কর্মস্থলের নিরাপদ পরিবেশ এবং কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর ওয়ালটন। এছাড়াও ওয়ালটন লোকাল কমিউনিটির নিরাপত্তা বিষয়েও প্রতিনিয়ত কাজ করছে।

গত বুধবার আনুমানিক বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে লোকাল কমিউনিটিতে (হরতকিতলা, কালিয়াকৈর, গাজীপুর) হাফিজ এন্টারপ্রাইজ, আরিশা-আনিছা এন্টারপ্রাইজ, তাজ ওয়ান এন্টারপ্রাইজ নামের তিনটি ঝুটের গুদামে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে ওয়ালটন ইএইচএস বিভাগের ফায়ার সেফটি ম্যানেজমেন্ট সেকশন কালিয়াকৈর ও কোনাবাড়ি ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সঙ্গে কাজ করেছে। 

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ ইউসুফ আলী বলেছেন, ওয়ালটন পরিবার সর্বদা অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়ায়। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা নিজেদের পাশাপাশি আশপাশের সকলকে নিরাপদ রাখতে আমাদের সাধ্য অনুযায়ী কাজ করে যাব। 

এনভায়রনমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড সেফটি (ইএইচএস) বিভাগের প্রধান মো.

মোস্তাফিজুর রহমান রাজু বলেছেন, চন্দ্রা এলাকায় প্রথমে একটি ঝুট গুদামে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যেই তা পাশের আরো দুটি গুদামে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়। সাথে সাথে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী আমাদের সহযোগিতা চান। আমরা তাৎক্ষণিক আমাদের ফায়ার সেফটি টিমকে সেখানে পাঠিয়েছি। 

ওয়ালটন ইএইচএস বিভাগের ফায়ার সেফটি ম্যানেজমেন্ট সেকশনের ইনচার্জ মো. ইশাদুল ইসলাম বলেছেন, খবর পেয়ে আমরা ওয়ালটন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের অনুমোদনসাপেক্ষে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই এবং অগ্নিনির্বাপণকাজে অংশগ্রহণ করি। ওয়ালটনের ২৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি এবং কালিয়াকৈর ও কোনাবাড়ি ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের তিনটি ইউনিটসহ মোট চারটি ইউনিট দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। আগুনে তিনটি গুদামের মালামাল পুড়ে গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এতে কেউ হতাহত হননি। 

ওয়ালটন ইএইচএস বিভাগ অগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে অত্যাধুনিক TTL (Turn Table Ladder) 5000-liter water Tank & 300-liter foam system-সজ্জিত নিজস্ব গাড়ি ব্যবহার করেছে। 

ওয়ালটন পরিবার সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে নিরাপদ কমিউনিটি গড়ে তোলার এই কর্মকাণ্ড সর্বদা অব্যাহত রাখবে।

ঢাকা/একরাম/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কমিউনিটিতে আগুন নিয়ন্ত্রণে ওয়ালটন ফায়ার সেফটি ম্যানেজমেন্ট টিমের অনবদ্য ভূমিকা

কর্মস্থলের নিরাপদ পরিবেশ এবং কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর ওয়ালটন। এছাড়াও ওয়ালটন লোকাল কমিউনিটির নিরাপত্তা বিষয়েও প্রতিনিয়ত কাজ করছে।

গত বুধবার আনুমানিক বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে লোকাল কমিউনিটিতে (হরতকিতলা, কালিয়াকৈর, গাজীপুর) হাফিজ এন্টারপ্রাইজ, আরিশা-আনিছা এন্টারপ্রাইজ, তাজ ওয়ান এন্টারপ্রাইজ নামের তিনটি ঝুটের গুদামে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে ওয়ালটন ইএইচএস বিভাগের ফায়ার সেফটি ম্যানেজমেন্ট সেকশন কালিয়াকৈর ও কোনাবাড়ি ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সঙ্গে কাজ করেছে। 

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ ইউসুফ আলী বলেছেন, ওয়ালটন পরিবার সর্বদা অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়ায়। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা নিজেদের পাশাপাশি আশপাশের সকলকে নিরাপদ রাখতে আমাদের সাধ্য অনুযায়ী কাজ করে যাব। 

এনভায়রনমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড সেফটি (ইএইচএস) বিভাগের প্রধান মো. মোস্তাফিজুর রহমান রাজু বলেছেন, চন্দ্রা এলাকায় প্রথমে একটি ঝুট গুদামে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যেই তা পাশের আরো দুটি গুদামে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়। সাথে সাথে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী আমাদের সহযোগিতা চান। আমরা তাৎক্ষণিক আমাদের ফায়ার সেফটি টিমকে সেখানে পাঠিয়েছি। 

ওয়ালটন ইএইচএস বিভাগের ফায়ার সেফটি ম্যানেজমেন্ট সেকশনের ইনচার্জ মো. ইশাদুল ইসলাম বলেছেন, খবর পেয়ে আমরা ওয়ালটন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের অনুমোদনসাপেক্ষে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই এবং অগ্নিনির্বাপণকাজে অংশগ্রহণ করি। ওয়ালটনের ২৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি এবং কালিয়াকৈর ও কোনাবাড়ি ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের তিনটি ইউনিটসহ মোট চারটি ইউনিট দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। আগুনে তিনটি গুদামের মালামাল পুড়ে গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এতে কেউ হতাহত হননি। 

ওয়ালটন ইএইচএস বিভাগ অগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে অত্যাধুনিক TTL (Turn Table Ladder) 5000-liter water Tank & 300-liter foam system-সজ্জিত নিজস্ব গাড়ি ব্যবহার করেছে। 

ওয়ালটন পরিবার সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে নিরাপদ কমিউনিটি গড়ে তোলার এই কর্মকাণ্ড সর্বদা অব্যাহত রাখবে।

ঢাকা/একরাম/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ