ভাগ্য বদলাতে দেশ ছেড়ে মেসিডোনিয়া পাড়ি জমিয়েছিলেন তেঁতুলিয়ার রুহুল আমিন। কিন্তু ১৫ দিনের মাথায় খবর আসে এক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন তিনি। একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে তার পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া।

রুহুল আমিন তেঁতুলিয়া উপজেলার শালবাহান ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের ছেলে।

জানা যায়, রুহুল আমিন দেশে প্রায় ১৫ বছর মাইক্রোবাসের ড্রাইভার হিসেবে কাজ করার পরে ভাগ্য বদলের আসায় নিজের বাড়ি ভিটা বাদে সব জমি বিক্রি করে ১২ লাখ টাকা খরচ করে গত ২৫ জানুয়ারি পাড়ি জমান মেসিডোনিয়া। কিন্তু কে জানতো সেখান থেকে ভাগ্য পরিবর্তন করে আর দেশে ফিরে আসা হবে না, ফিরতে হবে লাশ হয়ে। অবশেষে মৃত্যুর ২ মাস পর শুক্রবার মরদেহ ফিরে পেয়েছে তার পরিবার। শুক্রবার বিকেলে রুহুলের মরদেহ তার গ্রামের বাড়িতে এসে পৌঁছায়।

তার এই মৃত্যুতে পরিবারের নেমে এসেছে শোকের ছায়া, তার গর্ভবতী স্ত্রীসহ রেখে গেছেন তিনটি মেয়ে সন্তান। এই সন্তানদের কী হবে সেই দুশ্চিন্তায় রাত কাটছে পরিবারটির।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর ব র

এছাড়াও পড়ুন:

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা কয়েস গ্রেপ্তার

সিলেটে আলোচিত আওয়ামী লীগ নেতা মিসবাউল ইসলাম কয়েসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ নগরীর জিন্দাবাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।

তিনি গোলাপগঞ্জের শরীফগঞ্জ বসন্তপুর গ্রামের নিমার আলীর ছেলে। বর্তমানে সিলেট এয়ারপোর্ট থানার বড়শালা এলাকায় বাস করেন।

পুলিশ জানায়, মিসবাউল ইসলাম কয়েসের বিরুদ্ধে মারামারি, হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহার আইনে সাতটি মামলা আছে। এর মধ্যে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা রয়েছে ৬টি, দক্ষিণ সুরমা থানায় একটি। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন ও তাঁর স্ত্রী সেলিনা মোমেনের প্রভাব খাটিয়ে টিলা কাটা, জমি দখলসহ নানা কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

এ ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জিয়াউল হক বলেন, গ্রেপ্তার কয়েসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় সাতটি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ