সীমা সাজদেহ একটা সময় সালমান খানের পরিবারের বউ ছিলেন। ১৯৯৮ সালে সীমাকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা সোহেল খান। তবে ২০০২ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। অতিসম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।

‘দ্য হিলিং সার্কেল’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সীমা জানান, বিয়ের পর তিনি অন্যের ওপর বেশ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন। বিবাহবিচ্ছেদের পর তাঁকে অনেক কিছু সামলাতে হচ্ছে। সীমা বলেন, বিবাহবিচ্ছেদ তাঁর জীবনের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট।

সোহেল ও সীমা। এক্স থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

দুজনে যাচ্ছিলেন শ্বশুরবাড়ি, পথে ভিমরুলের কামড়ে সমবায়কর্মীর মৃত্যু, স্ত্রী আইসিইউতে

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় ভিমরুলের কামড়ে মো. সালামত মিয়াজী (৫৫) নামের এক সমবায়কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। একই ঘটনায় তাঁর স্ত্রী সেলিনা আক্তার গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন।

মো. সালামত মিয়াজীর বাড়ি মতলব উত্তর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের বড় দুর্গাপুর গ্রামে। তিনি মৃত তমিজ উদ্দিন মিয়াজীর ছেলে। সালামত মিয়াজী ‘আলোর সন্ধানে বহুমুখী সমবায় সমিতি’ নামের একটি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল সালামত মিয়াজী তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন। বিকেল চারটার দিকে তাঁরা শ্বশুরবাড়ির কাছাকাছি পৌঁছালে হঠাৎ অনেকগুলো ভিমরুল এসে কামড়ায়। এ সময় তাঁরা গুরুতর আহত হন। তাঁদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে ভিমরুলের আক্রমণ থেকে উদ্ধার করেন এবং পরিবারের সদস্যদের খবর দেন।

পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় একটি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতেই মারা যান সালামত মিয়াজী। তাঁর স্ত্রী সেলিনা আক্তার এখনো আইসিইউতে আছেন। সালামতের মেয়ে শাওনি আক্তার জানান, তাঁর মায়ের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. মানিক মিয়া বলেন, ‘ভিমরুলের কামড়ে একজন সমবায়কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক। তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ