গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহ সারোয়ারকে দিনাজপুর থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাতে জেলা শহরের ঈদগা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন। তিনি বলেন, ‘‘গাইবান্ধার সাবেক সংসদ সদস্য শাহ সারোয়ার দিনাজপুরে ভগ্নীপতির বাড়িতে আত্মগোপনে আছেন, এমন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে গাইবান্ধা সদর থানায় দুটি মামলা আছে। তাকে গাইবান্ধা জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।’’

গাইবান্ধা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহীনুর ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘‘গত ৪ আগস্ট গাইবান্ধা জেলা বিএনপি ও জেলা যুবদলের অফিসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর মামলার পলাতক আসামি সাবেক এমপি শাহ সরোয়ার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দিনাজপুর গোয়েন্দা পুলিশের সহযোগিতায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’’

আরো পড়ুন:

কুয়েটের সাবেক ভিসি-প্রোভিসিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

শাহ সারোয়ার গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

ঢাকা/মাসুম/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

আমার সম্পত্তি যেভাবে ক্রোক করা হয়েছে, সেটাকে স্বাভাবিক মনে করি না: সাকিব

ক্রিকেটার ছাড়াও সাকিব আল হাসানের আরও পরিচয় আছে। রাজনীতিতে সংশ্লিষ্টতার পাশাপাশি তিনি ব্যবসায়ীও। গত বছর আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকেই সাকিব দেশে আসতে পারেননি। তাঁর নামে বেশ কিছু মামলাও হয়েছে। সম্প্রতি দেশের একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব নিয়ে কথা বলেছেন সাকিব।

ক্রিকেটের বাইরে বাংলাদেশে সাকিব কী কী ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, তা জানাতে গিয়ে তিনি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘ক্রিকেট ছাড়া অন্য বিষয়ে তেমন মনোযোগ দিতে পারিনি, স্বাভাবিকভাবেই ব্যবসা ও লাভেও মনোযোগ ছিল না। আমি দুটি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত; একটি আমার কাঁকড়ার খামার, আরেকটি শেয়ারবাজারের ব্যবসা।’

আরও পড়ুনরাজনীতিতে আসা ভুল ছিল না, নির্বাচন করলে আবার জিতব: সাকিব৩ ঘণ্টা আগে

সাকিবের দাবি, করোনা মহামারির আগে কাঁকড়ার ব্যবসায় ভালোই করছিলেন। তখন ঋণ পরিশোধে কোনো বকেয়া জমা হয়নি। কিন্তু কোভিড মহামারির কারণে খামারটির কার্যক্রম থমকে যায় এবং পণ্যও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় প্রচুর লোকসান হয়। সাকিবের ভাষায়, ‘এখন হিসাবটি এমন, আমি খামারটির ৩৫ শতাংশের মালিক, বাকি ৬৫ শতাংশ অন্যদের। কিন্তু যে কারণেই হোক, লোকে শুধু সাকিব আল হাসানের নামই জানে। এই ব্যবসায় সংশ্লিষ্ট বাকিদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।’

যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন সাকিব

সম্পর্কিত নিবন্ধ