রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল ও পিএইচডি, দেখে নিন বিস্তারিত তথ্য
Published: 21st, April 2025 GMT
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিভাগগুলোতে ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে এমফিল ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীদের প্রার্থীদের জন্য আবেদনপত্র জমার সুযোগ থাকছে আগামী ১৯ জুন পর্যন্ত। আবেদনপত্র জমা দিতে হবে সংশ্লিষ্ট বিভাগে। ভর্তির যোগ্যতা ও বিস্তারিত তথ্যসহ পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি এবং প্রাথমিক আবেদনপত্রের নমুনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট -তে পাওয়া যাবে। এ সংক্রান্ত অন্য শর্তাবলী সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে আগ্রহী প্রার্থীদের নিজ দায়িত্বে জেনে নিতে হবে।
আবেদনের নিয়মাবলী—*প্রাথমিক আবেদনপত্রের সঙ্গে সকল পরীক্ষার সনদপত্র ও মার্কস সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে। ভর্তির প্রাথমিক আবেদনপত্রে সরবরাহকৃত তথ্যাদি ভুল প্রমাণিত হলে আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
*চাকরিরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। এমফিল কোর্সে গবেষণার জন্য ১ (এক) বছর এবং পিএইচডির জন্য ২(দুই) বছরের ছুটি পাবেন-এই মর্মে সম্মতিপত্র (নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের) অবশ্যই আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আরও পড়ুন৬০০ বৃত্তির সুযোগ গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপে, জেনে নিন বিস্তারিত৪ ঘণ্টা আগে*বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি মোতাবেক এমফিল/পিএইচডি ফেলোদের ফেলোশিপ প্রদান করা হবে। তবে চাকরিরত ফেলোদের ছুটি শেষ হলে তাদের ফেলোপিশ প্রদান করা হবে না। বিভাগীয় একাডেমিক কমিটি কর্তৃক গঠিত কমিটির মাধ্যমে এমফিল/পিএইচডি কোর্সে আবেদনকৃতদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে ফেলোদের নির্বাচন করা হবে।
*সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন (প্রজ্ঞাপন: শিম/শাঃ১১/৫-১(অংশ)/৫৮২, তারিখ ২.
১.
প্রার্থীর অবশ্যই এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় সনাতন পদ্ধতিতে যে কোনো একটিতে ন্যূনতম প্রথম বিভাগ ও অন্যটিতে ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগ অথবা গ্রেডিং পদ্ধতিতে উভয় পরীক্ষার প্রতিটিতে ৪র্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৪.০০ থাকতে হবে;
২.
কলা/আইন/সামাজিক বিজ্ঞান/চারুকলা অনুষদভুক্ত বিভাগসমূহ থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান)/সমমান এবং স্নাতকোত্তর পরীক্ষার সনাতন পদ্ধতিতে যে কোনো একটিতে ন্যূনতম ৫৫% ও অন্যটিতে ন্যূনতম ৫০% নম্বর থাকতে হবে (তবে কলা অনুষদভুক্ত ইংরেজি বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম ৫০% নম্বর থাকতে হবে) অথবা গ্রেডিং পদ্ধতিতে সিজিপিএ ৪.০০ স্কেলের মধ্যে উভয় পরীক্ষায় সিজিপিএ ৩.২৫ থাকতে হবে। তবে কলা অনুষদভুক্ত ইংরেজি বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উভয় পরীক্ষায় একটিতে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.২৫ ও অন্যটিতে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে;
৩.
বিজ্ঞান/বিজনেস স্টাডিজ/জীব বিজ্ঞান/ভূ-বিজ্ঞান/কৃষি/প্রকৌশল/ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিমেল সায়েন্সস/ফিশারীজ অনুষদভুক্ত বিভাগগুলো থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান)/সমমান এবং স্নাতকোত্তর পরীক্ষার সনাতন পদ্ধতিতে উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম ৫৫% নম্বর থাকতে হবে অথবা গ্রেডিং পদ্ধতিতে সিজিপিএ ৪.০০ স্কেলে উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.২৫ থাকতে হবে।
৪.
এমবিবিএস/বিডিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সনাতন পদ্ধতিতে ন্যূনতম ৬০% নম্বর থাকতে হবে। চলমান পদ্ধতির অধীনে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ৬৫% নম্বর থাকতে হবে। ডিভিএম পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সনাতন পদ্ধতিতে ন্যূনতম ৬০% নম্বর অথবা গ্রেডিং পদ্ধতিতে সিজিপিএ ৪ স্কেলের মধ্যে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
আরও পড়ুনইউনিভার্সিটি অব আলবার্টায় সম্পূর্ণ অর্থায়নের বৃত্তি, স্নাতক–স্নাতকোত্তর–পিএইচডিতে সুযোগ০৫ এপ্রিল ২০২৫৫.
যে সকল প্রার্থীর উপরে বর্ণিত ধারা স্নাতক/স্নাতক (সম্মান)/সমমান ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষাগত যোগ্যতার কোনো একটি শর্ত পূরণ হয় না, তাঁরা এম.ফিল. প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন, যদি তাদের—
(ক) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে/বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত)/সরকারি কলেজে ৩ (তিন) বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা;
অথবা
(খ) স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ের বেসরকারি ডিগ্রি কলেজে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ৩ (তিন) বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকে;
অথবা
(গ) কোনো স্বীকৃত গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ৩ (তিন) বছরের গবেষণা কাজের অভিজ্ঞতা এবং সেই সাথে স্বীকৃত পিয়ার রিভিউড জার্নালে বিষয় ভিত্তিক ন্যূনতম ২ (দুই)টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়ে থাকে;
অথবা
(ঘ) বিদেশী প্রার্থী/বিদেশী ডিগ্রিপ্রাপ্ত প্রার্থীর ক্ষেত্রে নিজ দেশে/বাংলাদেশ ভিন্ন অন্য কোন দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষণার অভিজ্ঞতা থাকে।
প্রার্থীদের এম.ফিল/পিএইচডি প্রোগ্রামে খণ্ডকালীন গবেষক হিসেবে ভর্তির সুযোগ থাকছেউৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ন য নতম স জ প এ ৩ পর ক ষ র পর ক ষ য প এইচড ভর ত র র জন য সরক র বছর র এমফ ল
এছাড়াও পড়ুন:
৪১তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার নম্বরপত্র পেতে আবেদন আহ্বান
৪১তম বিসিএসে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে থেকে নম্বরপত্র পেতে ইচ্ছুক প্রার্থীরা পরীক্ষার নম্বরপত্র সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) থেকে নিতে পারবেন। এ জন্য পিএসসিতে আবেদন করতে হবে। পিএসসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৪১তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির ৪২ নম্বর অনুচ্ছেদের শর্ত অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার নম্বরপত্র পেতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত আবেদনপত্রে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
আরও পড়ুন৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে যে ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা৬ ঘণ্টা আগেলিখিত পরীক্ষার নম্বরপত্র পেতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের কমিশনের নির্ধারিত নমুনা আবেদনপত্র ছক পূরণ করে সচিব, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের অনুকূলে ১,০০০ টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমা দিয়ে ট্রেজারি চালানের মূল কপিসহ পূরণ করা আবেদনপত্র কমিশনের আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকার প্রধান কার্যালয়ে পরিচালক, ইউনিট-১৩–এর দপ্তরে জমা দিতে হবে।
২৭ এপ্রিল থেকে আগামী ২০ মে পর্যন্ত প্রতি কর্মদিবসে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত আবেদনপত্র নেওয়া হবে। পরিচালক (ইউনিট-১৩), বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়, আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭ এই ঠিকানায় পূরণ করা আবেদনপত্র জমা নেওয়া হবে। এই সময়ের পর আর কোনো আবেদনপত্র নেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন৬০০ বৃত্তির সুযোগ গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপে, জেনে নিন বিস্তারিত৬ ঘণ্টা আগেলিখিত পরীক্ষার নম্বরপত্র পেতে আবেদনপত্রের নমুনা কমিশনের ওয়েবসাইটের এই লিংক থেকে ডাউনলোড করা যাবে।