ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ একাডেমি (আইবিটিআরএ)- এর উদ্যোগে ‘ইফেক্টিভ ইন্টারনাল অডিট প্রসিডিউর ইন ব্যাংক’ শীর্ষক এক কর্মশালা ৮ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন।

ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও আইবিটিআরএ এর প্রিন্সিপাল খোন্দকার মো.

মুনীরুল আলম আল-মামুনের সভাপতিত্বে কর্মশালার বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আলতাফ হুসাইন ও মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম ও মো. মাকসুদুর রহমান।

ব্যাংকের অডিট অ্যান্ড ইনস্পেকশন ডিভিশনের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

রাবিতে দুই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ

পূর্ব শত্রুতার জেরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আইন ও ফাইনান্স বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বেলা ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এতে আইন বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী নাম নুহানসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, টুকিটাকিতে দুই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক দফা মারামারি হওয়ার পর আহত কয়েকজনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে আবারো আরেক দফায় মারামারি হয়। পরে রাজশাহী মেডিকেলের সামনে তৃতীয় দফায় মারামারি হয়।

আরো পড়ুন:

কুয়েট শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে রাবিতে প্রতিবাদী সমাবেশ

রাবির পরীক্ষার জন্য শনিবার বন্ধ থাকবে জবি

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফাইনান্স বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, “সোমবার রাতে গত বছরের ইফতার করা নিয়ে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমাদের কথা কাটাকাটি হয়। সেখানে আমাদের একজনকে চড় থাপ্পড় মারে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। পরে আজ আবার টুকিটাকি চত্বরে এসে তারা আবার আমাদের সঙ্গে ঝামেলা করে। একপর্যায়ে তাদের সঙ্গে মারামারি হয়।”

আহত আইন বিভাগের শিক্ষার্থী নুহানকে মুঠোফোনে কয়েকবার কল করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “একজন যখন রিকশায় করে আসলো, আমরা শিক্ষার্থী মনে করে তাকে চিকিৎসার জন্য ভিতরে আনি। তার মাথায় আঘাত ছিল। ডাক্তার দেখার পর তাকে একটু বসতে বললাম। কারণ যেহেতু ডাক্তার অবজারবেশনে ছিল, তাকে আরেকবার দেখতো। কিন্তু সে চলে গেছে। পরে আর তাকে পাইনি।”

এ বিষয়ে প্রক্টর মাহবুবুর রহমান বলেন, “আমরা যতটুকু জানতে পারলাম, পূর্ব শত্রুতার জেরে এই মারামারিটা হয়েছে। এক গ্রুপ বলছে সমাধান করার জন্য মেরেছে, আরেক গ্রুপ বলছে আমাদেরকে আগে মেরেছে। তবে মারামারি হয়েছে। একবার মারামারি করার পর আবার মেডিকেল সেন্টারে তারা মারামারি করেছে। যারা এ ঘটনার ভিক্টিম, তাদের বলেছি অভিযোগ দিতে। তারা অভিযোগ দিলে আমরা ভিডিও ফুটেজ দেখে ব্যবস্থা নেব।”

তিনি আরো বলেন, “আগের ঘটনাগুলোও তদন্ত চলমান আছে। কেও যদি মনে করে কোনো অ্যাকশন নেওয়া হবে না, তবে সে ভুল। এতে অবশ্যই অ্যাকশনে যাওয়া হবে। কেও যেন দলীয় পরিচয় দিয়ে প্রভাব না খাটায়, সেজন্য পুলিশ প্রশাসনকে ইতোমধ্যে জানিয়েছি। ভিক্টিমের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য আমরা হলকে সুরক্ষিত মনে করছি। যারা প্রতিপক্ষ তাদেরও বলে দিয়েছি, তারা যদি হলে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে, কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।”

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ