পদ্মার একটি ইলিশ বিক্রি হলো সাড়ে ৮ হাজার টাকায়
Published: 12th, April 2025 GMT
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ায় পৌনে দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৮ হাজার ৫০০ টাকায়। আজ শনিবার সকালে জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ঘাট বাজারে হালিম সরদারের আড়তে ইলিশটি বিক্রি হয়।
পদ্মা নদী থেকে ধরা মাছটি প্রথমে কেনেন ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ। পরে তিনি আরেক ক্রেতার কাছে ইলিশটি বিক্রি করেন।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী ও জেলে বলেন, আজ সকালে বাজারের হালিম সরদারের আড়তে অন্য মাছের সঙ্গে নিলামে বিক্রির জন্য তোলা হয় বড় আকারের ইলিশটি। মাছটির ওজন প্রায় ১ কেজি ৮০০ গ্রাম। নিলামে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে এটি কেনেন স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ।
শাহজাহান শেখ বলেন, সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে তিনি ৮ হাজার ৩০০ টাকা দিয়ে ইলিশটি কেনেন। ইলিশটি বিক্রির জন্য রাখেন। পরে পরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে কুষ্টিয়ার পরিচিত এক বড় ব্যবসায়ী মাছটি কিনে নেন। কেজিপ্রতি ১০০ টাকা করে লাভ রেখে তিনি ৮ হাজার ৫০০ টাকায় ইলিশটি বিক্রি করেন। মাছটি ক্রেতার কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
একটি ইলিশের এত চড়া দামের বিষয়ে শাহজাহান শেখ বলেন, একে তো পদ্মা নদীর ইলিশ, তার ওপর নদীতে ইলিশ পাওয়াই যাচ্ছে না। পয়লা বৈশাখের আয়োজন ঘিরে ইলিশের এখন চড়া দাম। পদ্মা নদীর বড় ইলিশ খাওয়ার এক শ্রেণির খরিদ্দার আছেন, যাঁরা প্রতিবছরই বৈশাখে এ মাছ কিনে থাকেন।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: শ হজ হ ন শ খ ব যবস য়
এছাড়াও পড়ুন:
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা কয়েস গ্রেপ্তার
সিলেটে আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা মিসবাউল ইসলাম কয়েসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ নগরীর জিন্দাবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি গোলাপগঞ্জের শরীফগঞ্জ বসন্তপুর গ্রামের নিমার আলীর ছেলে। বর্তমানে সিলেট এয়ারপোর্ট থানার বড়শালা এলাকায় বাস করেন।
পুলিশ জানায়, মিসবাউল ইসলাম কয়েসের বিরুদ্ধে মারামারি, হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহার আইনে সাতটি মামলা আছে। এর মধ্যে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা রয়েছে ৬টি, দক্ষিণ সুরমা থানায় একটি। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন ও তাঁর স্ত্রী সেলিনা মোমেনের প্রভাব খাটিয়ে টিলা কাটা, জমি দখলসহ নানা কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জিয়াউল হক বলেন, গ্রেপ্তার কয়েসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় সাতটি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।