Prothomalo:
2025-04-13@03:13:25 GMT

ইউনূস সরকার কতটা চাপমুক্ত

Published: 12th, April 2025 GMT

৮ এপ্রিল অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার আট মাস পার করল। ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছর ৮ আগস্ট যখন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়, তখন সর্বত্র বিশৃঙ্খল অবস্থা চলছিল। সেই অবস্থা থেকে গত আট মাসে সরকার অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে মোটামুটি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পেরেছে।

সাধারণ মানুষের উদ্বেগ ছিল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে; আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংস প্রতিক্রিয়া আমরা দেখি। একের পর এক মব ভায়োলেন্সের ঘটনাও ঘটেছে, যার রেশ এখনো আছে। দ্বিতীয় উদ্বেগ ছিল নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি, আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা ও জনপ্রশাসনে অস্থিরতা। কয়েক মাস ধরে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার পর গত রোজায় কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে এনেছে সরকার। এটা সাফল্যই বলতে হবে। অন্যদিকে জনপ্রশাসনে শুরুতে যে অস্থিরতা চলছিল, তা–ও কমে এসেছে।

গত আট আসে নানা কারণে বেশ কিছু কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাজার হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। অর্থনীতিবিদদের মতে, প্রতিবছর কর্মবাজারে ২৪ থেকে ২৫ লাখ তরুণ–তরুণী প্রবেশ করেন। কিন্তু তাঁদের কাজের সংস্থান নেই। দেশের বিভিন্ন স্থানে যে ছিনতাই, ডাকাতি ও হানাহানির ঘটনা ঘটে চলেছে, তার একটি বড় কারণ বেকারত্ব।

সম্প্রতি সরকার যে বিনিয়োগ সম্মেলনটি করেছে, সেটি কিছুটা হলেও তরুণদের মধ্যে আশা জাগাতে পারে। যদিও তা সময়সাপেক্ষ। বৃহস্পতিবার একটি বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) এক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি জানালেন, ইউএসএআইডির প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কমপক্ষে এক লাখ কর্মী চাকরি হারিয়েছেন।

নানা রকম প্রতিকূলতা সত্ত্বেও সরকারকে যে দুটি খাত ভালো অবস্থানে রেখেছে, সেটা হলো রপ্তানি ও প্রবাসী আয়। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) রপ্তানি করেছে ৩০.

২৫ বিলিয়ন ডলারের পোশাক, যা আগের বছরের তুলনায় ১০.৮৪ শতাংশ বেশি। গত মার্চে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলে এসেছে ৩২৯ কোটি ডলার, যা গত বছরের মার্চের তুলনায় ৬৪.৭ শতাংশ বেশি।

এই মুহূর্তে সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ ও ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর সাময়িক সুবিধা আমরা পেতে পারি। কিন্তু স্থায়ী সমাধানের কথাই ভাবতে হবে আমাদের। ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করায় আমাদের রপ্তানি ব্যয় ও সময় দুটোই বাড়বে। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন নিজেদের সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন। কিন্তু সেটা এখনই সম্ভব নয়। আমাদের সক্ষমতা ছিল না বলেই ভারতীয় বন্দর দিয়ে পণ্য রপ্তানি করা হতো।

ডেইলি স্টার–এর প্রতিবেদন থেকে জানা গেল, গত ১৫ মাসে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ‍্যমে ভারতীয় রুট ব্যবহার করে ৩৬টি দেশে ৪৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। মোট রপ্তানির পরিমাণ ৩৪ হাজার ৯০০ টনের বেশি। ২০২০ সালের ২৯ জুন থেকে বাংলাদেশ এই সুবিধা পেয়ে আসছিল।

সাত–আট মাস ধরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে সরকার এত দৌড়ঝাঁপ, এত কমিশন গঠন, এত আলোচনার পরও এখনো কোনো সিদ্ধান্তে আসতে না পারা স্বস্তির খবর নয়। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে বল ছুড়ে দিয়েছে। আবার রাজনৈতিক দলগুলো বলছে, সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দুই পক্ষের এই দ্বৈরথ কিংবা ‘অল্প সংস্কার’ না ‘বেশি সংস্কারের’ দোলাচলে পড়ে নির্বাচন নিয়েই অনিশ্চয়তা তৈরি হোক, তা কেউ চায় না।

ভারত এই সুবিধা বাতিলের জন্য তাদের পণ্যজটের দোহাই দিলেও মূল কারণ ‘রাজনৈতিক’। রাজনৈতিক কারণেই ভিসা সীমিত করা হয়েছে। রাজনৈতিক কারণেই দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলো ঝুলে আছে। অনেকের ধারণা ছিল, ব্যাংককে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বরফ গলবে। কিন্তু সেটি গলেনি।

আমাদের তৈরি পোশাকশিল্পের কাঁচামালের একটি বড় অংশ আমদানি হয় ভারত থেকে। ভবিষ্যতে নয়াদিল্লি যদি সে ক্ষেত্রেও বিধিনিষেধ আরোপ করে, তাহলে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত আরও ঝুঁকিতে পড়ে যেতে পারে। তাই সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ধীরে-সুস্থে, মাথা ঠান্ডা রেখে।

আট মাস পরও আইনশৃঙ্খলার উন্নতি না হওয়া সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ মনে করি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যেদিন দাবি করলেন আইনশৃঙ্খলার উন্নতি হয়েছে, তার পরদিনই সাভারে দিনদুপুরে চলন্ত বাসে ছিনতাই, স্বর্ণালংকার লুটের ঘটনা ঘটল। বৃহস্পতিবার তিনি সুনামগঞ্জে বলেছিলেন, ‘সাধারণ মানুষ বলতাছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভালো। ওই রাস্তা থেকে হুনি, মানুষ বলতাছে, আপনারা আরও পাঁচ বছর থাকেন।’

এর আগেও নানা মহল থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের আরও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা দরকার বলে প্রচার চালাচ্ছেন। এনসিপির একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলেছেন, তিনি চান মুহাম্মদ ইউনূস পাঁচ বছর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় থাকুন। কিন্তু সেটি কীভাবে সম্ভব? তিনি তো এসেছেন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে। এ ধরনের কথাবার্তা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হলেও একজন উপদেষ্টার মুখে এই প্রথম শুনলাম। রাস্তার লোকজন সরকার সম্পর্কে আরও অনেক কিছু বলেন। সেটাও যেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মনোযোগ দিয়ে শোনেন।

সরকারের নানামুখী উদ্যোগ সত্ত্বেও রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। ব্যাংককে মিয়ানমার সরকারের প্রতিনিধি ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা দেশে ফিরে যাওয়ার যোগ্য বলে যে মন্তব্য করেছেন, তাতে অনেকে আশ্বস্ত হয়েছিলেন। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের বক্তব্য ছিল মূলত প্রতারণামূলক। মিয়ানমার প্রতিনিধি বলেননি যে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে তঁারা ফেরত নেবেন। কূটনীতিতে ‘ফেরত নেওয়া’ আর ‘ফেরতযোগ্য’ শব্দদ্বয়ের মধ্যে বিরাট ফারাক। এর আগেও মিয়ানমার কথা দিয়ে কথা রাখেনি। বরং গত আট মাসে আরও লাখ খানেক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে বলে নানা সূত্রে খবর পাওয়া গেছে।

মূল কথা হলো যে রাখাইন প্রদেশ থেকে তারা বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে এসেছে, সেখানে মিয়ানমার সরকারের কর্তৃত্ব নেই। বেশির ভাগ এলাকাই সেখানকার বিদ্রোহী আরাকান আর্মির দখলে। রোহিঙ্গাদের দেশে ফিরতে হলে এখন চার পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হতে হবে—মিয়ানমার সরকার, আরাকান আর্মি, রোহিঙ্গা শরণার্থী ও বাংলাদেশ সরকার।

আগের চেয়ে সরকারকে অনেক আত্মবিশ্বাসী মনে হয়। কিন্তু এই আত্মবিশ্বাসের যৌক্তিক কারণ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। সমালোচকেরা মনে করেন,  রাজনৈতিক সরকারের মতো অন্তর্বর্তী সরকারও অনেক কিছু ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরেও সহায়তার বড় কোনো অঙ্গীকার পাওয়া যায়নি। যদিও বলা হচ্ছে চীন সফর অভূতপূর্ব সফল। বিমসটেক সম্মেলনে বাংলাদেশ জোটের পরবর্তী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। কিন্তু ১৯৯৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই জোট তো কার্যকরই হলো না। তবু আমরা চেয়ারম্যান হয়েছি, এটুকু সান্ত্বনা।

সাত–আট মাস ধরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে সরকার এত দৌড়ঝাঁপ, এত কমিশন গঠন, এত আলোচনার পরও এখনো কোনো সিদ্ধান্তে আসতে না পারা স্বস্তির খবর নয়। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে বল ছুড়ে দিয়েছে। আবার রাজনৈতিক দলগুলো বলছে, সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দুই পক্ষের এই দ্বৈরথ কিংবা ‘অল্প সংস্কার’ না ‘বেশি সংস্কারের’ দোলাচলে পড়ে নির্বাচন নিয়েই অনিশ্চয়তা তৈরি হোক, তা কেউ চায় না।

সোহরাব হাসান প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক ও কবি

[email protected]

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ত আট ম স সরক র র উপদ ষ ট ন র পর আম দ র ক ষমত

এছাড়াও পড়ুন:

মৌলভীবাজারে শাহ নিমাত্রার (রহ.) দরগাহের ওরস বন্ধের দাবিতে কর্মসূচির ঘোষণা, উত্তেজনা

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার ফুলতলা বাজারে হজরত শাহ নিমাত্রার (রহ.) দরগাহের ওরস নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। একটি পক্ষ ওরস বন্ধের দাবিতে আজ শুক্রবার বাদ জুমা উপজেলা সদরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা দিয়েছে। এর আগে গত বুধবার রাতে ওরসের দাবিতে ফুলতলা বাজারে মিছিল হয়। আজ সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে ওরস শুরু হয়েছে। ।

উপজেলার ফুলতলা বাজারের এক পাশে হজরত শাহ নিমাত্রার দরগাহ। প্রতিবছর সেখানে ওরস অনুষ্ঠান হয়। এতে অনেক লোকজনের সমাগম ঘটে। এবার ১১ থেকে ১৩ এপ্রিল তিন দিনব্যাপী ৫৪তম বার্ষিক ওরস অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এবার ওরসের পোস্টারে কোনো কাফেলায় (ভক্তদের আসর) নারী অথবা নারী শিল্পী রাখা যাবে না বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কয়েক দিন ধরে ওরসের প্রস্তুতি চলছে। এ উপলক্ষে সেখানে অন্তত শতাধিক দোকানপাট বসেছে।

এদিকে গত মঙ্গলবার স্থানীয় শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সচেতন এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর করা একটি আবেদন দেওয়া হয়, যাতে ওরস বন্ধের দাবি জানানো হয়েছে। ওই আবেদনে বলা হয়েছে, ফুলতলা বাজারে অবস্থিত ফুলতলা বশির উল্লাহ উচ্চবিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র। ওরসে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে পরীক্ষার পরিবেশ বিনষ্টের আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা সদরে মাইকিং করা হয়। এতে ফুলতলায় ওরসে অনৈসলামিক কর্মকাণ্ড বন্ধের দাবিতে আজ বাদজুমা উপজেলা সদরের জাঙ্গিরাই চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

এর আগে গত বুধবার ফেসবুকে খবর ছড়ায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওরস স্থগিত করা হয়েছে। এরপর ওরস আয়োজনের পক্ষে লোকজন বুধবার রাতে ফুলতলা বাজারে মিছিল বের করেন। এ সময় সেখানে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে।

দরগাহ পরিচালনা কমিটির কার্যকরী সদস্য ও ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ইমতিয়াজ গফুর বলেন, গতকাল থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। পরের পরীক্ষা ১৫ এপ্রিল। ওরস এর আগেই সম্পন্ন হয়ে যাবে। তাই ওরসের কারণে পরীক্ষার পরিবেশ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কার বিষয়টি সঠিক নয়। ওরস নিয়ে কিছু লোক অপপ্রচার করছেন। প্রতিবারের মতো এবারও ওরস হবে।

ওরসকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে অবনতি না ঘটে, সে ব্যাপারে প্রশাসন তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইউএনও বাবলু সূত্রধর।

জুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম ভূঁইয়া বলেন, ওরস নিয়ে উত্তেজনা রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তাঁরা তৎপর আছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পাগলা মসজিদের দানসিন্দুকে ৮ ঘণ্টার গণনায় মিলল রেকর্ড সাড়ে ৮ কোটি টাকা
  • শোভাযাত্রার মোটিফে আগুন দেওয়া ১ জন চিহ্নিত: আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
  • চারুকলার দুই মোটিফে আগুন দেওয়া ১ জন চিহ্নিত: আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
  • ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি: বিকেলে সোহরাওয়ার্দীতে গণজমায়েত
  • শনিবার সোহরাওয়ার্দীতে ‘মার্চ ফর গাজা’
  • ‘মার্চ ফর গাজা’ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে যাবে না, গণজমায়েত হবে সোহরাওয়ার্দীতে
  • মৌলভীবাজারে শাহ নিমাত্রার (রহ.) দরগাহের ওরস বন্ধের দাবিতে কর্মসূচির ঘোষণা, উত্তেজনা
  • মানুষ বলছে, আপনারা আরও ৫ বছর থাকেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • মানুষ বলতাছে আপনারা আরও ৫ বছর থাকেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা