়টি নিশ্চিত করে ওই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জলিলুর রহমান বলেন, চার ছাত্রীর বিয়ে হয়ে গেছে বলে শুনেছি, তাই তারা পরীক্ষা দিচ্ছে না। এদের মধ্যে কুর্শা এলাকার সনাতন রায়ের মেয়ে সোনালী রানী ও সয়ার এলাকার ফরহাদ হোসেনের মেয়ে ফাহিমা বেগমের বিয়ের বিষয়ে তিনি নিশ্চিত। এই শিক্ষকের ভাষ্য, দারিদ্র্যের কারণে অনেকে গোপনে মেয়েদের বাল্যবিয়ে দিচ্ছেন। ফলে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর হার বাড়ছে।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজে বা উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হওয়ার পর অনেক পরিবারই ছেলেমেয়ের পড়ালেখার খরচ দিতে পারে না। কখনও আবার অমনোযোগী শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা বন্ধ করে দেয়। প্রধানত আর্থসামাজিক কারণেই এসএসসি পরীক্ষার্থী কমছে। মেয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত অভিভাবকরা পরীক্ষার আগেই বিয়ে দেন। পারিবারিক সংকটে ছেলে শিক্ষার্থীরা কাজে যেতে বাধ্য হয়।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মীর সাজ্জাদ আলীর ভাষ্য, এসএসসি পাসের পর সব শিক্ষার্থীই এই বোর্ডের আওতায় ভর্তি হয় না। তা ছাড়া অনেকে নানা কারণে কর্মজীবনে প্রবেশ করে। আগের চেয়ে ঝরে পড়ার হার কমে এসেছে। এর পরও বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।