রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায় আজ শুক্রবার আটতলা বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে মিথুন শরীফ ওরফে মনতাসির (৩৫) নামের এক যুবক মারা গেছেন। স্বজনেরা জানান, মিথুনের মানসিক সমস্যা ছিল।

মিথুনের চাচা এস এম কামরুল হাসান আজ প্রথম আলোকে বলেন, সকালে মিথুন মিরপুর ১০ নম্বর আলোক হাসপাতালের গলিতে তাঁর ফুফুর বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলেন। সকাল ১০টার দিকে তিনি ওই বাড়ির আটতলার ছাদে যান। একপর্যায়ে তিনি সেখান থেকে পড়ে যান। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে মিরপুর ১০ নম্বরের আলোক হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় স্বজনেরা দুপুর সোয়া ১২টার দিকে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে মিথুনকে মৃত ঘোষণা করেন বলে ঢাকা মেডিকেল ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক মো.

ফারুক জানিয়েছেন।

কামরুল হাসান বলেন, মানসিক সমস্যাগ্রস্ত থাকায় মিথুন ৮-১০ বছর ধরে চিকিৎসক দেখাচ্ছিলেন। এতে তিনি কিছুদিন ভালো থাকতেন, আবার কিছুদিন মানসিক সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়তেন।

মিথুন সপরিবার মিরপুর ১ নম্বরে সনি সিনেমা হলের পাশে বউবাজারে নিজ বাড়িতে থাকতেন। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি বড়। তাঁর বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার জায়গীর আড়পাড়ায়। তাঁর বাবা এস এম হেলালুজ্জামান পেশায় পাট ব্যবসায়ী।

পুলিশ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মৃতদেহটি ঢাকা মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মিরপুরে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায় আজ শুক্রবার আটতলা বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে মিথুন শরীফ ওরফে মনতাসির (৩৫) নামের এক যুবক মারা গেছেন। স্বজনেরা জানান, মিথুনের মানসিক সমস্যা ছিল।

মিথুনের চাচা এস এম কামরুল হাসান আজ প্রথম আলোকে বলেন, সকালে মিথুন মিরপুর ১০ নম্বর আলোক হাসপাতালের গলিতে তাঁর ফুফুর বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলেন। সকাল ১০টার দিকে তিনি ওই বাড়ির আটতলার ছাদে যান। একপর্যায়ে তিনি সেখান থেকে পড়ে যান। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে মিরপুর ১০ নম্বরের আলোক হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় স্বজনেরা দুপুর সোয়া ১২টার দিকে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে মিথুনকে মৃত ঘোষণা করেন বলে ঢাকা মেডিকেল ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক মো. ফারুক জানিয়েছেন।

কামরুল হাসান বলেন, মানসিক সমস্যাগ্রস্ত থাকায় মিথুন ৮-১০ বছর ধরে চিকিৎসক দেখাচ্ছিলেন। এতে তিনি কিছুদিন ভালো থাকতেন, আবার কিছুদিন মানসিক সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়তেন।

মিথুন সপরিবার মিরপুর ১ নম্বরে সনি সিনেমা হলের পাশে বউবাজারে নিজ বাড়িতে থাকতেন। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি বড়। তাঁর বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার জায়গীর আড়পাড়ায়। তাঁর বাবা এস এম হেলালুজ্জামান পেশায় পাট ব্যবসায়ী।

পুলিশ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মৃতদেহটি ঢাকা মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ