৪৩তম বিসিএসে দ্বিতীয় গেজেট থেকে বাদ পড়া ২২৭ জনের নিয়োগের প্রজ্ঞাপনের কার্যক্রম কত দূর তা নিয়ে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন গেজেট–প্রত্যাশীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে যাতে এই সমস্যার সমাধান হয় সে কথাও জানিয়েছেন এই চাকরিপ্রার্থীরা। প্রার্থীরা বলেন, এখন বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার সময়। সেই স্বপ্নে সবাই কাজও করছেন। এই সরকার এসে অনেক গেজেটে বাদ পড়া ব্যক্তিদের নিয়োগ দিয়েছে। সেই সময় এসে আমাদের গেজেট থেকে নাম বাদ পড়া চূড়ান্ত হতাশার। আমরা চাই, দ্রুত সরকার আমাদের নিয়োগ দিয়ে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রমাণ অক্ষুণ্ন রাখুক।

৪৩তম বিসিএসে দ্বিতীয় গেজেট থেকে বাদ পড়া ২২৭ জনের নিয়োগের প্রজ্ঞাপনের কার্যক্রম কত দূর তা জানতে চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয় প্রথম আলোর। তাঁদের একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমরা বাদ পড়াদের ফাইল প্রধান উপদেষ্টা বরাবর পাঠিয়েছি। যত দূর শুনেছিলাম, বৈশাখের আগেই এ বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। সম্ভবত কয়েকজন উপদেষ্টা দেশের বাইরে আছেন, তাই এটি চূড়ান্ত করা যায়নি। কবে চূড়ান্ত হবে সে বিষয়ে আমার কোনো ধারণা নেই।

৪৩তম বিসিএসে দ্বিতীয় গেজেট থেকে বাদ পড়া ২২৭ জনের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকাশের দাবি জানিয়েছিলেন বিভিন্ন ক্যাডারে বাদ পড়া প্রার্থীরা। সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীরা বলেন, ‘বিসিএসের ইতিহাসে একবার গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর নিয়োগ স্থগিত করার উদাহরণ আর দ্বিতীয়টি নেই। আমাদের নিয়োগ স্থগিত করে ৩০ ডিসেম্বর (২০২৪) গেজেট প্রকাশিত হলে ৩১ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সামনে আমরা শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করি। এরপর ২ জানুয়ারি আমাদের কাছে পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদনপত্র চাওয়া হয়। আমরা আবেদন করি এবং সুবিচারের আশায় অপেক্ষা করতে থাকি। এরপর ৯ জানুয়ারি (২০২৫) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব গণমাধ্যমকে বলেন, কারও বিরুদ্ধে যদি ফৌজদারি অপরাধ, রাষ্ট্রদ্রোহ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কারাদেশ না থাকে, তবে তাঁরা যোগদান করতে পারবেন। কিন্তু দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সেই গেজেট আলোর মুখ দেখেনি। আমাদের জীবন যেন থমকে গেছে সেই ৩০ ডিসেম্বরে।’

আরও পড়ুনআউটসোর্সিং নীতিমালা জারি: ঈদ-বৈশাখে প্রণোদনা, মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন নারীরা১৫ এপ্রিল ২০২৫

প্রার্থীরা আরও বলেন, ‘দীর্ঘ পাঁচ বছরের অপেক্ষা শেষে ৪৩তম বিসিএসে আমাদের ব্যাচমেটরা গত ১৫ জানুয়ারি চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। তাঁরা আসন্ন ঈদুল ফিতরের বেতন-বোনাসসহ পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, সেখানে আমরা ২২৭ জন পরিবারকে মুখ দেখানোর অবস্থায়ও নেই। আমাদের অনেকেই তাদের মা–বাবার বয়স ও অসুস্থতা বিবেচনা করে এত বড় দুঃসংবাদ এখনো পরিবারকে জানাননি। কারণ, আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগ পাব—এই আশ্বাস পেয়েছিলাম। আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুততম সময়ের মধ্যে যেন আমাদের ২২৭ জনের মধ্যে নিরপরাধ সবার গেজেট প্রকাশ করা হয়। এটি আমাদের ন্যায্য অধিকার, এটি আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন, আমাদের আত্মসম্মানের প্রশ্ন। আমরা আশাবাদী, রাষ্ট্র আমাদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে আমাদের স্বপ্নের চাকরিতে যোগদানের সুযোগ করে দেবে।’

আরও পড়ুনজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু১৫ এপ্রিল ২০২৫

৪৩তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে ২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ২ হাজার ১৬৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছিল সরকারি কর্ম কমিশন। ভেরিফিকেশন শেষে ৯৯ জনকে বাদ দিয়ে গত বছরের ১৫ অক্টোবর ২ হাজার ৬৪ জনকে চূড়ান্তভাবে নিয়োগ দিয়ে প্রথম গেজেট প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এরপর ৩০ ডিসেম্বর ওই প্রজ্ঞাপন বাতিল করে প্রথম সুপারিশ করা ২ হাজার ১৬৩ প্রার্থীর মধ্য থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন বিবেচনায় সাময়িকভাবে অনুপযুক্ত ২২৭ জনসহ মোট ২৬৭ জনকে বাদ দিয়ে ১ হাজার ৮৯৬ জনকে নিয়োগের দ্বিতীয় প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

আরও পড়ুনপল্লী উন্নয়ন বোর্ডে বড় নিয়োগ, ৩৩৪ পদে আবার বিজ্ঞপ্তি২৫ মার্চ ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ড স ম বর আম দ র ন সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

চীনের যেভাবে ট্রাম্পের শুল্কের জবাব দেওয়া উচিত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেদিন তাঁর ‘লিবারেশন ডে’ ঘোষণা দিয়ে ১৮০টির বেশি দেশের আমদানির ওপর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেন, সেই দিনটি একটি মনুষ্যসৃষ্ট অর্থনৈতিক সুনামির সূচনার দিন হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

অনেকেই ইতিমধ্যে এ ঘটনাকে ১৯৩০ সালের প্রেসিডেন্ট হার্বার্ট হুভারের স্মুট-হাওলি ট্যারিফ আইনের সঙ্গে তুলনা করছেন, যা কি না পাঁচ বছরে বৈশ্বিক বাণিজ্য ৬৬ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছিল এবং বিশ্বমন্দাকে আরও তীব্র করে তুলেছিল। ট্রাম্পের শুল্ক (যার অধিকাংশ হঠাৎই ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে) আর্থিক বাজারে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বিশ্লেষকেরা সতর্ক করে বলছেন, ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র বড় ধরনের মন্দার কবলে পড়তে পারে।

এ অবস্থায় অন্য অর্থনীতিগুলোর কী করা উচিত? চীন, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইতিমধ্যেই পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসেবে নিজেদের শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি এবং সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক দেশ হিসেবে চীনের প্রতিক্রিয়া বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ট্রাম্প প্রায় সব দেশের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করেছেন, তবু চীন স্পষ্টভাবে তার প্রধান লক্ষ্য। 

শুধু শুল্ক নয়, চীনের নীতিনির্ধারকদের আরও তিনটি প্রধান ক্ষেত্রে কৌশলগত কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রথমত, তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর ওপর আরও গুরুত্ব দিতে হবে। দুই বছর দুর্বল অর্থনৈতিক পারফরম্যান্সের পর সেপ্টেম্বর মাসে সরকার আরও আক্রমণাত্মক মুদ্রানীতির পথে হেঁটেছে। ফলে ২০২৪ সালের শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

ট্রাম্পের প্রথম বাণিজ্যযুদ্ধের সময় যে পাল্টাপাল্টি অবস্থান দেখা গিয়েছিল, এবারও ঠিক তা–ই হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র যখন চীনা পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ বৃদ্ধির পর নতুন করে আরও ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে, তখন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই চীনও একই হারে পাল্টা শুল্ক বসায় এবং আরও কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যে নতুন ব্যবস্থা নেয়। এরপর ট্রাম্প আবার শুল্ক বাড়িয়ে ১০৪ শতাংশ করেন, জবাবে চীন তার শুল্ক ৮৪ শতাংশে উন্নীত করে। এরপর ট্রাম্প আবারও বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেন, এরপর আরও বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত করেছেন। 

চীনা বিশেষজ্ঞদের মধ্যে কীভাবে এই শুল্কের জবাব দেওয়া উচিত, তা নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। তবে অনেকের মতে, যুক্তরাষ্ট্রকে কোনো ধরনের ছাড় দিলে আরও আগ্রাসন বাড়বে। চীনের পক্ষ থেকে আমদানি শুল্ক ১২৫ শতাংশে উন্নীত করার সিদ্ধান্তও এই দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। তবু আশা করা যায়, উভয় পক্ষ আলোচনার মাধ্যমে উত্তেজনা কমানোর পথ খুঁজে পাবে।

শুধু শুল্ক নয়, চীনের নীতিনির্ধারকদের আরও তিনটি প্রধান ক্ষেত্রে কৌশলগত কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রথমত, তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর ওপর আরও গুরুত্ব দিতে হবে। দুই বছর দুর্বল অর্থনৈতিক পারফরম্যান্সের পর সেপ্টেম্বর মাসে সরকার আরও আক্রমণাত্মক মুদ্রানীতির পথে হেঁটেছে। ফলে ২০২৪ সালের শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

কিন্তু এখন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক চীনের ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং ২ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে কঠিন করে তুলতে পারে। রপ্তানি হ্রাস পেলে সামগ্রিক চাহিদা কমে যাবে, শিল্প খাতে অতিরিক্ত উৎপাদন আরও বাড়বে এবং মূল্য পতনের চাপ তীব্রতর হতে পারে। এসব সম্ভাব্য প্রভাবের কথা মাথায় রেখে চীনের নীতিনির্ধারকদের সাহসী ও লক্ষ্যভিত্তিক মুদ্রানীতি নিতে হবে। চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংক অব চায়নার উচিত হবে সুদের হার ও ব্যাংকগুলোর রিজার্ভ অনুপাত আরও কমিয়ে মুদ্রানীতিকে আরও শিথিল করার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া। 

আরও পড়ুনট্রাম্পের শুল্কাঘাত মোকাবিলায় আসিয়ানের যা করা উচিত১৯ ঘণ্টা আগে

দ্বিতীয়ত, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক চীনের অর্থনীতির ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয়তাকে আরও স্পষ্ট করে তুলেছে, বিশেষ করে দেশের অভ্যন্তরীণ ভোক্তা চাহিদা বাড়ানোর মাধ্যমে। বর্তমানে চীনের ভোগ ব্যয় মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) মাত্র প্রায় ৫৬ শতাংশ, যা বৈশ্বিক গড়ের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। এ কারণে চীনের অতিরিক্ত উৎপাদন সমস্যা আরও জটিল হয়ে উঠছে। চলতি বছরের মার্চে সরকার নতুন একটি ‘বিশেষ উদ্যোগ’ চালু করেছে, যার লক্ষ্য ভোগ ব্যয় বাড়ানো। তবে এটি বিনিয়োগ বৃদ্ধির চেয়ে স্বভাবতই কঠিন। কারণ, ঘরোয়া ব্যয় অনেকটাই নির্ভর করে মানুষের আয় ও আস্থার ওপর, আর এ দুটি বিষয়ই সময় নিয়ে বাড়ে। 

সবশেষে যুক্তরাষ্ট্রের এই দুঃখজনক রূপে আত্মকেন্দ্রিক নীতির কারণে বিশ্বনেতৃত্বে একধরনের শূন্যতা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গত কয়েক দশকে বহু দেশ (বিশেষ করে পশ্চিম ইউরোপ ও পূর্ব এশিয়ায়) উন্মুক্ত বাজারব্যবস্থার সুফল ভোগ করেছে। এখন চীনের উচিত এসব দেশের সঙ্গে এককভাবে ও যৌথভাবে কাজ করে এ ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখা এবং মুক্তবাণিজ্য ও বিনিয়োগকে উৎসাহিত করা।

গত এক বছরে চীন আন্তর্জাতিক বিনিময় সহজ করতে একতরফাভাবে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যেমন ডেনমার্ক, নরওয়ে ও দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিকদের জন্য ভিসামুক্ত ভ্রমণের সুযোগ চালু করা। এমন উদ্যোগ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত করা যেতে পারে।

স্বস্তির বিষয় হলো, এই তিন ক্ষেত্রে চীনা নীতিনির্ধারকেরা ইতিমধ্যে কিছু অগ্রগতি দেখিয়েছেন। এখন বিশ্ব একটি নতুন উন্নয়ন পর্যায়ে প্রবেশ করছে, আর এই পরিপ্রেক্ষিতে চীনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হবে প্রথমে নিজেকে গুছিয়ে নেওয়া; তারপর বৈশ্বিক অর্থনীতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নেওয়া।

হুয়াং ইপিং পিকিং ইউনিভার্সিটির ন্যাশনাল স্কুল অব ডেভেলপমেন্টের ডিন ও চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংক অব চায়নার আর্থিক নীতি কমিটির সদস্য

স্বত্ব: প্রজেক্ট সিন্ডিকেট, অনুবাদ: সারফুদ্দিন আহমেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজীপুরে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কারখানাতেই শ্রমিকের ‘আত্মহত্যা’, ছুটি ঘোষণা
  • বাগদান সারলেন ঋতাভরী
  • মোহামেডানের হোঁচটের দিনে আবাহনীর জয় 
  • হ্যাটট্রিক জয়ের পর মিলল হারের স্বাদ
  • ‘ফেসবুক গল্পের’ উৎস খুঁজতে গিয়ে বেরিয়ে এল আসল ঘটনা
  • শারমিন-ফারজানায় টাইগ্রেসদের চ্যালেঞ্জিং স্কোর
  • মোটরসাইকেলের জন্য ডেকে নিয়ে হত্যা, যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
  • ২ উইকেটে ১৩৪ থেকে ২২৭ রানে থামলো বাংলাদেশ 
  • চীনের যেভাবে ট্রাম্পের শুল্কের জবাব দেওয়া উচিত