এসএসসি পরীক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষককে কারাদণ্ড
Published: 21st, April 2025 GMT
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় এক এসএসসি পরীক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষককে ১০ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ সোমবার দুপুরে এ কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এর আগে উপজেলার ইসমাইল হোসেন ডিগ্রি কলেজকেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষার্থীকে যৌন হয়রানি করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে।
অভিযোগে বলা হয়, কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনকালে বিঝারী ইউনিয়নের পঞ্চপল্লী গুরুরাম উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক জুলহাস উদ্দিন পরীক্ষার্থীকে যৌন হয়রানি করেন।
পরীক্ষার্থী ও তার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পরপরই নড়িয়া উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বুলবুল তাকে ১০ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
এ বিষয়ে ইউএনও বলেন, ‘ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কোনো ধরনের অনৈতিক আচরণ বা হয়রানি মেনে নেওয়া হবে না।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: য ন হয়র ন পর ক ষ র থ ক য ন হয়র ন উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
গণিত পরীক্ষা ‘ভালো না হওয়ায়’ কেন্দ্রে ভাঙচুর এসএসসি পরীক্ষার্থীদের
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে চলমান এসএসসির গণিত বিষয়ের পরীক্ষা ভালো না হওয়ায় পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রের আসবাব ভাঙচুর ও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়নের রামপুর উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
পরীক্ষাকেন্দ্র ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সোমবার সকাল ১০টার থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এসএসসি পরীক্ষার্থীদের গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষাকেন্দ্রে কঠোর নজরদারি থাকার অভিযোগ এনে পরীক্ষা শেষে রামপুর উচ্চবিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীরা রামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আসবাব ভাঙচুর করে। এরপর পরীক্ষার্থীরা বলাখাল-রামপুর সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে এবং রামপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মূল ফটক ভাঙচুরের চেষ্টা শুরু করে। এ সময় কেন্দ্র সচিবসহ শিক্ষকেরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
রামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশ কিছু চেয়ার-টেবিল, গ্লাসসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়