সীতাকুণ্ডে মাজার কমপ্লেক্স ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
Published: 20th, April 2025 GMT
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে হযরত খাজা কালু (র.) মাজার, মসজিদ ও এতিমখানার দানবাক্স ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার দুপুরে উপজেলার উত্তরসলিমপুর এলাকায় মাজার প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করে পরিচালনা কমিটি। তাদের দাবি, দানবাক্স ভাঙচুর ও এতিমখানার দান করা মালামাল লুট করার সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। মুতাওয়াল্লি দাবি করা একটি পক্ষ এই লুটপাট চালিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে হযরত কালুশাহ (র.
মাজার কমপ্লেক্সের সভাপতি সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, হযরত কালুশাহ মাজার ওয়াকফ এস্টেট নিয়ে একটি পক্ষ নিজেদের মুতাওয়াল্লি দাবি করছেন। এ বিষয় নিয়ে আদালতে মামলাও হয়েছে। আদালতের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বর্তমান কমিটি মাজার কমপ্লেক্স পরিচালনা করছেন।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, সীতাকুণ্ড থানা এ সংক্রান্ত একটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। বিষয়টি তারা তদন্ত করে দেখছেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম জ র কমপ ল ক স ল টপ ট
এছাড়াও পড়ুন:
সীতাকুণ্ডে মাজার কমপ্লেক্স ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে হযরত খাজা কালু (র.) মাজার, মসজিদ ও এতিমখানার দানবাক্স ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার দুপুরে উপজেলার উত্তরসলিমপুর এলাকায় মাজার প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করে পরিচালনা কমিটি। তাদের দাবি, দানবাক্স ভাঙচুর ও এতিমখানার দান করা মালামাল লুট করার সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। মুতাওয়াল্লি দাবি করা একটি পক্ষ এই লুটপাট চালিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে হযরত কালুশাহ (র.) মসজিদ-মাজার ওয়াকফ স্টেটের সম্পাদক মোহাম্মদ সিরাজুদ্দৌলা সাওদাগর জানান, তাদের ওয়াকফ স্টেট সাতটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে। গত ৭ এপ্রিল দুপুরে মুতাওয়াল্লি দাবি করে খন্দকার শওকত আলী ও মোহাম্মদ আলী নামে দুই ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী নিয়ে মাজার কমপ্লেক্স এলাকায় প্রবেশ করে। এ সময় কর্মকর্তাদের হুমকি দিয়ে মাজার কমপ্লেক্স এলাকার কার্যালয় ও দানবাক্স ভাঙচুর চালায়। তারা দান করা অর্থ লুট করে নিয়ে যায়। লুটপাটকারীরা ৭ এপ্রিল থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত মসজিদ মাজার ও এতিমখানায় দানকৃত অর্থ, গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি আত্মসাৎ করে। এমনকি এতিমখানায় ছাত্রদের জন্য রান্না করা খাবারও নিয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও লুটপাটের সিসিটিভি ফুটছে তাদের কাছে সংরক্ষিত আছে। এ ঘটনায় গত ৮ এপ্রিল সীতাকুণ্ড থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। লুট হওয়া অর্থসহ যাবতীয় মালামাল দ্রুত উদ্ধারের দাবি জানান তিনি।
মাজার কমপ্লেক্সের সভাপতি সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, হযরত কালুশাহ মাজার ওয়াকফ এস্টেট নিয়ে একটি পক্ষ নিজেদের মুতাওয়াল্লি দাবি করছেন। এ বিষয় নিয়ে আদালতে মামলাও হয়েছে। আদালতের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বর্তমান কমিটি মাজার কমপ্লেক্স পরিচালনা করছেন।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, সীতাকুণ্ড থানা এ সংক্রান্ত একটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। বিষয়টি তারা তদন্ত করে দেখছেন।