বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ৪
Published: 9th, April 2025 GMT
বন্দরে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত ৪ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতদের বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
এর আগে গত বুধবার (৮ এপ্রিল) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ধৃতরা হলো বন্দর থানার দড়ি সোনাকান্দা এলাকার মানিক মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ফয়সাল বাদশা (২৫) লাউসার এলাকার আনোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জাকির হোসেন (৩৫) বন্দর সিরাজ দৌল্লা ক্লাব সংলগ্ন এলাকার মমিন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী সোহেল (৩৫) ও সালেহনগর এলাকার আব্দুল হাই মিয়ার ছেলে শাওন (৩০)।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক র
এছাড়াও পড়ুন:
গরমে ব্যালকনি হোক স্বস্তির জায়গা, সাজিয়ে ফেলুন কয়েকটি উপায়ে
গরমে ব্যালকনি মানেই স্বস্তির জায়গা। কড়া রোদের শেষে হাওয়া-বাতাসের আশায় বারান্দায় পা রাখছেন বাড়ির মালিকেরা। গরমের ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা না থাকলে বিকেলের পর বারান্দাই হতে পারে আপনার শান্তির ঠিকানা। অথবা অতিথি এলে আপনার ছোট ব্যালকনিতেই জমে উঠতে পারে আড্ডা। তা হলে দেরি না করে অনন্য করে তুলুন বর্গাকার বা আয়তাকার ব্যালকনি।
প্রকৃতির ছোঁয়া: দামি দামি জিনিস কিনে বারান্দায় এনে রাখলেই হয় না। বরং কম খরচে ছোটখাটো গাছপালা এনে সাজালে সুন্দরের পাশাপাশি প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে আপনার ব্যালকনি। সুস্থ হাওয়া-বাতাসে আরও আরামদায়ক মনে হবে বাড়ির এই ছোট্ট কোণটিকে। টবে লাগানো গাছপালা মেঝেতে রাখতে পারেন। কিন্তু সবচেয়ে ভাল হয়, দেওয়ালে ঝুলন্ত প্ল্যান্টার ব্যবহার করলে। এতে জায়গাও বাঁচবে, পাশাপাশি অভিনব হয়ে উঠবে গৃহসজ্জা।
বসার জায়গা: বারান্দার ব্যবহার বাড়াতে আরামদায়ক বসার ব্যবস্থা কিন্তু অপরিহার্য। দামি আসবাবপত্রের বদলে ফোল্ডিং চেয়ার-টেবিল এনে রাখতে পারেন। বৃষ্টির সময়ে প্রয়োজনে সেগুলি ঘরের ভিতরে নিয়ে যেতে পারবেন। যদি বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার জন্য বারান্দায় কাচের জানালা থাকে, তা হলে নিচু, মেঝেতে রাখার সোফাও ব্যবহার করতে পারেন। এর পাশাপাশি ছোট দোলনা টাঙিয়ে দিন এক পাশে। তা হলে অনেকের বসার বন্দোবস্ত হয়ে যাবে। তা ছাড়া স্টোরেজ বেঞ্চও রাখতে পারেন। একাধারে বসে আড্ডা এবং জিনিসপত্র রাখার কাজ, দু’টিই হয়ে যাবে।
গালিচা অথবা ঘাস-কার্পেট: বারান্দার মেঝেকে আরও আরামদায়ক করতে হলে নরম রঙিন গালিচা পেতে দিতে পারেন। অথবা কৃত্রিম ঘাসের কার্পেটও রাখতে পারেন। সে ক্ষেত্রে নীচে বসার সুবিধা পাবেন, আবার হাঁটাচলাতেও আরাম হবে। উপরন্তু, ছোট্ট বারান্দাটি দেখতে সুন্দর লাগবে।
আলোকসজ্জা: সন্ধ্যার পর বারান্দাকে আলোকোজ্জ্বল দেখাতে আলো দিয়ে সাজিয়ে তুলুন। মস্ত ঝাড়লণ্ঠন বা ল্যাম্পশেড নয়। এতে জায়গা নষ্ট হবে। টুনি বাল্ব দিয়ে মাথার উপর ঝুলিয়ে দিতে পারেন। অথবা দেওয়াল জুড়ে টুনি বাল্ব সেঁটে দিতে পারেন। কিংবা পুরনো দিনের লণ্ঠনের মতো আলো দেওয়ালে পেরেক দিয়ে টাঙিয়ে দিতে পারেন। জায়গা বাঁচবে, দেখতেও সুন্দর লাগবে।
নিজস্বতার ছোঁয়া: নিজে হাতে রঙ করা পাত্র, নিজের আঁকা, হাতে তৈরি কুশন অথবা অরিগ্যামির মতো আপনার নিজস্ব জিনিসপত্র দিয়ে ব্যালকনি সাজালে, তাতে অন্য মাত্রা যোগ হয়। অন্য সব সজ্জিত বারান্দার পাশে আপনার ব্যালকনি হয়ে উঠতে পারে অনন্য।