গত বছরই বাংলাদেশে এসে দুই টেস্ট খেলার কথা ছিল জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে ভাবনায় রেখে দুই দল তখন পাঁচ ম‌্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছিল। পিছিয়ে যাওয়া দুই ম‌্যাচের সিরিজ খেলতে এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। স্থগিত হওয়া সিরিজটিই হচ্ছে এবার।

অভিজ্ঞদের ফিরিয়ে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। সোমবার রাতে দুই টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করেছে তারা। দলে ফিরেছেন শন উইলিয়ামস ও ক্রেইগ আরভিন। চোট কাটিয়ে দলে ফিরেছেন উইলিয়ামস। ব্যক্তিগত ছুটি শেষে ফিরেছেন আরভিন। মাঠে নামার জন‌্য প্রস্তুতি ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। তাকেও ফেরানো হয়েছে স্কোয়াডে।

১৫ সদস‌্যের স্কোয়াডে একমাত্র নতুন মুখ ভিনসেন্ট মাসেকেসা। এছাড়া ২০২৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকের প্রায় দুই বছর পর দলে ফিরেছেন কিপার-ব্যাটসম্যান টাফাডজোয়া সিগা। 

চার বছর পর টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। দুইটি ম‌্যাচই হবে ঢাকার বাইরে। সিলেটে প্রথম টেস্ট ২০ থেকে ২৪ এপ্রিল। চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্ট ২৮ এপ্রিল থেকে ২ মে। ১৫ এপ্রিল অতিথিরা বাংলাদেশে এসে পৌঁছবেন।

কোনো প্রস্তুতি ম‌্যাচ ছাড়াই অতিথিরা সরাসরি মাঠে নামবেন। অবশ‌্য কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে যথেষ্ট সময়ও পাচ্ছেন তারা। টেস্ট খেলতে জিম্বাবুয়ে সবশেষ বাংলাদেশে এসেছিল ২০২০ সালে। একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি ইনিংসের ব্যবধানে জিতেছিল বাংলাদেশ।

গত বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ দুটি টেস্ট ম‌্যাচ খেলেছিল সিলেট ও চট্টগ্রামে। যদিও সে ম‌্যাচ দুটির অভিজ্ঞতা সুখকর হয়নি। জিম্বাবুয়ে ষষ্ঠবারের মতো বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে আসছে। এর আগে ২০০১, ২০০৫, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশে এসে টেস্ট খেলেছে তারা। সব মিলিয়ে ১০ টেস্টে আফ্রিকার দলটির জয় দুটিতে।

জিম্বাবুয়ের স্কোয়াড: ক্রেইগ আরভিন (অধিনায়ক), ব্রায়ান বেনেট, জোনাথান ক্যাম্পবেল, বেন কারান, ট্রেভর গোয়ান্ডু, ওয়েসলি মাধেভেরে, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ভিনসেন্ট মাসেকেসা, নিয়াশা মায়াভো, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা, ভিক্টর নিয়াউচি, টাফাডজোয়া সিগা, নিকোলাস ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস।

ঢাকা/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দেশি বিনিয়োগেই বেশি কর্মসংস্থান, তবু কেন বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে বেশি উৎসাহ

কর্মসংস্থানের প্রধান চালিকা শক্তি হলো বিনিয়োগ। যত বেশি বিনিয়োগ, তত বেশি উৎপাদন এবং সেই অনুপাতে সৃষ্টি হয় কর্মসংস্থান। বাংলাদেশে এই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দেশি–বিদেশি—উভয় ধরনের বিনিয়োগই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) পরিসংখ্যান বলছে, কর্মসংস্থান তৈরিতে দেশীয় বিনিয়োগের অবদানই তুলনামূলকভাবে বেশি।

যদিও এ অভিযোগ বেশ পুরোনো যে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এ দেশে তুলনামূলকভাবে বেশি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। বিডার বিনিয়োগসংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করলে একটি স্পষ্ট চিত্র উঠে আসে।

বিডার বিনিয়োগবিষয়ক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৯-১০ সালে ৩৯৩ কোটি ১০ লাখ ডলার দেশীয় বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ২ লাখ ৯১ হাজার ৪১৮ জনের; সেই বছর ৮৯ কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ৩৯ হাজার ২৪৫ জনের।

২০২০-২১ সালে ৬৬৬ কোটি ৬৯ লাখ ডলার বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ১০০ মানুষের। এর বিপরীতকে ১০৫ কোটি ৮৪ লাখ ডলারের বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ২০ হাজার ৬৮৬ জনের।

মেটা ১২ বছরে, অর্থাৎ ২০০৯-১০ থেকে ২০২০-২১ সাল পর্যন্ত ১০ হাজার ৫৭৫ কোটি ডলার স্থানীয় বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে মোট ২৮ লাখ ১৭ হাজার ৯০২ জনের। একই সময় ৫ হাজার ৯৪৩ কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৮৭৫ জনের।

২০০৯-১০ থেকে শুরু করে ২০২০-২১ সাল পর্যন্ত স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান দিয়েছে বিডা। সেখানে দেখা গেছে, বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে দেশে আনুষ্ঠানিক খাতে একজন মানুষের কর্মসংস্থান করতে যেখানে ৯৩ হাজার ৪২৮ ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন হয়, সেখানে স্থানীয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় ৩৭ হাজার ৫২৮ ডলার। অর্থাৎ একই পরিমাণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে দেশি বিনিয়োগের তুলনায় বিদেশি বিনিয়োগ লাগে আড়াই গুণ।

বাস্তবতা হলো, দেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে অনেক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হলেও কাঙ্ক্ষিত হারে তা বাড়ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যালেন্স অব পেমেন্ট–সম্পর্কিত প্রতিবেদনের তথ্যমতে, চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর সময়ে দেশে নিট প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে মাত্র ২১ কোটি ৩০ লাখ ইউএস ডলারের। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৭৪ কোটি ৪০ লাখ ডলারের। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় নিট এফডিআই ৫৩ কোটি ১০ লাখ ডলার বা ৭১ দশমিক ৩৭ শতাংশ কমেছে।

বিশ্লেষকেরা বলেন, স্থানীয় বিনিয়োগ থেকে সৃষ্ট মুনাফা সাধারণত দেশেই থাকে এবং পুনর্বিনিয়োগ হয়। ফলে দেশের সম্পদ দেশেই বৃদ্ধি পায়। স্থানীয় সংযোগ ও সহযোগী শিল্প গড়ে ওঠার অবকাশ তৈরি হয়। অন্যদিকে বিদেশি কোম্পানিগুলো মুনাফার একটি বড় অংশ নিজ দেশে ফেরত নিয়ে যায়। ফলে স্থানীয় অর্থনীতির সঙ্গে সংযোগে গভীরতা আসে না। স্থানীয় অর্থনীতি তা বিদেশি বিনিয়োগ থেকে যতটা উপকৃত হতে পারত, এসব কারণে ততটা পারে না। সে কারণে স্থানীয় বিনিয়োগ থেকে যে পরিমাণ কর্মসংস্থান হয়, বিদেশি বিনিয়োগ থেকে ততটা হয় না।

তবে বিদেশি বিদেশি বিনিয়োগেরও প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। বিদেশি বিনিয়োগের সঙ্গে উচ্চ প্রযুক্তি ও কারিগরি জ্ঞান আসে; ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশে আসে প্রতিযোগিতা। অনেক সময় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার মতো গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়নে অংশ নেয়। বিদেশি বিনিয়োগ আসলে দেশের পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করার সুযোগ পায়। এর মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি পায়; অর্জিত হয় বৈদেশিক মুদ্রা। কিন্তু স্থানীয় বিনিয়োগে গতি না এলে বিদেশি বিনিয়োগও গতি আসবে না বলে মনে কজরেন বিশ্লেষকেরা।

আরও পড়ুনব্যাংকঋণের সুদহার কমলেই কি বিনিয়োগ বাড়বে০১ অক্টোবর ২০২৪এফডিআই বাড়ে না

বিশ্বব্যাংকের আইএফসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে বিদেশি বিনিয়োগ মাত্র শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ (২০২৩)। সামগ্রিকভাবে যেখানে জিডিপির অনুপাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৩০ শতাংশের মতো সরকারি ও ব্যক্তি বিনিয়োগ মিলিয়ে। অর্থাৎ বাংলাদেশের অর্থনীতির যে গতি প্রত্যাশা করে তার বিপরীতে বিদেশি বিনিয়োগের হার অপর্যাপ্ত। যে বিনিয়োগ আসছে, তা মূলত দেশে ব্যবসারত বিদেশি কোম্পানিগুলোই করছে। নতুন কোম্পানি আসছে কম। এমনকি স্যামসাংয়ের মতো কোম্পানি স্রেফ জমিসংক্রান্ত জটিলতার কারণে দেশে বিনিয়োগ করতে পারেনি।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিডার বিনিয়োগবিষয়ক সম্মেলনে ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) এক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়, দেশে ব্যবসার পরিবেশ তথা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এখনো পাঁচটি বড় বাধা রয়েছে। সেগুলো হলো বিদ্যুতের সমস্যা, অর্থায়নের সীমিত সুযোগ, দুর্নীতি, অনানুষ্ঠানিক খাতের আধিক্য ও উচ্চ করহার।

দেশি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈষম্য

দেশের ব্যবসায়ীরা বলেন, দেশের ব্যাংকের সুদহার বেশি, যদিও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিদেশ থেকে কম সুদে ঋণ আনতে পারেন। সেই সঙ্গে তাঁরা মুনাফা অন্য দেশে নিয়ে যেতে পারেন; বাংলাদেশের স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা সাধারণত অন্য দেশে বিনিয়োগ করতে পারেন না। করতে চাইলে হাজার রকম অনুমোদন নিতে হয়।

শাশা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ এ প্রসঙ্গে বলেন, সম্প্রতি বিডার বিনিয়োগ সম্মেলনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগজনিত সমস্যার সমাধান নিয়ে অনেক কথা বলা হলো। সম্প্রতি নতুন কিছু উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেল। কিন্তু যারা দেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখেন, সেই স্থানীয় উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের সমস্যার সমাধানে এমন উদ্যোগ দেখা যায় না।

দেশে সামগ্রিকভাবে যে পরিবেশ বিরাজ করছে, তা বিনিয়োগের জন্য অনুকূল নয় বলেই মনে করেন শামস মাহমুদ। তিনি বলেন, সম্প্রতি বিডা এত ঘটা করে বিনিয়োগ সম্মেলন করল, কিন্তু সেই সম্মেলনের পরপরই শিল্পে গ্যাসের দাম বাড়ানো হলো। এমনকি নতুন দামে গ্যাস দেওয়া হবে বলে অনেক দিন ধরে গ্যাসের নতুন সংযোগ দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন তিনি। রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে তাঁর নতুন এক কারখানায় গ্যাসের সংযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে এটা ঘটেছে বলে জানান তিনি।

দেশের স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে স্বস্তি না পেলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আসতে চাইবেন না, এটাই বাস্তবতা বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। বিনিয়োগের যথোপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় অধিকাংশ খাতে শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন কোম্পানি গঠনের সুযোগ থাকলেও কখনোই এফডিআই আকর্ষণে বাংলাদেশ ভালো করেনি। এমনকি দেশে কর্মরত বিদেশি কোম্পানিগুলোর মুনাফার হার ভালো হলেও দেশে নতুন বিদেশি বিনিয়োগ খুবই কম। তার সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা।

দেশের বিদ্যমান অস্থিতিশীল পরিবেশ বিনিয়োগের জন্য অনুকূল নয় বলে মনে করেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান। এ পরিস্থিতিতে দেশীয় বিনিয়োগকারীরা আস্থা না পেলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আস্থা পাবেন না বলে মনে করেন তিনি। সেই সঙ্গে দেশে বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদহার বেশি। পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে বিনিয়োগকারীরা হয়তো ঝুঁকি নিয়েও বিনিয়োগ করতেন, কিন্তু এই বাস্তবতায় বিনিয়োগকারীরা বেশি সুদে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন না। বিনিয়োগ সম্মেলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিশ্রুতি তো অনেকই আসে, কিন্তু শেষমেশ তা কতটা বাস্তবায়িত হয়, সেটাই দেখার বিষয়।

বিদ্যমান এই অনিশ্চয়তা থেকে উত্তরণে গণতান্ত্রিক উত্তরণের রূপরেখা প্রয়োজন বলে মত দেন সেলিম রায়হান। অর্থাৎ সংস্কার কবে নাগাদ করা হচ্ছে, এরপর যাঁরা ক্ষমতার আসতে পারেন, তাঁরা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কী ব্যবস্থা নেবেন—এসব বিষয় বোঝার জন্য বিনিয়োগকারীরা মুখিয়ে আছেন।

আরও পড়ুনবাংলাদেশে বিনিয়োগ কম, বড় বাধা পাঁচটি ০৯ এপ্রিল ২০২৫আর যত কারণ

এদিকে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের রিটার্ন অন ইক্যুইটি ভালো হলেও রিটার্ন অন অ্যাসেট বৈশ্বিক গড় মানের চেয়ে কম। দ্য গ্লোবাল ইকোনমির হিসাবে, ২০২১ সালে বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রিটার্ন অন অ্যাসেট ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ৯৬ শতাংশ, যেখানে বৈশ্বিক গড় মান ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ২০১০ সালে দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রিটার্ন অন অ্যাসেট ছিল সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ; ২০২১ সালে তা কমে ১ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সাধারণত এই পরিসংখ্যান দেখে বিনিয়োগ করে থাকেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে ইসির গেজেট প্রকাশ
  • ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
  • দেশি বিনিয়োগেই বেশি কর্মসংস্থান, তবু কেন বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে বেশি উৎসাহ