গুলশান ক্লাবের বিপক্ষে শাইনপুকুরের দুই ব্যাটার ‘স্বেচ্ছা আউট’ হয়েছেন এমন অভিযোগ উঠেছে। দুটি ক্লাবই বেক্সিমকো গ্রুপের। গুলশানকে বাড়তি সুবিধা দিতে শাইনপুকুর ইচ্ছাকৃত ম্যাচ হেরেছে বলেও অভিযোগ এসেছে। 

তীর গেছে শাইনপুকুরের টিম ম্যানেজমেন্ট ও দলটির কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের দিকেও। বিয়ষটি নিয়ে সুজন জানিয়েছেন, সাব্বির, মিনহাজুলের আউট দেখে বিস্মিত হয়েছেন তিনিও। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে আউট হওয়া বা ম্যাচ হারের বিষয়ে কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেছেন সাবেক এই ক্রিকেটার ও বিসিবির পরিচালক সুজন। 

তিনি বলেন, ‘রহিম আমার একাডেমির খেলোয়াড়। ওদেরকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোরা মেরে আউট হচ্ছিস কেন? ওরা বলেছে, বল মিস করে গেছে। সাব্বির আমার একাডেমির খেলোয়াড়রা না, তবে ওকে ভালোভাবেই চিনি। কেন ওই সময়ে ওইভাবে আউট হয়েছে, আমি তো বলতে পারব না।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘সবাই যেভাবে চিন্তা করছে দুটো দলই আমাদের। বিষয়টি মিউচুয়ালি হলে আমি ওই দলের কোচকে বলে দিতাম তিনশ রান করার সুযোগ দিতে। তাদেরকে ১০০ রানে অলআউট হতে বলতাম। যাতে রানরেট ভালো থাকে। সাব্বির ওইভাবে আউট হয়েছে, সেখানে আমাদের ভূমিকা কী? জানি না কেন এসব প্রশ্ন তুলছে। আসলে চোখে দেখে খারাপ লেগেছে, আমারও খারাপ লেগেছে।’

বিষয়টি নিয়ে খালেদ মাহমুদ সুজনকে এসিইউ জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনবে কিনা জানতে চাওয়া হলে সংশ্লিষ্ট কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি। ফোন না ধরায় এ ব্যাপারে মিনহাজুল বা রহিমের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এসিইউ ও বিসিবি কর্মকর্তাদের অভিমত, অনৈতিকভাবে সুবিধা নিলেও ম্যাচে আর্থিক লেনদেন ছিল না। তাই শাস্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে শৃঙ্খলাজনিত ইস্যু ব্যবহার করার ধারা খতিয়ে দেখছে বিসিবি। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ড প এল শ ইনপ ক র

এছাড়াও পড়ুন:

সিলেটে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

সম্পর্কিত নিবন্ধ