যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক নিয়ে দেশের ব্যবসায়ীরা চিন্তিত বলে উল্লেখ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান। তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতিতে সরকার ঠিক পথেই এগোচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি দর-কষাকষি করতে হবে, নিছক চিঠিপত্র আদান-প্রদান করে হবে না।

রাজধানীর বনানীতে সোমবার একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান। এ সময় তিনি সরকারকে এ বিষয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করার আহ্বান জানান। লক্ষ্য, দর-কষাকষির বিষয়টি যথাযথভাবে এগিয়ে নেওয়া।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইসিসি বাংলাদেশের সহসভাপতি নাসের এজাজ বিজয়, পর্ষদ সদস্য কামরান টি রহমান, আবদুল হাই সরকার, ফজলুল হক, সিমিন হোসেন, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদ প্রমুখ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আইস স

এছাড়াও পড়ুন:

বিসিবির আর্থিক লেনদেনসংক্রান্ত প্রতিবেদন নিয়ে মিডল্যান্ড ব্যাংকের ব্যাখ্যা

আর্থিক লেনদেন বিষয়ে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদনে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে ২৬ এপ্রিল একটি সংবাদ বিবৃতি পাঠায় বিসিবি। সেই বিবৃতি থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মিডল্যান্ড ব্যাংক সম্পর্কে ‘বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন’ তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্যাংকটি। এর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে মিডল্যান্ড ব্যাংক।

বিসিবি কর্তৃক প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয় দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। প্রথম আলোয় প্রকাশিত এ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল, ‘ফারুক আহমেদের ২৫০ কোটি টাকা সরানো বিষয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা’, যেটি বিসিবির বিবৃতি অনুসরণ করেই করা হয়েছে।  

বিসিবির বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে বিসিবি তার ব্যাংকিং সম্পর্কগুলো পুনর্মূল্যায়ন করেছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত ‘গ্রিন’ ও ‘ইয়েলো’ তালিকাভুক্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেনে যুক্ত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো থেকে ২৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে ২৩৮ কোটি টাকা ‘গ্রিন’ ও ‘ইয়েলো’ তালিকার ব্যাংকগুলোতে পুনর্বিনিয়োগ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছিল বিসিবি।

বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ