Samakal:
2025-04-07@14:20:49 GMT

ই-বাইক

Published: 6th, April 2025 GMT

ই-বাইক

বাংলাদেশে রিচার্জেবল প্রযুক্তির সি৩২ ইলেকট্রিক বাইক উন্মোচন করেছে বৈশ্বিক ব্র্যান্ড রিভো। ৭২ ভোল্ট ২৬ অ্যাম্পিয়ারে পুরোপুরি গ্রাফিন ব্যাটারি পরিচালিত ইলেকট্রিক বাইকের কথা জানালেন রিভো বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ভেন নি।
মডেলের প্রধান বৈশিষ্ট্য ১৮০০ ওয়াট মোটর, যা ব্যতিক্রমী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে। ইকো মোডে গতি ৩০ কিলোমিটার/ ঘণ্টা। পূর্ণ চার্জে পথ চলতে সক্ষম ৮০ কিলোমিটার। অন্যদিকে, স্পোর্ট মোডে সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার/ ঘণ্টা, যখন পূর্ণ চার্জে ৫০ কিলোমিটার পথ যেতে পারে।
২৬ অ্যাম্পিয়ার গ্রাফিন ব্যাটারি পাঁচ শতাধিক চার্জিং সাইকেল সমর্থন করে।
পূর্ণ চার্জে মাত্র ২.

০৮ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ খরচ করে। ব্যাটারিটি পূর্ণ চার্জ হতে সময় নেয় ১০.৬ ঘণ্টা।
নির্মাতারা জানান, নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে মডেলটি ডিজাইন করা। সামনে ডিস্ক ব্রেক আর পেছনে ড্রাম ব্রেক সিস্টেম, যা স্টপিং পাওয়ার নিশ্চিত করে। রিয়ার ও ফ্রন্ট হাইড্রোলিক সাসপেনশন। রাতে নিরাপদ যাত্রায় রয়েছে এলইডি লাইটিং সিস্টেম। যার মধ্যে রয়েছে এলইডি হেডলাইট, টেইললাইট ও টার্ন সিগন্যাল।
উদ্যোক্তারা জানায়, বাইকের ওজন ১৪০ কেজি। হালকা ফ্রেমে সামনে ও পেছনে ৯০/৮০-১২ ইঞ্চি ভ্যাকুয়াম টায়ারযুক্ত বাইকটি গ্রিপ ও ভারসাম্য নিশ্চিত করে। গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ২০৫ এমএম। ফলে অসমান পথে অসুবিধা হয় না। সিট বাকেটে ২৪ লিটার স্টোরেজ স্পেস রয়েছে, যা প্রয়োজনে জিনিস বহনের সুবিধা দেবে। সহজ, সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব চলাচলে সময়োপযোগী প্রযুক্তি, যথাযথ পারফরম্যান্স নিশ্চিত করছে, যা প্রতিদিনের যাত্রীদের সঙ্গে পরিবেশ সচেতনতার প্রতীক।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ন শ চ ত কর

এছাড়াও পড়ুন:

সূর্যকুমার ও পান্ডিয়ার অতিমানবীয় পারফরম্যান্সের পরও মুম্বাইয়ের হা

তখন ম্যাচ শুরু হতে প্রায় ঘণ্টা খানেক বাকি। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টের একানা স্টেডিয়ামে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টর কায়রন পোলার্ড একটা স্বারক জার্সি উপহার দিলেন ব্যাটসম্যান সূর্য কুমার যাদবকে। খানিক বাদে মাঠে গড়ানো লক্ষ্ণৌর বিপক্ষে ম্যাচটি ছিল ‘স্কাই’ খ্যাত এই বিধ্বংসী ব্যাটসম্যানের মুম্বাইয়ের জার্সিতে শততম। অষ্টম ক্রিকেটার হিসাবে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলে শততম ম্যাচ খেললেন সূর্যকুমার। তবে তার এই বিশেষ ম্যাচটা স্মরণীয় করে রাখতে পারল না মুম্বাই।

টস জিতে প্রথমে লক্ষ্ণৌকে ব্যাটিংয়ে পাঠান মুম্বাই অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। মিচেল মার্শ, এডিন মার্করাম ও ডেভিড মিলারের কল্যাণে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২০৩ রান সংগ্রহ করে লক্ষ্ণৌ। জবাব দিতে নেমে ২.২ ওভার শেষে সফরকারী দলটির সংগ্রহ ছিল ২ উইকেট হারিয়ে ১৭ রান। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে লড়াই করে তারা । তিনে নামা নামন ধীর ও মুম্বাইয়ের জার্সিতে শততম ম্যাচ খেলতে নামা সূর্যকুমারের ব্যাটিংয়ে জয়ের কাছাকাছি পৌঁছে যায় অতিথি দলটি। তবে সেটা যথেষ্ট ছিল না জয়ের জন্য। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রানেই থামে মুম্বাইয়ের ইনিংস। ১২ রানের জয় পায় লক্ষ্ণৌ।

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে লক্ষ্ণৌর ওপেনার মার্শ একাই রান তুলতে থাকেন। ৯ চার ও ২ ছক্কায়, ৩১ বলে ৬০ রান করে, সপ্তম ওভারের শেষ বলে মার্শ সাজঘরে ফিরেন। তখন আরেক ওপেনার মার্করামের রান মাত্র ১৪! টপ অর্ডারে এই দুই ব্যাটার ছাড়া আর কেউ রান পাননি। নিকোলাস পুরান করেন ১২। এই ম্যাচেও ব্যর্থ হন ঋষভ পন্থ। করেন মাত্র ২ রান।

আরো পড়ুন:

স্টার্ক-ডু প্লেসিস-ম্যাকগার্কে হায়দরাবাদকে হারালো দিল্লি

প্রায় ১৮ বছর পর ঘরের মাঠে চেন্নাইয়ের ‘অন্যরকম’ হার

তবে আয়ুশ বাদোনিকে নিয়ে সেই চাপ সামলে নেন মার্করাম। গড়েন ৫১ রানের জুটি। ৪টি চারে বোদানি ১৯ বলে করেন ৩০ রান। এরপর স্বদেশী মিলারকে সাথে নিয়ে নিজের সহজাত ব্যাটিং করে যান মার্করাম। এই দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার আগে ৩৮ বলে ৫৩ রান করেন। অন্যদিকে কিলার খ্যাত মিলারের অবদান ছিল ৩ চার ও ১ ছক্কায় ১৪ বলে ২৭ রান। বল হাতে মুম্বইয়ের হয়ে একাই পাঁচ উইকেট নেন কাপ্তান হার্দিক। একটি করে উইকেট নেন ট্রেন্ট বোল্ট, অশ্বনী কুমার, ভিগনেশ পুথুর।

ম্যাচ শুরু আগে অনুশীলনে চোট পাওয়ায় এই ম্যাচে ছিলেন না রোহিত শর্মা। তার বদলি হিসেবে ওপেনিংয়ে খেলা উইল জ্যাকস করেন মাত্র ৫ রান। রায়ান রিকেলটনের ব্যাট থেকে আসে ১০ রান। ধীর বেশ দাপুটের সঙ্গেই খেলছিলেন। তবে ৪টি চার ও ৩ ছক্কায়, ২৪ রানে ৪৬ রানে থামতে হয় তাকে। সূর্যকুমার নিজের চেনা ছন্দে খেলে ৪৩ বলে ৬৭ রান করেন। স্কাই তার ইনিংস সাজান ৯ চার ও ১ ছক্কায়। তিনি ফেরার পরেই রানের গতিটা কমে যায়।

তিলক বর্মা চেষ্টা করলেও রাতটা তাঁর জন্য ছিল না। ২৩ বলে ২৫ রান করার পর মুম্বাই ম্যানেজম্যান্ট তাকে রিটার্য়াড হার্ট করায়। শেষে হার্দিক ১৬ বলে ২৮ রান করলেও পারেননি দলকে জেতাতে। শেষ তিন ওভারে রানের পাহাড় চেপে দিয়ে বাজিমাত করে লক্ষ্ণৌ। আকাশ দীপ, শার্দূল ঠাকুর ও আবেশ খানরা নেন ১টি করে উইকেট।

আসরে এখন পর্যন্ত সমান ৪টি করে ম্যাচ খেলেছে এই দুই দল। যেখানে লক্ষ্ণৌর জয় ২টিতে। অন্যদিকে মাত্র ১টি ম্যাচ জিতে রীতিমত ধুঁকছে মুম্বাই।

ঢাকা/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে অগ্রণী ব্যাংককে জেতালেন তাইবুর
  • ইউনাইটেড সমর্থকদের ‘ক্লাসলেস’ বললেন গার্দিওলা
  • অ্যালেন স্বপন ফিরলেন, রোমাঞ্চ ফিরল কি
  • প্রস্তুতি ম্যাচে প্রত্যাশিত ফল
  • হাইব্রিড সোলারে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ
  • শান্তদের জিম্বাবুয়ে সিরজের ক্যাম্পে ছাড়তে চায় না ক্লাবগুলো
  • আবাহনীর রেকর্ড গড়া জয়ের নায়ক মোসাদ্দেক
  • সূর্যকুমার ও পান্ডিয়ার অতিমানবীয় পারফরম্যান্সের পরও মুম্বাইয়ের হা
  • ৩ কোটি টাকায় ১ রান, ফেরারির দামে অটোরিকশার পারফরম্যান্স