গ্রীষ্মে কোন সময়ে হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
Published: 12th, April 2025 GMT
হাঁটা শরীরের জন্য উপকারী। নিয়মিত হাঁটলে মানসিক চাপ কমে। ওজনও কমে। অনেকেই আছেন ঘাম হওয়ার কারণে গরমকালে হাঁটতে পছন্দ করেন না। কিন্তু শরীর সুস্থ রাখতে গরমের দিনেও নিয়মিত হাঁটা দরকার।
গরমকালে যেহেতু তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এ কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খেলে শরীরে পানির পরিমাণ কমতে থাকে। আবার বেশি রোদে হাঁটলে শরীর ক্লান্ত লাগে। বিশেষজ্ঞদের মতে,গরমকালে ভোরবেলা অর্থাৎ যখন পরিবেশ ঠান্ডা ও শীতল থাকে তখন হাঁটতে যেতে পারেন। ভোর পাঁচটা থেকে সাতটার মধ্যে হলে ভালো। এসময় সূর্যের আলো উঠলেও খুব বেশি গরম লাগবে না । শরীরে ভিটামিন ডিয়ের ঘাটতিও পূরণ হবে।
গরমের দিন ৩০ মিনিট হাঁটতে পারেন। নিয়মিত হাঁটতে হাঁটতে হাঁটার সময় বাড়াতে পারেন। তারপর ধীরে ধীরে আধঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটতে পারেন। তবে বেশি ক্লান্ত লাগলে আর হাঁটবেন না। তবে ক্লান্তভাব কমাতে নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস রাখতে হবে।
নিয়মিত হাঁটলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-
মানসিক চাপ কমে : সকালে হাঁটার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এতে শরীর সুস্থ থাকে। মনে রাখবেন, প্রতিদিন সকালে ঠান্ডা পরিবেশে হাঁটলে শরীর সতেজ থাকবে। মানসিক চাপ কমবে। সারাদিন কাজের জন্য অনেক এনার্জি পাবেন।
শ্বাস প্রশ্বাস ভালোভাবে নিতে পারবেন: সকালে নিয়মিত হাঁটলে শরীর সুস্থ থাকবে, বড় বড় রোগের ঝুঁকি কমবে। শ্বাস প্রশ্বাস ভালোভাবে নিতে পারবেন।
ওজন কমবে: নিয়মিত হাঁটলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মনে রাখবেন, খুব জোরে হাঁটলে শরীর থেকে ক্যালোরি কমতে থাকবে। এতে ওজনও ধীরে ধীরে কমতে থাকবে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমে: সকালবেলা নিয়মিত হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়বে: প্রতিদিন সকালবেলা হাঁটলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বাড়বে। কোনও রকম ফ্লু সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: উপক র
এছাড়াও পড়ুন:
গ্রীষ্মে কোন সময়ে হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
হাঁটা শরীরের জন্য উপকারী। নিয়মিত হাঁটলে মানসিক চাপ কমে। ওজনও কমে। অনেকেই আছেন ঘাম হওয়ার কারণে গরমকালে হাঁটতে পছন্দ করেন না। কিন্তু শরীর সুস্থ রাখতে গরমের দিনেও নিয়মিত হাঁটা দরকার।
গরমকালে যেহেতু তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এ কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খেলে শরীরে পানির পরিমাণ কমতে থাকে। আবার বেশি রোদে হাঁটলে শরীর ক্লান্ত লাগে। বিশেষজ্ঞদের মতে,গরমকালে ভোরবেলা অর্থাৎ যখন পরিবেশ ঠান্ডা ও শীতল থাকে তখন হাঁটতে যেতে পারেন। ভোর পাঁচটা থেকে সাতটার মধ্যে হলে ভালো। এসময় সূর্যের আলো উঠলেও খুব বেশি গরম লাগবে না । শরীরে ভিটামিন ডিয়ের ঘাটতিও পূরণ হবে।
গরমের দিন ৩০ মিনিট হাঁটতে পারেন। নিয়মিত হাঁটতে হাঁটতে হাঁটার সময় বাড়াতে পারেন। তারপর ধীরে ধীরে আধঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটতে পারেন। তবে বেশি ক্লান্ত লাগলে আর হাঁটবেন না। তবে ক্লান্তভাব কমাতে নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস রাখতে হবে।
নিয়মিত হাঁটলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-
মানসিক চাপ কমে : সকালে হাঁটার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এতে শরীর সুস্থ থাকে। মনে রাখবেন, প্রতিদিন সকালে ঠান্ডা পরিবেশে হাঁটলে শরীর সতেজ থাকবে। মানসিক চাপ কমবে। সারাদিন কাজের জন্য অনেক এনার্জি পাবেন।
শ্বাস প্রশ্বাস ভালোভাবে নিতে পারবেন: সকালে নিয়মিত হাঁটলে শরীর সুস্থ থাকবে, বড় বড় রোগের ঝুঁকি কমবে। শ্বাস প্রশ্বাস ভালোভাবে নিতে পারবেন।
ওজন কমবে: নিয়মিত হাঁটলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মনে রাখবেন, খুব জোরে হাঁটলে শরীর থেকে ক্যালোরি কমতে থাকবে। এতে ওজনও ধীরে ধীরে কমতে থাকবে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমে: সকালবেলা নিয়মিত হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়বে: প্রতিদিন সকালবেলা হাঁটলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বাড়বে। কোনও রকম ফ্লু সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না।