আইপিএল ও চ্যাম্পিয়নস লিগে আছে দুটি করে ম্যাচ।টেনিস

মন্তে–কার্লো মাস্টার্স
বিকেল ৩টা, সনি স্পোর্টস টেন ৫

আইপিএল

কলকাতা নাইট রাইডার্স–লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস
বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস ও স্টার স্পোর্টস ২

পাঞ্জাব কিংস–চেন্নাই সুপার কিংস
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও স্টার স্পোর্টস ১

উয়েফা নারী নেশনস লিগ

জার্মানি–স্কটল্যান্ড
রাত ৯–৩০ মি.

, ফিফা+ ওয়েবসাইট

উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ

আর্সেনাল–রিয়াল মাদ্রিদ
রাত ১টা, সনি স্পোর্টস টেন ২

বায়ার্ন মিউনিখ–ইন্টার মিলান
রাত ১টা, সনি স্পোর্টস টেন ১

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স প র টস

এছাড়াও পড়ুন:

বিয়ের প্রলোভনের মাধ্যমে যৌনকর্মে দণ্ডের বিধানের বৈধতা নিয়ে রিট

বিয়ের প্রলোভনের মাধ্যমে যৌনকর্মের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি দণ্ডনীয় হবেন—নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে যুক্ত করা এমন বিধানের বৈধতা নিয়ে রিট হয়েছে। এ–সংক্রান্ত বিধানটি সংবিধানের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে রিটে।

‘এইড ফর ম্যান ফাউন্ডেশনের’ পক্ষে সংগঠনের সেক্রেটারি এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রাশিদুল হাসান আবেদনকারী হিসেবে রিটটি করেছেন। তাঁদের পক্ষে আইনজীবী ইশরাত হাসান আজ সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। পরে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালেদীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রিটের ওপর শুনানি হতে পারে।

২০০৮ সালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন প্রণয়ন করা হয়। আইনটি সময়োপযোগী করার লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে আইনে সংশোধনী আনা হয়। চলতি বছরের ২৫ মার্চ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করা হয়।

অধ্যাদেশের ৫ ধারায় বলা হয়, ওই আইনের ধারা ৯ক এর পর নতুন ধারা ৯খ সন্নিবেশিত হবে। আর ৯খ ধারায় বিয়ের প্রলোভনের মাধ্যমে যৌনকর্ম করলে দণ্ডের বিষয়ে বলা আছে। এর ভাষ্য, যদি কোনো ব্যক্তি দৈহিক বলপ্রয়োগ ছাড়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ১৬ বছরের বেশি বয়সের কোন নারীর সঙ্গে যৌনকর্ম করেন এবং যদি ওই ঘটনার সময় ওই ব্যক্তির সঙ্গে ওই নারীর আস্থাভাজন সম্পর্ক থাকে, তাহলে ওই ব্যক্তি অনধিক সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হবেন।

২০২৫ সালের অধ্যাদেশের ৫ ধারার মাধ্যমে সন্নিবেশিত ৯খ ধারার বৈধতা নিয়ে মূলত রিটটি করা হয়েছে বলে জানান রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী ইশরাত হাসান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক অপরাধ হিসেবে ৯খ ধারায় বলা হয়েছে, যা মূল আইনে ছিল না। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করার পর, তা না রাখলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সাত বছরের দণ্ড হবে বলা হয়েছে। শুধু ‘বিয়ের প্রতিশ্রুতি’ না রাখার কারণে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হলে তা ব্যক্তিস্বাধীনতা ও নারীর সম্মতির অধিকার লঙ্ঘন করে। প্রতিশ্রুতি না রাখার কারণে শুধু লিঙ্গের ভিত্তিতে একজনকে অপরাধী এবং অপরজনকে অপরাধী হিসেবে গণ্য না করার সুযোগ নেই। সংবিধান অনুসারে আইনের চোখে সবাই সমান। যখন ঘটনা ঘটছে, তখন তা অপরাধ নয়, পরবর্তী সময়ে প্রতিশ্রুতি না রাখলে তা অপরাধ হিসেবে দেখা হয়েছে বিধানটিতে। এমন অনুমান বা ধারণার ভিত্তিতে অপরাধকে সংজ্ঞায়িত করা যায় না।

আরও পড়ুনধর্ষণ মামলার জট কমাতে ‘বিয়ের প্রলোভনের মাধ্যমে যৌনকর্ম’ আলাদা ধারা করা হয়েছে২৮ মার্চ ২০২৫

রিটের আবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের ৫ ধারার মাধ্যমে সন্নিবেশিত ৯খ ধারা কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে রিটে।

আরও পড়ুন‘বিয়ের প্রলোভনে যৌন সম্পর্ক’ কি শুধু পুরুষেরই অপরাধ২৩ মার্চ ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • একঝলক (৮ এপ্রিল ২০২৫)
  • বিয়ের প্রলোভনের মাধ্যমে যৌনকর্মে দণ্ডের বিধানের বৈধতা নিয়ে রিট
  • ঢাকায় ৪ দিনের বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু
  • চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
  • এক্সিম ব্যাংকে চাকরি, লাগবে না অভিজ্ঞতা
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (৭ এপ্রিল ২০২৫)
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (৬ এপ্রিল ২০২৫)
  • ভারতের ওয়াক্‌ফ সংশোধনী বিল সাংবিধানিক সুরক্ষায় হস্তক্ষেপ: খেলাফত মজলিস
  • আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন চাকরি, নবম গ্রেডসহ পদ ২৯, দ্রুত আবেদন করুন