ভারতীয় বিলিয়নিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোক্তা প্রসন্ন শঙ্কর ও তাঁর স্ত্রী দিব্যা শশীধরের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদ এবং ছেলের হেফাজত পাওয়া নিয়ে আইনি লড়াই চলছে।

তিক্ত এই লড়াইয়ের মধ্যে কয়েক সপ্তাহ আগে প্রসন্ন শঙ্কর স্ত্রীর বিরুদ্ধে তাঁকে হেনস্তা করার অভিযোগ এনেছেন। এবার তাঁর বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করেছেন স্ত্রী দিব্যা। দিব্যার অভিযোগ, তাঁর স্বামী প্রসন্ন যৌনকর্মীদের ভাড়া করতেন এবং তাঁকে ‘ওপেন ম্যারেজ’ মেনে নিতে বাধ্য করেছিলেন।

প্রযুক্তিখাতের কোম্পানি রিপলিংয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা প্রসন্ন শঙ্কর। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার।

সম্প্রতি প্রসন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে বলেন, তাঁর স্ত্রী দিব্যা শশীধর তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে তাঁদের ছেলেকে অপহরণের অভিযোগ এনেছেন। এর পর থেকে তিনি চেন্নাই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

এই কোটিপতি প্রযুক্তি ব্যবসায়ী আরও অভিযোগ করেন, কোনো এফআইআর ছাড়াই পুলিশ অবৈধভাবে তাঁর মুঠোফোন, গাড়ি, ইউপিআই ও আইপি অ্যাড্রেস অনুসরণ করে যাচ্ছে। যখন তিনি ছেলের হেফাজত পেতে আইনি লড়াইয়ের চেষ্টা করছেন, সে সময় তাঁর স্ত্রী দিব্যা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন প্রসন্ন।

প্রসন্নের বিরুদ্ধেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা অভিযোগ তুলেছেন দিব্যা। তিনি বলেন, প্রসন্ন জোর করে তাঁর সঙ্গে সহবাস করতেন, যৌনকর্মীদের ভাড়া করতেন, দিব্যাকে ‘ওপেন ম্যারেজ’ গ্রহণ করতে বাধ্য করেন এবং তাঁর ওপর নজর রাখতে প্রসন্ন বাড়িতে গোপন ক্যামেরা লাগিয়েছিলেন।

নিজের ওই পোস্টে প্রমাণ হিসেবে দিব্যা কয়েক শ পাতার নথির ছবি আদালতে জমা দেন। ওই নথিতে সন্তানের হেফাজত পেতে একাধিক দেশে তাঁদের আইনি লড়াইয়ের চিত্র উঠে আসে। পাশাপাশি তিনি ই–মেইল, ছবি ও অন্যান্য রেকর্ডও দেখিয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য সান ফ্রান্সিসকো স্ট্যান্ডার্ড।

দ্য সান ফ্রান্সিসকো স্ট্যান্ডার্ডকে দিব্যা একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন, যাতে তিনি দাবি করেন, নিজের কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থের কর ফাঁকি দিতে প্রসন্ন তাঁকে এবং তাঁদের ৯ বছর বয়সী ছেলেকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে চলে যেতে বাধ্য করতেন।

দিব্যা দাবি করেন, প্রসন্ন তাঁর জীবনকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ওটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ দুঃস্বপ্ন।’ ২০১৬ সালে সন্তান জন্মের পর তাঁর স্বামী তাঁর সঙ্গে জোর করে সহবাস করতেন। তিনি রাজি না হলে তাঁকে পরিণতির ভয় দেখানো হতো।

একপর্যায়ে শঙ্কর তাঁকে ‘ওপেন ম্যারেজের’ প্রস্তাব দেন বলেও দাবি করেন দিব্যা। প্রমাণ হিসেবে তিনি তাঁকে প্রসন্নের পাঠানো কিছু ই–মেইল দেখান।

প্রসন্নের সঙ্গে দিব্যার পরিচয় হয় ২০০৭ সালে। দুই বছর পর তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুজনই প্রযুক্তি খাতে মেধাবী ব্যক্তি ছিলেন এবং নিজেদের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। প্রসন্ন যখন সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করতেন, তখন বেশ কয়েক বছর তাঁরা ‘লং-ডিসটেন্স’ সম্পর্কে ছিলেন।

দিব্যা কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। ২০১৩ সালে দুজনের পুনর্মিলন হয়। সে সময় দিব্যা নেদারল্যান্ডসে বসবাস করতেন। পরিবারের আপত্তি উপেক্ষা করে দিব্যা প্রসন্নকে বিয়ে করেন।

২০১৫ সালে প্রসন্ন সান ফ্রান্সিসকোতে ফিরে আসেন। ২০১৭ সালের শুরুতে রিপলিংয়ের যাত্রা শুরু হয়। ২০২২ সাল থেকে ফোর্বস ‘বিলিয়নিয়ারদের’ তালিকায় প্রসন্নর নাম ওঠে।

প্রসন্নর সহকর্মীরা তাঁকে ‘কোডিং গড’ ও ‘খুবই ভালো একজন প্রকৌশলী’ হিসেবে বর্ণনা করেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী আদালতে প্রসন্নকে স্বামী ও বাবা হিসেবে একজন অযত্নশীল ব্যক্তি বলে বর্ণনা করেন।

প্রসন্নের দাবি, তাঁর স্ত্রী বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন। এ কারণেই তাঁদের বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে হয়েছে। তাঁরা সমঝোতার ভিত্তিতে বিবাহবিচ্ছেদে যাওয়া নিয়েও আলোচনা করেছেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী এতে রাজি ছিলেন না।

পরে আদালত স্ত্রীকে প্রায় ৯ কোটি রুপি প্রদান এবং প্রতি মাসে ৪ লাখ ৩০ হাজার রুপি করে দিতে প্রসন্নকে নির্দেশ দেন। সন্তানের হেফাজত যৌথভাবে দুজনকেই দেওয়া হয়। এখন সন্তানের হেফাজত পাওয়া নিয়ে তাঁরা আবার নতুন করে বিবাদে জড়িয়েছেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রসন ন র ন প রসন করত ন

এছাড়াও পড়ুন:

গণহত্যার প্রতিবাদে সরব বাংলাদেশ

ইসরায়েলি আগ্রাসনে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা। খাদ্য, চিকিৎসাসহ সব পরিষেবা বন্ধ করে দিয়ে ফিলিস্তিনিদের ওপর নৃশংসতম গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। পৃথিবীর দেশে দেশে মানবিক মানুষেরা সেই গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অব্যাহত রেখেছেন। এবার এই গণহত্যার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সরব হয়েছেন বাংলাদেশের মানুষও। গতকাল শনিবার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ সমাবেশে ফিলিস্তিনিদের ওপর বর্বরোচিত গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন লাখো মানুষ।

‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট’-এর ডাকে আয়োজিত এ গণজমায়েতে অংশ নিতে ঢাকাসহ দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, আলেম-ওলামাসহ সর্বস্তরের মানুষ। গতকাল সকাল থেকে ট্রেনের ছাদে, বাসে, ট্রাকে ঢাকায় প্রবেশ করতে থাকেন হাজার হাজার মানুষ। ঢাকার নানা প্রান্ত থেকে পায়ে হেঁটে এসেছেন অসংখ্য মানুষ। খণ্ড খণ্ড মিছিল রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হয়ে জনসমুদ্র তৈরি করে।

বেলা তিনটায় সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার মধ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। লাখো মানুষ সড়কে নেমে এলে রাজধানীর মূল সড়কগুলোতে যান চলাচল স্থবির হয়ে পড়ে। অনেকে বাস থেকে নেমে মিছিলের স্রোতে মিশে যান। হাতে হাতে ছিল ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফিলিস্তিনের পতাকা। অনেকের পরনে ছিলে গণহত্যা বন্ধের আহ্বান-সংবলিত টি-শার্ট।

‘ফিলিস্তিনে হামলা কেন, জাতিসংঘ জবাব চাই’, ‘তুমি কে আমি কে, ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’, ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর, শাহবাগসহ অনেক এলাকা। ‘সেভ গাজা, সেভ হিউম্যানিটি’, ‘টু স্ট্যান্ড উইথ প্যালেস্টাইন ইজ টু স্ট্যান্ড উইথ হিউম্যানিটি’, ‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা’, ‘স্টপ জায়োনিস্ট টেরর’—এ ধরনের লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন সমাবেশে যোগ দেওয়া অনেকেই। স্বেচ্ছাসেবীরা নিজ উদ্যোগে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে পানি ও জুস বিতরণ করেন।

দুপুর ১২টার পর সমাবেশস্থলে প্রবেশ করতে না পেরে হাজার হাজার মানুষ শাহবাগ, হাইকোর্ট, টিএসসি, মৎস্য ভবন মোড়সহ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চারপাশে অবস্থান নেন।

‘গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে বার্তা দিতে এসেছি’

মার্চ ফর গাজার গণজমায়েতে অংশ নিতে গাজীপুরের কাপাসিয়া থেকে এসেছেন কলেজশিক্ষার্থী শাখাওয়াত হোসেন। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন টিভি পর্দায় এ নৃশংসতা দেখলে খুব অসহায় লাগে। ইসরায়েলকে কি কেউ থামাতে পারবে না! আমরা চাই মুসলিম উম্মাহ এ গণহত্যা বন্ধ করুক। এখান থেকে আমরা বিশ্বকে একটা বার্তা দিতে চাই।’

ইলেকট্রিক মিস্ত্রি মো. জুনায়েদ এসেছেন গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর থেকে। তিনি চান ফিলিস্তিনি হত্যা বন্ধ হোক। বললেন, মুসলিম বিশ্বের ঐক্য ছাড়া সেটা কখনো সম্ভব হবে না।

ছিন্নভিন্ন এক শিশুর প্রতিকৃতি নিয়ে মিরপুর-২ থেকে সমাবেশে এসেছেন ফজিলাতুন নেসা বৃষ্টি। তিনি বলেন, ইসরায়েল ১৭ হাজার ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করেছে। পুরো পৃথিবী দেখছে। কেউ ইসরায়েলকে থামাচ্ছে না। মানবসভ্যতার সবচেয়ে বড় শত্রু এই ইসরায়েল। ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান নিয়ে তিনি সমাবেশে এসেছেন।

কী বললেন বক্তারা

পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও গাজায় গণহত্যার ওপর তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে মার্চ ফর গাজা সমাবেশ শুরু হয় বেলা সোয়া তিনটার দিকে। সমাবেশ শুরুর আগে মঞ্চে প্রথম আসেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক। একে একে উপস্থিতি হন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ, আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়াস কাঞ্চন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম, বাংলাদেশ লেবার পার্টি ও বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের নেতারা।

একপর্যায়ে মঞ্চে এসে সবাইকে শৃঙ্খলা মেনে সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান ইসলামি বক্তা মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। তিনি বলেন, ‘আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসমুদ্র ফিলিস্তিনের প্রতি, আল-আকসার প্রতি বাংলাদেশের জনগণের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। ভৌগোলিকভাবে আমরা ফিলিস্তিন থেকে অনেক দূরের হতে পারি, কিন্তু আজকের এ সমাবেশ প্রমাণ করে আমাদের একেকজনের বুকের ভেতরে বাস করে ফিলিস্তিন।’

সমাবেশে বক্তব্য দেন ইসলামি বক্তা শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আমাদের মত, পথ ভিন্ন হলেও আজকে আমরা প্রমাণ করেছি, ফিলিস্তিনের ন্যায্য দাবিতে আমরা সবাই এক।’

ঘোষণাপত্র পাঠ

সমাবেশের পক্ষ থেকে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। ঘোষণাপত্রে আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলের গণহত্যার বিচার, ইসরায়েলের সঙ্গে সামরিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিকভাবে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

ঘোষণাপত্রে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক আদালতে জায়নবাদী ইসরায়েলের গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। যুদ্ধবিরতি নয়, অবিলম্বে গণহত্যা বন্ধে জাতিসংঘসহ মুসলিম বিশ্বকে দায়িত্ব নিতে হবে। পূর্ব জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।

ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি মজলুম গাজাবাসীর পাশে খাদ্য, চিকিৎসা ও প্রতিরক্ষা সহায়তা নিয়ে দাঁড়ানো, বাংলাদেশের পাসপোর্টে ‘এক্সেপ্ট ইসরায়েল’ শব্দ ফিরিয়ে আনা, ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিল ও ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের আহ্বান জানানো হয়। ঘোষণাপত্রে পাঠ্যবই ও শিক্ষানীতিতে আল-আকসা, ফিলিস্তিন এবং মুসলিমদের সংগ্রামী ইতিহাসকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়েছে।

ভারতের হিন্দুত্ববাদী শাসনের অধীনে মুসলিমদের অধিকার হরণ, বিশেষ করে ওয়াক্‌ফ আইন সংশোধনের মতো রাষ্ট্রীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ওআইসি ও মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে দৃঢ় প্রতিবাদ ও কার্যকর কূটনৈতিক অবস্থান নিতে হবে বলেও ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ার বিষয়টি আরও স্পষ্ট করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

বায়তুল মোকাররম মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল মালেকের মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সমাবেশ সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ