তবে কি মাহওয়াশের প্রেমে মজেছেন চাহাল
Published: 9th, April 2025 GMT
ভারতের লেগ স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহালের হৃদয় ভেঙেছেন ধনশ্রী ভার্মা। স্ত্রী বিচ্ছেদ চেয়েছেন। যে কারণে বিচ্ছেদের আবেদন করেছেন তারা। আলাদাও থাকছেন। তবে কাগজে-কলমে এখনো ছাড়াছাড়ির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। এর মধ্যেই খবর নতুন প্রেমে মজেছেন চাহাল।
পাঞ্জাব সুপার কিংসের তারকা আরজে মাহওয়াশের সঙ্গে প্রেম করছেন বলে খবর দিয়েছে ভারতের সংবাদ মাধ্যম। যদিও দুই পক্ষের কেউ বিষয়টি নিয়ে এখনো মুখ খোলেননি। তবে আইপিএলে চাহালের জন্য মাহওয়াশের গলা ফাঁটাতে আসা এবং সামাজিক মাধ্যমে ওই ছবি পোস্ট করা নতুন করে গুঞ্জনের পালে হাওয়া দিয়েছে।
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আবেদন করার কিছুদিন পরেই খবর আসে রেডিও আরজে মাহওয়াশের সঙ্গে ডেটিং করছেন ডানহাতি ভারতীয় স্পিনার। তাদের একসঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপনের ছবিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ ছাড়া ফেলে।
তবে বেশি আলোচনার জন্ম দেয় দুবাইতে তাদের একসঙ্গে বসে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল উপভোগ করার একটি ছবি। দুবাইয়ের স্টেডিয়ামে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ফাইনাল পাশাপাশি বসে দেখেন চাহাল ও মাহওয়াশ। লাইভ টিভিতে বারবার ক্যামেরা তাদের ওপর নজরও রাখছিল।
সামাজিক মাধ্যমে ওই সময় কিছু ছবি প্রকাশ পায়। যাতে দাবি করা হয়, ভারতের ফাইনাল দেখার সময় ভিআইপি গ্যালারির দর্শকের মাঝে বসেই একে অপরের ঠোঁটের উষ্ণতা উপভোগ করেছেন তারা। এবার আবার আইপিএলের গ্যালারিতে এসে মাহওয়ামের পোস্ট করা ছবি জানান দিচ্ছে গভীর প্রেমে মজেছেন তারা।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম হওয় শ র
এছাড়াও পড়ুন:
হিংসা-বিদ্বেষবিহীন সম্প্রীতির দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, অহিংসবাদ, সম্প্রীতি, মানুষের প্রতি ভালোবাসা, হিংসা-বিদ্বেষবিহীন দেশ, এটাই আমরা গড়ে তুলতে চাই। এদেশ সবার, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-মুসলমান সবার এই দেশ। এই সম্প্রীতি বজায় রেখে আমরা বাস করতে চাই।
আজ রোববার সকালে ঢাকার মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারের ‘সম্প্রীতি ভবন’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সেনাপ্রধান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি বজায় রাখতে সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত এবং এ জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। সমগ্র দেশের সম্প্রদায় সম্প্রতি রক্ষার জন্য যা কিছু করতে হয়, সেটা করতে সদায় প্রস্তুত থাকবো।
ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, আমরা সবাই মিলে এই দেশ ও জাতিকে একটা শান্তির জায়গা নিয়ে যেতে চাই। গৌতম বুদ্ধের বাণী এই সময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা শান্তির দেশ চাই, শৃঙ্খলার দেশ চাই। আমরা এখানে হানাহানি, বিদ্বেষ চাই না। সবার সমস্ত বিভিন্ন মত থাকতে পারে। অবশেষে আমরা সবাই সবাইকে যেন শ্রদ্ধা করি। একে অপরের বক্তব্য, মতামতকে যেন শ্রদ্ধা করি। আমাদের নিজস্ব মতামত থাকবে সেই অনুযায়ী কাজ করব।
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, অহিংসবাদ সম্প্রীতি, মানুষের প্রতি ভালোবাসা, হিংসা-বিদ্বেষ বিহীন দেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই। আমরা চাই একসঙ্গে এখানে সুন্দরভাবে বসবাস করব। এই উদ্দেশ্যেই আমরা সবসময় কাজ করে যাচ্ছি।
সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, আমরা সবসময় এ দেশের ধর্ম, বর্ণ, গোত্র সব সম্প্রদায়ের সঙ্গে অত্যন্ত ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা একসঙ্গে বাস করি। বাংলাদেশ একটা সম্প্রীতির দেশ। এদেশে হাজার হাজার বছর ধরে সব ধর্ম-বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমরা শান্তিতে বসবাস করে আসছি। সেটারই একটা প্রতিফলন আজকের এই অনুষ্ঠান। এটা শুধু সম্প্রীতি ভবন ভিত্তিস্থাপন অনুষ্ঠান নয়, এখানে আমরা একটা সম্প্রীতির সমাবেশ করেছি। যেখানে সব ধর্ম-বর্ণ গোত্রের লোকজন আছে। আমরা আমাদের দেশটাকে এভাবেই দেখতে চাই।