জিম্বাবুয়েকে ৩৫০-৪০০ রানের লক্ষ্য দিতে চায় বাংলাদেশ
Published: 21st, April 2025 GMT
গতকাল সিলেট টেস্টের প্রথম দিনটা খুব অস্বস্তি নিয়ে শেষ করেছিল বাংলাদেশ দল। বাংলাদেশ ১৯১ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর কোনো উইকেট না হারিয়েই ৬৬ রান করে ফেলেছিল জিম্বাবুয়ে। নাজমুল হোসেনের দলের ওই অস্বস্তি কিছুটা হলেও কেটেছে আজ। যদিও প্রথম ইনিংসে ৮২ রানের লিড পেয়েছে সফরকারীরা।
দ্বিতীয় দিনটা বাংলাদেশ শেষ করেছে ১ উইকেট ৫৭ রান করে। এখনো ২৫ রানে পিছিয়ে আছে তারা। এই টেস্টে কত দূর যেতে চায় বাংলাদেশ? প্রশ্নটা শুরুতে এড়িয়েই গিয়েছিলেন দলের প্রতিনিধি হয়ে আজ সংবাদ সম্মেলনে আসা মেহেদী হাসান মিরাজ।
পরে তাঁর কাছে আবারও লক্ষ্যের কথা জানতে চাইলে শুরুতে বলেছেন লিড নেওয়ার দিকেই আপাতত তাকিয়ে তাঁর দল। এরপর একটা সংখ্যার কথাও বলেছেন মিরাজ, ‘এখন যে উইকেট আছে, আমার কাছে মনে হয় যদি প্রপার ব্যাটিং করতে পারি, যদি ৩৫০-৪০০ রান করতে পারি, এটা আমাদের দলের জন্য অনেক ভালো হবে। টেস্ট ক্রিকেটে যদি ৩০০ রান লক্ষ্য দেওয়া হয়, প্রতিপক্ষের জন্য অনেক কঠিন। কারণ, উইকেটে অনেক পরিবর্তন আসবে। আমাদের ওই দায়িত্ব নিয়ে ব্যাটিং করতে হবে।’
৫ উইকেট নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
নার্সিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্স দুটির সনদের মান স্নাতকের (পাস) সমান করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার সকালে রংপুর নগরীতে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
বিভিন্ন নার্সিং ইনস্টিটিউট থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নগরীর সাধারণ ডিপ্লোমা নার্সিং, ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ও ইন্টার্ন শিক্ষার্থীরা স্থানীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জড়ো হন। এরপর সড়ক অবরোধ করে তারা বিক্ষোভ করেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন জেলা শাখার সভাপতি রেজওয়ান হোসেন, শিক্ষার্থী নুরুজ্জামান, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সকে স্নাতক (পাস) কোর্সের সমমানের স্বীকৃতির জন্য দাবি জানিয়ে আসছি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের ৯ জুলাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও ২০ আগস্ট স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের এ যৌক্তিক দাবির পক্ষে নীতিনির্ধারকরা সহমত পোষণ করলেও
এখন পর্যন্ত কোনো সুস্পষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের দাবি মানা না
হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেওয়া হয় কর্মসূচি থেকে।