দুদকের মামলায় এভিয়েন্টের নুরুল আমিনের ৮ বছরের দণ্ড
Published: 15th, April 2025 GMT
দুদকের মামলায় এভিয়েট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের প্রোপাইটর নুরুল আমিনকে পৃথক দুই ধারায় আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক জাকারিয়া হোসেনের আদালত এই রায় দেন।
জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে নুরুল আমিনকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। দণ্ডের অর্থ পরিশোধ না করলে তাকে আরো পাঁচ মাস সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
আরো পড়ুন:
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরো ৩৯ ফিলিস্তিনি
আল-আকসা মসজিদে সাত শতাধিক ইসরায়েলির ‘তাণ্ডব’
তথ্য গোপনের অভিযোগে নুরুল আমিনকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। দণ্ডের অর্থ না দিলে তাকে আরো তিন মাস সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
জ্ঞাত আয়বর্হিভূত ৯৩ লাখ ২২ হাজার ১৭ টাকার সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে। এ জন্য তাকে সর্বোচ্চ সাজা পাঁচ বছরের কারাভোগ করতে হবে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী শফিকুল ইসলাম।
রায় ঘোষণার আগে নুরুল আমিন আদালতে হাজির হন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
দুদক নুরুল আমিনকে ২০০৯ সালের ২৯ জুলাই সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের নোটিশ পাঠায়। নুরুল আমিন ২০১০ সালের ২২ আগস্ট সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন।
হিসাব বিবরণীতে মোট ৭ কোটি ৫৩ লাখ ৮৬ হাজার ১২৭ টাকার সম্পদ দাখিল করা হয়, যার মধ্যে ৬ কোটি ৭৬ লাখ ১৪ হাজার ৮২৭ টাকার স্থাবর এবং ৭৭ লাখ ৭১ হাজার ৩০০ টাকার অস্থাবর সম্পদ।
পরে দুদক পর্যালোচনা করে দেখতে পায়, নুরুল আমিনের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৯২ লাখ ৮১ হাজার ১৭ টাকার জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
সম্পদের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১১ সালের ৭ আগস্ট রমনা মডেল থানায় মামলা করেন দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক আবদুল আজিজ ভূঁইয়া।
মামলাটি তদন্ত করে ২০১২ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি আদালতে চার্জশিট দেন আবদুল আজিজ। ২০২১ সালের ৫ অক্টোবর আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
মামলার বিচার চলাকালে ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
ঢাকা/এম/রাসেল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন র ল আম ন ব বরণ বছর র
এছাড়াও পড়ুন:
দুদকের মামলায় এভিয়েন্টের নুরুল আমিনের ৮ বছরের দণ্ড
দুদকের মামলায় এভিয়েট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের প্রোপাইটর নুরুল আমিনকে পৃথক দুই ধারায় আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক জাকারিয়া হোসেনের আদালত এই রায় দেন।
জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে নুরুল আমিনকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। দণ্ডের অর্থ পরিশোধ না করলে তাকে আরো পাঁচ মাস সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
আরো পড়ুন:
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরো ৩৯ ফিলিস্তিনি
আল-আকসা মসজিদে সাত শতাধিক ইসরায়েলির ‘তাণ্ডব’
তথ্য গোপনের অভিযোগে নুরুল আমিনকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। দণ্ডের অর্থ না দিলে তাকে আরো তিন মাস সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
জ্ঞাত আয়বর্হিভূত ৯৩ লাখ ২২ হাজার ১৭ টাকার সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে। এ জন্য তাকে সর্বোচ্চ সাজা পাঁচ বছরের কারাভোগ করতে হবে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী শফিকুল ইসলাম।
রায় ঘোষণার আগে নুরুল আমিন আদালতে হাজির হন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
দুদক নুরুল আমিনকে ২০০৯ সালের ২৯ জুলাই সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের নোটিশ পাঠায়। নুরুল আমিন ২০১০ সালের ২২ আগস্ট সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন।
হিসাব বিবরণীতে মোট ৭ কোটি ৫৩ লাখ ৮৬ হাজার ১২৭ টাকার সম্পদ দাখিল করা হয়, যার মধ্যে ৬ কোটি ৭৬ লাখ ১৪ হাজার ৮২৭ টাকার স্থাবর এবং ৭৭ লাখ ৭১ হাজার ৩০০ টাকার অস্থাবর সম্পদ।
পরে দুদক পর্যালোচনা করে দেখতে পায়, নুরুল আমিনের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৯২ লাখ ৮১ হাজার ১৭ টাকার জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
সম্পদের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১১ সালের ৭ আগস্ট রমনা মডেল থানায় মামলা করেন দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক আবদুল আজিজ ভূঁইয়া।
মামলাটি তদন্ত করে ২০১২ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি আদালতে চার্জশিট দেন আবদুল আজিজ। ২০২১ সালের ৫ অক্টোবর আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
মামলার বিচার চলাকালে ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
ঢাকা/এম/রাসেল