‘কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়’
Published: 16th, April 2025 GMT
একদিকে টলটলে জলের পুকুর। মৃদু বাতাসে ছোট ছোট ঢেউ তুলে তিরতির করে কাঁপছে। অন্য পাশে গ্রামীণ সড়ক চলে গেছে। সঙ্গে কিছু কলাগাছ, বুনো গাছ নিয়ে একা দাঁড়িয়ে আছে তালগাছটি। এ এক চিরায়ত লোকজ গ্রামীণ চেনা চেহারা। তালগাছ এখন অনেকটা কমে গেছে, তারপরও গ্রাম থেকে একেবারে হারিয়ে যায়নি। এখনো গ্রামের কোনো পুকুর বা দীঘির পাড়ে, পথের পাশে দু-একটা তালগাছ দাঁড়িয়ে থাকে।
শত শত বছর ধরে স্থপতি বাবুই পাখির আশ্রয় হয়ে আছে তালগাছ। এখন অনেকটা বিলুপ্তির দিকে থাকলেও তালগাছের পাতা বাবুই পাখির পরিচিত মাতৃকোল। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের গয়ঘর গ্রামে এ রকম একটি তালগাছ এখন বাবুই পাখির বাসায় ভরে উঠেছে, যা আলাদাভাবে অনেকের নজর কাড়ছে।
গয়ঘর গ্রামের মো.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়’
একদিকে টলটলে জলের পুকুর। মৃদু বাতাসে ছোট ছোট ঢেউ তুলে তিরতির করে কাঁপছে। অন্য পাশে গ্রামীণ সড়ক চলে গেছে। সঙ্গে কিছু কলাগাছ, বুনো গাছ নিয়ে একা দাঁড়িয়ে আছে তালগাছটি। এ এক চিরায়ত লোকজ গ্রামীণ চেনা চেহারা। তালগাছ এখন অনেকটা কমে গেছে, তারপরও গ্রাম থেকে একেবারে হারিয়ে যায়নি। এখনো গ্রামের কোনো পুকুর বা দীঘির পাড়ে, পথের পাশে দু-একটা তালগাছ দাঁড়িয়ে থাকে।
শত শত বছর ধরে স্থপতি বাবুই পাখির আশ্রয় হয়ে আছে তালগাছ। এখন অনেকটা বিলুপ্তির দিকে থাকলেও তালগাছের পাতা বাবুই পাখির পরিচিত মাতৃকোল। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার মোস্তফাপুর ইউনিয়নের গয়ঘর গ্রামে এ রকম একটি তালগাছ এখন বাবুই পাখির বাসায় ভরে উঠেছে, যা আলাদাভাবে অনেকের নজর কাড়ছে।
গয়ঘর গ্রামের মো. আমির জানান, তাঁদের গ্রামের একটি তালগাছে বাবুই পাখি বাসা করেছে। অনেকগুলো বাসা। বাবুই পাখি তালগাছে বাসা বোনে, এটা গ্রামীণ প্রকৃতির একটি সহজাত অংশ। এটা আলাদা কোনো বিষয় নয়। কিন্তু দিনে দিনে তালগাছ কমে গেছে। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু তালগাছ থাকলেও সবখানে এখন আর এই পাখির চোখজুড়ানো বাসা খুব একটা চোখে পড়ে না।
বাসা বানায় পুরুষ বাবুই পাখি