বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা বিডার গভর্নিং বডি দশটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।

ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন। 

শিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, একশটির মধ্য থেকে গভর্নিং বডির সিদ্ধান্তে ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে চূড়ান্তভাবে বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। যেসব অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির সিদ্ধান্ত বাতিল হয়েছে তার মধ্যে পাঁচটি সরকারি ও পাঁচটি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল হওয়ার কথা ছিলো।

বাতিল হওয়া সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো হলো- সোনাদিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক (কক্সবাজার), সুন্দরবন ট্যুরিজম পার্ক (বাগেরহাট), গজারিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল (মুন্সিগঞ্জ), শ্রীপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল (গাজীপুর) এবং ময়মনসিংহ অর্থনৈতিক অঞ্চল (ময়মনসিংহ)।

আর বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে গার্মেন্টস শিল্প পার্ক, বিজিএমইএ (মুন্সিগঞ্জ), ছাতক ইকোনমিক জোন (সুনামগঞ্জ), ফমকম ইকোনমিক জোন (বাগেরহাট), সিটি স্পেশাল ইকোনমিক জোন (ঢাকা) এবং সোনারগাঁও অর্থনৈতিক অঞ্চল (নারায়ণগঞ্জ)।

প্রসঙ্গত, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে মোট একশটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়েছিলো।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২২ রোগী

দেশে গত চব্বিশ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ৫ এপ্রিল একজনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ নিয়ে চলতি বছরে রোগটিতে ১৬ জনের মৃত্যু হলো। শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত চব্বিশ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২ জন। তাদের মধ্যে ১০ জনই বরিশাল বিভাগের। এ ছাড়া ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ছয়, ঢাকা বিভাগে চার ও চট্টগ্রাম বিভাগে দু’জন রয়েছেন। 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৭৪ জন। তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪৬৬ জন বরিশালের, এর পর চট্টগ্রামে ৩৯৭, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ৩৬২, উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় ২৫৫, ঢাকা বিভাগে ৩৫৩, খুলনায় ১১৬, রাজশাহীতে ৬২, ময়মনসিংহে ৫১, রংপুর ও সিলেট বিভাগে ছয়জন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। 

ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ আটজনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে। এর পর বরিশাল ও খুলনা বিভাগে দু’জন করে চারজন। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, ঢাকা বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন করে মোট চারজনের মৃত্যু হয়েছে। 

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১০২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ২৯ জন, আর ৭৩ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর ভর্তি রোগীদের মধ্যে ১ হাজার ৩৬১ জন ঢাকার বাইরের রোগী। ঢাকার দুই মহানগর এলাকার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭১৩ জন। 

২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যুও হয় ওই বছর।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফুলবাড়িয়ায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তা‌র ৩
  • ময়মনসিংহে সালিসে না যাওয়ায় বাবা-ছেলেকে হত্যার ঘটনায় ৮৭ জনের নামে মামলা
  • সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
  • সালিসে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
  • কয়েকশত লোক বাড়ি হামলা করে বাবা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
  • দুই হাত কেটে ফেলেও বাঁচানো গেল না সাদাফকে
  • পর্যাপ্ত চিকিৎসা পাচ্ছে না ময়মনসিংহ মিনি চিড়িয়াখানার অসুস্থ ভালুকটি
  • ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২২ রোগী
  • অধস্তন আদালত তদারকি কমিটি পুনর্গঠন