পাকিস্তানকে ১০৯ রানে অল আউট করে ১৬৭ রানে জিতল বাংলাদেশ
Published: 9th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ জাতীয় নারী ক্রিকেট দল পাকিস্তান ‘এ’ দলকে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের প্রস্তুতি ম্যাচে বড় রানে হারিয়েছে। এর আগে স্কটল্যান্ডকেও হারিয়েছিল নিগার সুলতানার দল। তাতে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের মূল পর্বে মাঠে নামার আগে প্রস্তুতিতে শতভাগ সাফল্য ধরে রাখল টাইগ্রেসরা।
লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ১৬৭ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় পায়। আগে ব্যাটিং করতে নেমে বাংলাদেশ ২৭৬ রান করে ৪৯.
ব্যাটিংয়ে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৭০ রান করেছেন অধিনায়ক জ্যোতি। এছাড়া ফারজানা হক ৫০ করে সেচ্ছ্বায় মাঠ ছাড়েন। ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন জান্নাতুল ফেরদৌস। বোলিংয়ে ২টি করে উইকেট নেন রাবেয়া, মারুফা ও ফাতিমা। প্রস্তুতি ম্যাচে জয় বরাবরই বাড়তি পাওয়া। ব্যাটিং-বোলিংয়ে নিজেদের কতটা ঝালিয়ে নিতে পারেন সেটাই বড় বিষয়। ব্যাট-বলের যে পারফরম্যাড়ন্স তাতে ভালো কিছু হয়েছে নিঃসন্দেহে বলা যায়। আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ভারতে হবে আইসিসি উইমেন’স ওয়ানডে বিশ্বকাপের ত্রয়োদশ আসর।
সরাসরি বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু, পারেনি। তাই খেলতে হচ্ছে বাছাই পর্ব। পাকিস্তানে ছয় দল নিয়ে বাছাই শুরু হবে আগামী বুধবার। ছয় দলের বাছাইয়ে শীর্ষ দুটি দল জায়গা করে নেবে আট দলের বিশ্বকাপে। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ১০ এপ্রিল থাইল্যান্ডের বিপক্ষে লাহোরে।
ঢাকা/ইয়াসিন
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব শ বক প প রস ত ত
এছাড়াও পড়ুন:
টানা ২৪ ম্যাচে হারেনি বার্সেলোনা, রেকর্ড কত ম্যাচের
২০২৫ সালটা কী অসাধারণ কাটছে বার্সেলোনার! এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে এসেও হান্সি ফ্লিকের দল অপরাজিত। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে এক পা দিয়ে রেখেছে বার্সেলোনা, লা লিগায় শীর্ষে ৭ পয়েন্টে এগিয়ে থেকে। এর চেয়ে বেশি আর কী চাওয়ার থাকতে পারে বার্সা সমর্থকদের!
সর্বশেষ গতরাতে লেগানেসের মাঠে ১-০ গোলে জিতেছে বার্সেলোনা। আত্মঘাতী গোল করেছেন লেগানেসের ডিফেন্ডার হোর্হে সায়েন্স। ৩১ ম্যাচে ২২ জয় ও ৪ ড্রয়ে বার্সেলোনার পয়েন্ট ৭০। তাদের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলে ৬৩ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ।
এ নিয়ে টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত বার্সা। ক্লাব ইতিহাসে এর চেয়ে বেশি টানা ম্যাচ অপরাজিত থাকার কীর্তি আছে আর মাত্র তিনবার।
২০০৫-০৬ মৌসুমে ফ্র্যাঙ্ক রাইকার্ডের অধীনেও টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত ছিল বার্সা, সেবারও পরিসংখ্যান ছিল এবারের মতোই, ২০ জয় এবং ৪ ড্র। ডাচ কোচের অধীনে সেই যাত্রা শুরু হয়েছিল ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে ২-২ ড্র দিয়ে এবং লিগ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ডাবল জয়ের সেই মৌসুমে মায়োর্কার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয় পর্যন্ত সেই ধারা অব্যাহত ছিল।