পবিত্র ঈদুল ফিতরে অন্তত ৩৯টি নির্বাচনী আসনে জনসংযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। তাঁদের অনেকে নির্বাচনী এলাকার মানুষকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে পোস্টারও সাঁটিয়েছিলেন। ঈদ উদ্‌যাপন শেষে এনসিপির নেতারা ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন।

গত ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতরের আগেই এনসিপির অনেক কেন্দ্রীয় নেতা নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় চলে যান। তার আগে রমজানের শেষ দিকে অনেকে নিজ নিজ এলাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবার ও আহত ব্যক্তিদের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। শহীদ পরিবারগুলোকে ঈদ উপহারও দিয়েছেন অনেক নেতা। ঈদের দিন এবং আগে–পরে এনসিপির স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় ও জনসংযোগ করেছেন। কেউ কেউ নিজ এলাকায় ঈদের জামাতে বক্তব্যও দিয়েছেন। কোথাও কোথাও প্রীতি ফুটবল, ক্রিকেট খেলাসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এসব আয়োজনের পাশাপাশি স্থানীয় সংখ্যালঘু ও অনগ্রসর সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গেও কুশল বিনিময় করতে দেখা গেছে।

জনসংযোগে আখতার হোসেন.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কর ছ ন এনস প

এছাড়াও পড়ুন:

বিচার বিভাগের সংস্কার না করলে কোনো সংস্কার স্থায়িত্ব পাবে না: প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, আজ বিভিন্ন খাতে সংস্কারের প্রশ্ন উঠেছে। কিন্তু সবার আগে বিচার বিভাগের স্থায়ী সংস্কার না করা হলে কোনো বিভাগের সংস্কার স্থায়িত্ব পাবে না। বিচার বিভাগের সংস্কার শব্দটা এখন সংস্কারের প্রতিশব্দ হয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থায় আইনগত বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। সেগুলো নজরে এসেছে; এগুলো সংস্কার করা হবে। 

আজ সোমবার দিনাজপুরের হাকিমপুরে মহিলা ডিগ্রি কলেজে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘দেশের বহু মেধাবী শিক্ষার্থী শুধু আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে মেধার স্বাক্ষর রাখতে পারে না। আর্থিক অসচ্ছলতা যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা না হয় সে জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আমাদের লক্ষ্য একটাই, শিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে মেধাবী ও পরিশ্রমী শিক্ষার্থী গড়ে তোলা।’ 

কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার আজিজ আহমেদ ভূঁঞা, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার হাসানুজ্জামান, দিনাজপুর সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আলমগীর কবির, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জুলফিকার উল্লাহ, দিনাজপুর জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মারুফত হোসাইন ও হাকিমপুরের ইউএনও অমিত রায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ