পটুয়াখালীর বাউফলে কেবিন না পেয়ে লঞ্চের এক কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে কথিত যুবদলকর্মী মো. উজ্জ্বলের বিরুদ্ধে। সোমবার সকালে কালাই গরুর হাটে অবস্থিত ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে মামুন খান নামের ওই কর্মীকে পেটানো হয়। সংবাদ পেয়ে সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে।

আহত মামুন খান পারাবত-৩ লঞ্চের কেবিনবয়। ওই লঞ্চটি কালাইয়া-ঢাকা নৌরুটে চলাচল করে। 

জানা যায়, রোববার রাতে মামুনের মোবাইল ফোনে কল করে যুবদলকর্মী উজ্জ্বল তিনটি কেবিন দিতে বলেন। মামুন দুটি কেবিন দিতে পারেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উজ্জ্বল সোমবার সকালে মামুনকে ডেকে এনে কালাইয়া গরুর হাট ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁকে এলোপাতাড়ি কিলঘুসি, লাথি-থাপ্পড় মারতে থাকেন উজ্জ্বল। স্থানীয় লোকজনের কাছে সংবাদ পেয়ে পারাবত-৩ লঞ্চের অন্য কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করেন। 

মামুন খানের ভাষ্য, লঞ্চের কেবিন দুই-তিন দিন আগেই বুকিং হয়ে যায়। এর পরও উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গিয়াস উদ্দিনের কথা বলায় উজ্জ্বলকে তিনি দুটি কেবিন দেন। আরেকটি কেবিন না পেয়ে তিনি ক্ষিপ্ত হন। পরে ডেকে নিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। 

এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে উজ্জ্বলের ফোন নম্বরে কল দিলেও তিনি ধরেননি। 

বাউফল উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গিয়াস উদ্দীন বলেন, বিষয়টি শুনে তিনি খোঁজ নিয়েছেন। তাঁর দাবি, ওই লঞ্চকর্মীকে মারধর করা হয়নি, তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে।

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, তিনি এ বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর ম ক

এছাড়াও পড়ুন:

কেবিন না পেয়ে লঞ্চকর্মীকে পিটুনি

পটুয়াখালীর বাউফলে কেবিন না পেয়ে লঞ্চের এক কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে কথিত যুবদলকর্মী মো. উজ্জ্বলের বিরুদ্ধে। সোমবার সকালে কালাই গরুর হাটে অবস্থিত ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে মামুন খান নামের ওই কর্মীকে পেটানো হয়। সংবাদ পেয়ে সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে।

আহত মামুন খান পারাবত-৩ লঞ্চের কেবিনবয়। ওই লঞ্চটি কালাইয়া-ঢাকা নৌরুটে চলাচল করে। 

জানা যায়, রোববার রাতে মামুনের মোবাইল ফোনে কল করে যুবদলকর্মী উজ্জ্বল তিনটি কেবিন দিতে বলেন। মামুন দুটি কেবিন দিতে পারেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উজ্জ্বল সোমবার সকালে মামুনকে ডেকে এনে কালাইয়া গরুর হাট ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁকে এলোপাতাড়ি কিলঘুসি, লাথি-থাপ্পড় মারতে থাকেন উজ্জ্বল। স্থানীয় লোকজনের কাছে সংবাদ পেয়ে পারাবত-৩ লঞ্চের অন্য কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করেন। 

মামুন খানের ভাষ্য, লঞ্চের কেবিন দুই-তিন দিন আগেই বুকিং হয়ে যায়। এর পরও উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গিয়াস উদ্দিনের কথা বলায় উজ্জ্বলকে তিনি দুটি কেবিন দেন। আরেকটি কেবিন না পেয়ে তিনি ক্ষিপ্ত হন। পরে ডেকে নিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। 

এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে উজ্জ্বলের ফোন নম্বরে কল দিলেও তিনি ধরেননি। 

বাউফল উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজী গিয়াস উদ্দীন বলেন, বিষয়টি শুনে তিনি খোঁজ নিয়েছেন। তাঁর দাবি, ওই লঞ্চকর্মীকে মারধর করা হয়নি, তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে।

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, তিনি এ বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ