জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেশনাল মাস্টার্স, আবেদনের সময় বৃদ্ধি
Published: 18th, April 2025 GMT
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মাস্টার্স (প্রফেশনাল) কোর্সে পাঠদানকারী কলেজগুলোতে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে বিএড, বিপিএড, বিএমএড, বিএসএড, এমএড, এমএসএড, এমপিএড-এ ভর্তি কার্যক্রমের অনলাইন প্রাথমিক আবেদনের সময় ৩০ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে এলএলবি শেষ পর্ব, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিএ ইন ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ও মাস্টার অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ)-তে ভর্তি কার্যক্রমের অনলাইন প্রাথমিক আবেদনের সময়ও ৩০ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আরও পড়ুনবিনা মূল্যে আইটি প্রশিক্ষণে নতুন বিজ্ঞপ্তি, ২ লাখ টাকার কোর্স শেষে কর্মসংস্থান, যাদের সুযোগ১৬ মার্চ ২০২৫উল্লেখিত সময়ের মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। এ ফরমের প্রিন্ট কপিসহ আবেদন ফি বাবদ তিনশত টাকা আবেদনকৃত কলেজে (কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অথবা সরাসরি) ৪ মে ২০২৫ তারিখের মধ্যে জমা দিতে হবে।
এই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটের Prospectus/Important Notice অপশন থেকে জানা যাবে।
আরও পড়ুনজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু১৫ এপ্রিল ২০২৫.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: শ ক ষ বর ষ
এছাড়াও পড়ুন:
শিল্পা শেঠির টাকা আয়ের কৌশল ফাঁস
সিনেমা পর্দায় এখন আর দেখা মেলে না শিল্পা শেঠির। মাঝে মাঝে টিভি রিয়েলিটি শোতে বিচারকের আসনে দেখা যায় তাঁকে। স্বামী রাজ কুন্দ্রার বিতর্কিত নানা ঘটনায় অর্থ হারিয়েছেন অনেক। এর পরও নিয়মিত বড় অঙ্কের অর্থ উপার্জন তারকাদের তালিকায় শিল্পার নাম রয়ে গেছে ওপরের সারিতে। কিন্তু কীভাবে এই অভিনেত্রী ধনরাশি বাড়িয়ে চলছেন? অনেকের মাথায় ঘুরপাক খাওয়া এ প্রশ্নের জবাব দিতে এবার মুখ খুলেছেন শিল্পা নিজেই। ফাঁস করেছেন তাঁর টাকায় আয়ের কৌশল। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার সূত্রে জানা গেছে, বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির অভিনয় ব্যস্ততা এখন নেই বললেই চলে। তার পরও টাকা আয়ের পথ বন্ধ হয়ে যায়নি তাঁর।
এক অদ্ভুত উপায়ে বিপুল অঙ্কের মালকিন বনে গেছেন তিনি। কীভাবে হলেন? এমন প্রশ্নে শিল্পী বলেন, ‘আট বছর আগে একটি প্রসাধনী সংস্থা প্রস্তাব দিয়েছিল তাদের শুভেচ্ছাদূত হওয়ার। অথচ আমাকে শুভেচ্ছাদূত করার মতো টাকা তাদের ছিল না। কারণ সংস্থাটির পুঁজি ছিল মাত্র ৩৫ কোটি টাকা। শুভেচ্ছাদূত করার টাকা নেই, তবু একটা আশা নিয়ে আমার কাছে এসেছিল; যা আমার মনকে দারুণভাবে নাড়া দেয়। সে কারণেই আমি প্রস্তাব দিয়েছিলাম ওদের অংশীদার হওয়ার। এরপর ওই সংস্থায় বিনিয়োগ। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কাজ করে গেছি; যার সুবাদে আট বছরের মধ্যে ওই সংস্থা ইউনিকর্ন ১০০ কোটি টাকা মূল্য হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ২০২৩ সালে আইপিওতে নাম তুলেছে।
২০১৮ সালে মাত্র ৬.৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে ঘরে তুলেছি ১৬ লাখ শেয়ার। ২০২৩ সালে সেই বিনিয়োগ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৯ কোটি টাকা। আর শেয়ার বিক্রি করে লাভ হয়েছে ৪৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা। এমন সাফল্যের পর এখন মনে হচ্ছে, বিনিয়োগের পরিকল্পনাটা ভুল ছিল না।’