বাংলা নববর্ষ কে স্বাগত জানিয়ে শহিদুল ইসলাম টিটু ও রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধূরীর নেতৃত্বে বৈশাখি শোভাযাত্রা বের করেছে ফতুল্লা থানা বিএনপি। 

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০ টায় ঢাকা- নারায়নগঞ্জে মহা সড়কের চাদমারী থেকে শোভাযাত্রাটি বের হয়ে চাষাড়া মোড়ে এসে শেষ হয়। 

শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোঃ চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন শিকদার, সহ সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, ফতুল্লা থানা শ্রমিক দলের শিল্পাঞ্চল শাখার সভাপতি বাবুল মিয়া,

কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি নজরুল মাতবর, বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি সুমন আকবর, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নজরুল প্রধান, কোষাধ্যক্ষ হাজী মোহাম্মদ তৈয়বুর রহমান,ফতুল্লা  থানা যুবদলের সদস্য সচব সালাউদ্দিন রানা,ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছা সেবক দলের আহবায়ক জাকির হোসেন রবিন,ফতুল্লা থানা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক আব্দুল খালেক টিপু,কৃষক দল নেতা আবু সুফিয়ান মিলন,জুয়েল আরমান, ফতুল্লা থানা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাগর সিদ্দিকী,ফতুল্লা থানা শ্রমিক দলের আহবায়ক শাহআলম পাটোয়ারী, সদস্য সচিব আল আমিম প্রমুখ।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

কলকাতা বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা

কলকাতাসহ গোটা পশ্চিমবঙ্গে মঙ্গলবার উদ্‌যাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। তীব্র দাবদাহের মধ্যেও শহরজুড়ে সকাল থেকে বের হয়েছে বিভিন্ন সংগঠনের মঙ্গল শোভাযাত্রা। এবারের আয়োজনে পহেলা বৈশাখকে ‘বাঙালির জাতীয় উৎসব’ হিসেবে ঘোষণার দাবিও উঠেছে।

এর আগে সোমবার কলকাতার বাংলাদেশের উপ–হাইকমিশনে ঘরোয়া পরিবেশে বাংলা নববর্ষ উৎসব উদ্‌যাপিত হয়। এ অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা–কর্মচারী, তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং কলকাতার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশের পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এ ছাড়া এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার সোনালী ব্যাংক, বিমান বাংলাদেশ ও বেসরকারি বিমান সংস্থার কর্মকর্তারা।

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার মঙ্গলবারকে পালন করছে ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসেবে। পয়লা বৈশাখকে ‘বাঙালির জাতীয় উৎসব’ হিসেবে ঘোষণার দাবিও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহল থেকে। এদিন মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রধান আয়োজক সংগঠনটির প্রতিপাদ্য ছিল, ‘নতুন বছর হোক ধর্মের নয় মানুষের, বিচ্ছেদের নয় মিলনের।’

কলকাতার ভাষা ও চেতনা সমিতির উদ্যোগে নববর্ষ উপলক্ষে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একাডেমি অব ফাইন আর্টস চত্বরের রাণুছায়া মঞ্চে নাচ–গান, কবিতা পাঠ ও নাটক প্রদর্শিত হয়। এর আগে সোমবার বিকেল থেকেই কলকাতার একাডেমি অব ফাইন আর্টস চত্বরের সড়কে আলপনা আঁকে ভাষা ও চেতনা সমিতি। মঙ্গলবার সকালে অতিথিদের জন্য পরিবেশিত হয় পান্তাভাত-শুঁটকি, আমপোড়া শরবত, মাছ-ভাত, ডাল ও পোস্ত।

নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রায় আকর্ষণীয় নানা বেশে অংশ নেন মানুষ

সম্পর্কিত নিবন্ধ