মুরালিধরনের বাড়ি ও একটি বিস্কুট ফ্যাক্টরির গল্প
Published: 17th, April 2025 GMT
শ্রীলঙ্কার পাহাড়ি শহর ক্যান্ডি থেকে ৬ কিলোমিটার দূরত্বের শহরতলি কুন্ডেসালে জন্ম ও বেড়ে ওঠা মুত্তিয়া মুরালিধরনের। ২০০৭ সালে মুরালিধরনের সেই বাড়িতে গিয়েছিলেন উৎপল শুভ্র। কথা বলেছেন তাঁর বাবার সঙ্গেও। মুরালির ৫২তম জন্মদিন উপলক্ষে সেই অভিজ্ঞতার গল্প।
ক্যান্ডি নামটা এসেছে ‘কানডা উডা রাতা’ থেকে। ইংরেজিতে কানডা উডা রাতা মানে ‘ল্যান্ড অব মাউন্টেনস’। বাংলা কী হবে—পাহাড়ের শহর? এই শহরের এক মন্দিরে গৌতম বুদ্ধের একটি দাঁত আছে বলে দাবি। কাচের একটা আধারে রাখা সেই দাঁত হাতির পিঠে চড়িয়ে বার্ষিক একটা শোভাযাত্রাও হয় এখানে। তা দেখতে বিপুল পর্যটক সমাগমও হয়। ক্রিকেট বিশ্বের কাছে অবশ্য পাহাড়, মন্দির বা বুদ্ধের দাঁত নয়, ক্যান্ডির একটাই পরিচয়—মুত্তিয়া মুরালিধরনের শহর।
ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বকালের সেরা অফ স্পিনার, অফ-লেগ সব মিলিয়েই তাঁকে সর্বকালের সেরা স্পিনার বলে মানেন অনেকে। ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্রও। বোলিং অ্যাকশন নিয়ে যে ঝড় বয়ে গেছে তাঁর ওপর দিয়ে, বেশির ভাগ খেলোয়াড় তা সামলে পারফর্ম করা দূরে থাক, খেলা ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে বাঁচত। কোথা থেকে পেলেন মুরালিধরন এই অসম্ভব মানসিক শক্তি? তা খুঁজতেই ক্যান্ডি শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরের শহরতলি কুন্ডেসালে যাওয়া। সেখানেই যে মুত্তিয়া মুরালিধরন নামের বোলিং-বিস্ময়ের জন্ম।
কিন্তু মুরালির ৬৫ বছর বয়সী বাবা এম মুত্তিয়ার সঙ্গে কথা বলে মুরালি-রহস্য উদঘাটন দূরে থাক, উল্টো আরও ধাঁধায় পড়ে যেতে হলো। এমন সাদাসিধে এক পরিবারে জন্ম নিয়ে কীভাবে মুরালিধরন মুরালিধরন হলেন!
কুন্ডেসালে নিজেদের বাড়ির সামনে মুরালিধরনের বাবা.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম র ল ধরন র র শহর
এছাড়াও পড়ুন:
মুরালিধরনের বাড়ি ও একটি বিস্কুট ফ্যাক্টরির গল্প
শ্রীলঙ্কার পাহাড়ি শহর ক্যান্ডি থেকে ৬ কিলোমিটার দূরত্বের শহরতলি কুন্ডেসালে জন্ম ও বেড়ে ওঠা মুত্তিয়া মুরালিধরনের। ২০০৭ সালে মুরালিধরনের সেই বাড়িতে গিয়েছিলেন উৎপল শুভ্র। কথা বলেছেন তাঁর বাবার সঙ্গেও। মুরালির ৫২তম জন্মদিন উপলক্ষে সেই অভিজ্ঞতার গল্প।ক্যান্ডি নামটা এসেছে ‘কানডা উডা রাতা’ থেকে। ইংরেজিতে কানডা উডা রাতা মানে ‘ল্যান্ড অব মাউন্টেনস’। বাংলা কী হবে—পাহাড়ের শহর? এই শহরের এক মন্দিরে গৌতম বুদ্ধের একটি দাঁত আছে বলে দাবি। কাচের একটা আধারে রাখা সেই দাঁত হাতির পিঠে চড়িয়ে বার্ষিক একটা শোভাযাত্রাও হয় এখানে। তা দেখতে বিপুল পর্যটক সমাগমও হয়। ক্রিকেট বিশ্বের কাছে অবশ্য পাহাড়, মন্দির বা বুদ্ধের দাঁত নয়, ক্যান্ডির একটাই পরিচয়—মুত্তিয়া মুরালিধরনের শহর।
ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বকালের সেরা অফ স্পিনার, অফ-লেগ সব মিলিয়েই তাঁকে সর্বকালের সেরা স্পিনার বলে মানেন অনেকে। ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্রও। বোলিং অ্যাকশন নিয়ে যে ঝড় বয়ে গেছে তাঁর ওপর দিয়ে, বেশির ভাগ খেলোয়াড় তা সামলে পারফর্ম করা দূরে থাক, খেলা ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে বাঁচত। কোথা থেকে পেলেন মুরালিধরন এই অসম্ভব মানসিক শক্তি? তা খুঁজতেই ক্যান্ডি শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরের শহরতলি কুন্ডেসালে যাওয়া। সেখানেই যে মুত্তিয়া মুরালিধরন নামের বোলিং-বিস্ময়ের জন্ম।
কিন্তু মুরালির ৬৫ বছর বয়সী বাবা এম মুত্তিয়ার সঙ্গে কথা বলে মুরালি-রহস্য উদঘাটন দূরে থাক, উল্টো আরও ধাঁধায় পড়ে যেতে হলো। এমন সাদাসিধে এক পরিবারে জন্ম নিয়ে কীভাবে মুরালিধরন মুরালিধরন হলেন!
কুন্ডেসালে নিজেদের বাড়ির সামনে মুরালিধরনের বাবা