রাউজানে দিঘিতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল অটোরিকশাচালকের লাশ
Published: 17th, April 2025 GMT
চট্টগ্রামের রাউজানে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি দিঘি থেকে মুহাম্মদ জাফর (৩৫) নামের ব্যাটারিচালিত এক অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের মহামুনি অ্যাংলো পালি উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের গুচ্ছগ্রাম দিঘি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত জাফর পাহাড়তলী ইউনিয়নের খানপাড়া গ্রামের মো.
থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল বুধবার রাত ১০টার পরে পাহাড়তলী ইউনিয়নের চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের চৌমুহনী বাজার থেকে ভাড়া নিয়ে ঘটনাস্থলের দিকে গিয়েছিলেন নিহত জাফর। এরপর রাতে তিনি আর বাসায় ফেরেননি। আজ সকালে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে খুঁজতে বের হন। একপর্যায়ে দুপুরের দিকে ওই দিঘির পানিতে ভাসমান অবস্থায় থাকা তাঁর লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে পরিবারের সদস্য এবং পুলিশ গিয়ে বিকেলে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক সুরতহালে তাঁর মাথায় রক্তাক্ত আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। মাথার ওই কাটা দাগ থেকে রক্ত ঝরছিল। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে সন্ধ্যায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়ার মুঠোফোনে কল করলেও তিনি ধরেননি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মুহাম্মদ নুরুল আমিন সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথার এক পাশে দাগ রয়েছে। লাশ উদ্ধারের সময় দাগ থেকে রক্ত বের হচ্ছিল। পরিবার মামলা দিলে তদন্ত করে ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করা হবে। লাশের ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে পরিবার মামলা ও লাশের ময়নাতদন্ত করতে আগ্রহী ছিল না বলে জানান এএসপি নুরুল আমিন।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
রাউজানে দিঘিতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল অটোরিকশাচালকের লাশ
চট্টগ্রামের রাউজানে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি দিঘি থেকে মুহাম্মদ জাফর (৩৫) নামের ব্যাটারিচালিত এক অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের মহামুনি অ্যাংলো পালি উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের গুচ্ছগ্রাম দিঘি থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত জাফর পাহাড়তলী ইউনিয়নের খানপাড়া গ্রামের মো. ইব্রাহীমের ছেলে। আজ সন্ধ্যায় পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল বুধবার রাত ১০টার পরে পাহাড়তলী ইউনিয়নের চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের চৌমুহনী বাজার থেকে ভাড়া নিয়ে ঘটনাস্থলের দিকে গিয়েছিলেন নিহত জাফর। এরপর রাতে তিনি আর বাসায় ফেরেননি। আজ সকালে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে খুঁজতে বের হন। একপর্যায়ে দুপুরের দিকে ওই দিঘির পানিতে ভাসমান অবস্থায় থাকা তাঁর লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে পরিবারের সদস্য এবং পুলিশ গিয়ে বিকেলে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক সুরতহালে তাঁর মাথায় রক্তাক্ত আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। মাথার ওই কাটা দাগ থেকে রক্ত ঝরছিল। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে সন্ধ্যায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে জানতে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়ার মুঠোফোনে কল করলেও তিনি ধরেননি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মুহাম্মদ নুরুল আমিন সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথার এক পাশে দাগ রয়েছে। লাশ উদ্ধারের সময় দাগ থেকে রক্ত বের হচ্ছিল। পরিবার মামলা দিলে তদন্ত করে ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করা হবে। লাশের ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে পরিবার মামলা ও লাশের ময়নাতদন্ত করতে আগ্রহী ছিল না বলে জানান এএসপি নুরুল আমিন।