Samakal:
2025-04-12@18:19:04 GMT

হজের ভিসা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

Published: 10th, April 2025 GMT

হজের ভিসা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

হজ ফ্লাইট শুরু ১৯ দিন পর। হজযাত্রীদের ভিসা প্রদানের শেষ সময় ১৮ এপ্রিল। তবে সরকারি ও বেসরকারিভাবে নিবন্ধিত অনেক হজযাত্রীর বাড়িভাড়া সম্পন্ন হয়নি। এ কারণে ভিসা নিয়ে জটিলতা হতে পারে। এদিকে মক্কা ও মদিনায় কতজন হজযাত্রীর বাড়িভাড়া হয়েছে– এ তথ্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কাছে নেই।

হজ এজেন্সিগুলোর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কাজ করছে মন্ত্রণালয়। এমন পরিস্থিতিতে বাড়িভাড়া নিয়ে জটিলতাসহ নানা কারণে ৯ এজেন্সির লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা। 

ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, হজযাত্রীদের বাড়িভাড়ার তথ্য প্রতিবছর অনলাইনে ধর্ম মন্ত্রণালয় দেখতে পেত। কিন্তু এ বছর এই ব্যবস্থা বন্ধ করে দিয়েছে সৌদি সরকার। সে দেশের কোম্পানির মাধ্যমে বাড়িভাড়ার নতুন নিয়ম চালু হয়েছে। অন্যান্য বছরের মতো বাড়িভাড়ার অনলাইন ব্যবস্থা চালু করার জন্য সৌদি সরকারের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের ডিজিকে একাধিকবার চিঠি দিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জেদ্দা হজ অফিসের কাউন্সিলর জহিরুল ইসলাম। গত মঙ্গলবার সৌদি সরকারের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বাড়িভাড়ার অনলাইন পদ্ধতি চালুর বিষয়ে অনুরোধ জানান। তবে সেই পদ্ধতি চালু হয়নি। এদিকে অনেক হজ এজেন্সি কম দামে ভাড়ার জন্য বাড়ি খুঁজতে গিয়ে বিলম্ব করছে। 

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক সমকালকে বলেন, আগে হজ এজেন্সিগুলো নিজেরা বাড়িভাড়া করতে পারত। এবার সৌদি সরকারের নিজস্ব কোম্পানির মাধ্যমে এজেন্সিগুলোকে বাড়িভাড়া করতে হচ্ছে। এ জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি হয়েছে। হজ এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে যথাযথ তথ্য না পেলে কীভাবে ব্যবস্থা নেবেন– এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, লিড ও সমন্বয়কারী এজেন্সিগুলোর কাছে তথ্য নেওয়া হয়েছে। এর ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ শাখার কর্মকর্তারা বলেন, সৌদি আরবের মক্কায় ৬ হাজার ৫৪৯ জন এবং মদিনায় ২ হাজার ২৬৭ জন হজযাত্রীর বাড়িভাড়া এখনও চূড়ান্ত হয়নি। এই ৮ হাজার ৮১৬ জন হজযাত্রীর মধ্যে প্রায় ২ হাজার জনের জন্য এ পর্যন্ত বাড়ি বা হোটেল ভাড়ার ‘নুসুক মাসার’ প্ল্যাটফর্মে আবেদনই করেনি সংশ্লিষ্ট ৭টি এজেন্সি। বাড়িভাড়া চূড়ান্ত না হওয়ায় এই ব্যক্তিদের হজযাত্রা নিয়ে উদ্বিগ্ন ধর্ম মন্ত্রণালয়। তবে এ সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ, ধর্ম মন্ত্রণালয় এজেন্সিগুলোর কাছে তথ্য নিয়েছে। এই সংখ্যা কম সঠিক নাও হতে পারে।

ধর্ম উপদেষ্টা ড.

আ ফ ম খালিদ হোসেন সমকালকে বলেন, কোনো এজেন্সির অবহেলা বা গাফিলতির কারণে একজন হজযাত্রীও যদি হজ করতে না পারেন, সেই দায় সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে নিতে হবে। এসব কারণে কোনো ব্যক্তি হজে যেতে না পারলে সংশ্লিষ্ট এজেন্সির লাইসেন্স বাতিলসহ তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা হবে।

বাড়িভাড়া সম্পন্ন না হওয়া হজযাত্রীদের ভিসা পাওয়া নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। কারণ, বাড়িভাড়া ও বায়োমেট্রিক ছাড়া  হজযাত্রীদের ভিসা হয় না। এখন পর্যন্ত বেসরকারি ব্যবস্থাপনার ৮১ হাজার ৯০০ হজযাত্রীর মধ্যে মাত্র এক হাজার ৫০০ জনের ভিসা হয়েছে। সরকারি ব্যবস্থাপনার ৫ হাজার ২০০ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি। অথচ ভিসা প্রদানের সময় আছে মাত্র ১০ দিন। 

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (হজ শাখা) মঞ্জুরুল হক সমকালকে বলেন, হজযাত্রীর বাড়িভাড়া ও বায়োমেট্রিক ছাড়া ভিসার আবেদন করা যায় না। এ জন্য এজেন্সিগুলোকে বাড়িভাড়ার সঙ্গে ভিসা কার্যক্রম শেষ করার তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকারি হজযাত্রীদের বাড়িভাড়া আগামী ১৪ থেকে ১৫ এপ্রিল শেষ হতে পারে। এরপর তাদের ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা হবে।    

লিড এজেন্সি নিয়েও জটিলতা 

সৌদি সরকারের এজেন্সিপ্রতি ন্যূনতম হজযাত্রীর বাধ্যবাধকতার কারণে মোট ৭৫৩টি এজেন্সির অধীনে নিবন্ধিতরা ৭০টি লিড এজেন্সির মাধ্যমে এবার হজ পালন করবেন। তবে লিড এজেন্সিদের সঙ্গে থাকা অনেকে যথাসময়ে বাড়িভাড়া করেনি।

হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) সভাপতি সৈয়দ গোলাম সরওয়ার সমকালকে বলেন, তিনি চ্যালেঞ্জার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের মালিক। তাঁর অধীনে থাকা কালকিনি হজ ট্রাভেলসের ১০৯ জন হজযাত্রীর  বাড়িভাড়া করা হয়নি এখনও। কিন্তু লিড এজেন্সি হওয়ায় এ দায় তাঁর ওপর আসছে। এ ছাড়া সৌদি সরকার প্রতিবছর হজযাত্রীদের বাড়িভাড়ার সময় দিত ঈদুল ফিতরের পর। এবার রমজানের মধ্যে বাড়িভাড়া করতে বলা হয়েছে। কিন্তু সৌদি আরবে বাড়িভাড়ার অনুমোদন করা হয়নি। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হজয ত র র ব ড় ভ ড় হজয ত র দ র ন হজয ত র র সরক র র ব যবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

কোন্দলের খোন্দল থেকে সাবধান

আমাদের বিক্রমপুর অঞ্চলে একটি প্রবাদ আছে– ‘যদি জড়াও কোন্দলে, পইড়া যাইবা খোন্দলে।’ আঞ্চলিক ভাষায় ‘খোন্দল’ বলতে বড় কোনো গর্তকে বোঝায়। বহু বছর আগে যখন আমাদের এলাকায় লঞ্চে যাতায়াত করতে হতো, তখন দেখতাম ফেরিওয়ালারা একটি বই বিক্রি করত, ‘কী করিলে কী হয়’ নামে। তাতে মানুষের নানা কর্ম-অপকর্মের প্রতিফল লেখা থাকত। ইংরেজিতে একটি প্রবচন আছে– ‘ইউনাইটেড উই স্ট্যান্ড, ডিভাইডেড উই ফল।’ বাংলায় বলা যায়– একতাই বল। 

কথাগুলো ভাবছিলাম ১২ এপ্রিল সমকালের ‘দলীয় কোন্দলে আট মাসে ৫১ নেতাকর্মী নিহত’ শিরোনামে প্রধান প্রতিবেদনটি পাঠ করে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মীদের মধ্যে রেষারেষি, নেতাদের মধ্যে বিরোধ, মূল সংগঠনের সঙ্গে অঙ্গসংগঠনের স্বার্থের দ্বন্দ্ব, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত আট মাসে সংঘর্ষে বিএনপির ৫১ নেতাকর্মী নিহত ও চার শতাধিক আহত হয়েছেন। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে গত ৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৪৮টি সংঘর্ষে এসব নেতাকর্মী হতাহত হয়েছেন। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে বিএনপির অন্তর্কোন্দলে ১৭ জন নিহত হয়েছেন। একই সময়ে দেশে সংঘটিত ৯৭টি রাজনৈতিক সহিংসতার ৮৮টিই বিএনপির অন্তর্কোন্দলের কারণে ঘটেছে। 
খবরটি স্বস্তিদায়ক নয়। বিশেষত, আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের দুঃশাসনে যে দলের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থেকে দলকে সুরক্ষা দিয়েছেন, মুক্ত পরিবেশে তারা যদি ভ্রাতৃঘাতী সংঘাতে লিপ্ত হন, তাহলে তার পরিণাম শুভ হতে পারে না। আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে বিএনপির সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো রাজনৈতিক শক্তি এখন দেশে নেই। এমনকি বিএনপির বাইরের সব দল একত্র হলেও বিএনপির জনসমর্থনের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারবে না। আগামী সংসদ নির্বাচনে (যখনই অনুষ্ঠিত হোক) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দলটির সরকার গঠনের বিষয়টিও এখন মোটামুটি নিশ্চিত। ঠিক সে সময়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং তৎপ্রেক্ষিতে হানাহানির খবর সংগত কারণে বিএনপির সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীদের হতাশ করবে। এমনিতে লীগ সরকারের পতনের পর সারাদেশে বিএনপির একশ্রেণির নেতাকর্মীর দখল-চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মের কারণে সাধারণ মানুষের মনে দলটি সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা জন্ম নিতে শুরু করেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এসব অপরাধের জন্য প্রায় তিন হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বাস্তবতা হলো– তাদের নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না। 

বহিষ্কার, সদস্যপদ স্থগিত ইত্যাদি পদক্ষেপ নিয়েও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি দৃশ্যমান করতে পারেননি দলটির নেতারা। এই না পারা,  কর্মী-নেতাদের একাংশের বেপরোয়া হয়ে ওঠাকে সচেতন ব্যক্তিরা দলটির জন্য অশুভ সংকেত বলে মনে করছেন। এরই মধ্যে বিএনপির বিরুদ্ধপক্ষ প্রচারণা চালাতে শুরু করেছে যে, ‘ক্ষমতা’য় না যেতেই যে দলের কর্মীরা এমন অপকর্মে লিপ্ত হয়, ক্ষমতা হাতে পেলে তারা কী করবে? যারা এমনটি ভাবছেন, তাদের দোষ দেওয়া যাবে না। কেননা, দলটির নেতাকর্মীর একাংশের কার্যকলাপ জনমনে এ সংশয়ের সৃষ্টি করেছে, যা ধীরে ধীরে বদ্ধমূল ধারণায় পরিণত হতে পারে। যদিও বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগবিহীন মাঠে ওয়াকওভার পাওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে গেছেন, তবে পরিস্থিতি যে কোনো সময় বদলে যেতে পারে। বিএনপির এক সময়ের মিত্র এবং আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত নতুন দলটির বিএনপিবিরোধী প্রচারণা থেকে বিষয়টি অনুধাবন করা যায়। 

পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ কোন্দল বিএনপির জন্য গোদের ওপর বিষফোড়া হয়ে দেখা দিয়েছে। এই কোন্দল কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত। একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বরং রাজনৈতিক তত্ত্বে বলা হয়ে থাকে, নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা দলের সাংগঠনিক শক্তির বিকাশ ঘটায়। কিন্তু বিএনপিতে এখন যেটা চলছে, তা সাংগঠনিক শক্তির বিকাশের পরিবর্তে বিনাশ ঘটাচ্ছে। নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা যখন কোন্দলে রূপান্তরিত হয়, তখন তা রূপ নেয় সংঘাতে, ডেকে আনে বিপর্যয়। যদিও বিএনপি নেতা রিজভী আহমেদ সমকালকে বলেছেন, ‘দলের ভেতর প্রতিযোগিতা থাকবে। এটি স্বাভাবিক। কিন্তু সেই প্রতিযোগিতা থেকে কোনো সংঘাত-সংঘর্ষ কাম্য নয়।’ রিজভী আহমেদ কাম্য নয় বললেও সে ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে বিএনপিতে। দলটিতে এখন প্লাস নয়, মাইনাসের খেলা চলছে। কে কাকে মাইনাস করে জায়গা দখল করবে তা নিয়ে যত গোলমাল।

এ কথা অস্বীকার করার জো নেই যে, দেশব্যাপী বিএনপিতে এখন বিরাজ করছে সর্বনাশা বিভক্তি। দলটিকে যারা পছন্দ করেন এবং গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, এই বিভক্তি তাদের দৃষ্টি এড়ায়নি। প্রতিটি জেলা-উপজেলায় একাধিক গ্রুপ পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়ে আছে। আমার নিজের এলাকা মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর-সিরাজদীখান উপজেলায় কমপক্ষে তিনটি পরস্পরবিরোধী গ্রুপ সক্রিয়। সব জাতীয় ও দলীয় কর্মসূচি তারা পালন করে পৃথকভাবে। এখানে আবার একজনকে বলা হচ্ছে ‘মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের কাণ্ডারি’ হিসেবে। দলটির এক সমর্থক সেদিন বললেন, ‘আমি মনে করি বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মী-সমর্থকই একেকজন কাণ্ডারি। সে ক্ষেত্রে একজন বিশেষ ব্যক্তিকে এই আসনের কাণ্ডারি বলা হবে কেন?’ এই কেনর জবাব তো দলটির বাইরের কারও পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে প্রচার করা হচ্ছে, ওই ব্যক্তিকে নাকি দলের হাইকমান্ড থেকে ওই আসনের এমপি প্রার্থী হিসেবে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেওয়া হয়েছে। তিনি সে গ্রিন সিগন্যাল পেয়ে নিজের আসন পোক্ত করতে অন্যদের জন্য রেড সিগন্যাল জ্বালিয়ে দিয়েছেন। উপজেলা-ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের কমিটিতে শুধু নিজের সমর্থকদেরই ঠাঁই দিয়েছেন। ফলে অনিবার্য কারণে জন্ম নিয়েছে কোন্দল। সমকালের প্রতিবেদনে বিএনপির যে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে, তার মূলে রয়েছে এ ধরনের সিগন্যাল।

দীর্ঘদিন নির্যাতিত হওয়ার পর বিএনপির সামনে যে ‘সম্ভাবনার দুয়ার’ খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে, কোন্দলের খোন্দলে পড়ে তা যেন ধূলিসাৎ না হয়, দলটির শীর্ষ নেতৃত্বের সেদিকে মনোযোগী হওয়া উচিত বলে মনে করেন সচেতন ব্যক্তিরা। 

মহিউদ্দিন খান মোহন: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।  

সম্পর্কিত নিবন্ধ