‘পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক পদ ফাঁকা, প্রভাব পড়ছে কাজেও’ শিরোনামে গতকাল শনিবার প্রথম আলোতে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বিষয়ে একটা লিখিত বক্তব্য পাঠিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।

পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) ইনামুল হক সাগর গতকাল সন্ধ্যায় ওই বক্তব্য পাঠান। তাতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে বিদ্যমান শূন্য পদে পদোন্নতি প্রদানের প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছে। এ বিষয়টি অচিরেই নিষ্পন্ন হবে।

পুলিশ সদর দপ্তরের বক্তব্যে আরও বলা হয়েছে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার তার অসৎ নির্বাচনী উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য বিপুলসংখ্যক সুপারনিউমারারি পদ তৈরি করে। এটি একটি জনতুষ্টিমূলক পদক্ষেপ। এ ছাড়া পুলিশের কাজে বা চেইন অব কমান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে—এরূপ মন্তব্যে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়।

প্রথম আলোর ওই প্রতিবেদনে মূলত বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের (সহকারী পুলিশ সুপার থেকে তদূর্ধ্ব) পদগুলোর মধ্যে কতগুলো শূন্য রয়েছে, কতজন সংযুক্ত, ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা), কতজন কর্মস্থলে অনুপস্থিত বা আত্মগোপনে রয়েছেন, সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এর ফলে কাজে প্রভাব পড়ছে কি না, সে বিষয়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের অভিজ্ঞতা ও আক্ষেপের কথাও এসেছে। এ নিয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) বক্তব্যও ছাপা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ হিসেবে সাবেক একজন আইজিপির বক্তব্যও রয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সরকার শূন্য পদে পদোন্নতির প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছে: পুলিশ সদর দপ্তর

‘পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক পদ ফাঁকা, প্রভাব পড়ছে কাজেও’ শিরোনামে গতকাল শনিবার প্রথম আলোতে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বিষয়ে একটা লিখিত বক্তব্য পাঠিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।

পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) ইনামুল হক সাগর গতকাল সন্ধ্যায় ওই বক্তব্য পাঠান। তাতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে বিদ্যমান শূন্য পদে পদোন্নতি প্রদানের প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছে। এ বিষয়টি অচিরেই নিষ্পন্ন হবে।

পুলিশ সদর দপ্তরের বক্তব্যে আরও বলা হয়েছে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার তার অসৎ নির্বাচনী উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য বিপুলসংখ্যক সুপারনিউমারারি পদ তৈরি করে। এটি একটি জনতুষ্টিমূলক পদক্ষেপ। এ ছাড়া পুলিশের কাজে বা চেইন অব কমান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে—এরূপ মন্তব্যে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়।

প্রথম আলোর ওই প্রতিবেদনে মূলত বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের (সহকারী পুলিশ সুপার থেকে তদূর্ধ্ব) পদগুলোর মধ্যে কতগুলো শূন্য রয়েছে, কতজন সংযুক্ত, ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা), কতজন কর্মস্থলে অনুপস্থিত বা আত্মগোপনে রয়েছেন, সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এর ফলে কাজে প্রভাব পড়ছে কি না, সে বিষয়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের অভিজ্ঞতা ও আক্ষেপের কথাও এসেছে। এ নিয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) বক্তব্যও ছাপা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ হিসেবে সাবেক একজন আইজিপির বক্তব্যও রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ