বন্দরে দুর্বৃত্তদের অস্ত্রঘাতে মাদক কারবারি নিহত
Published: 6th, April 2025 GMT
বন্দরে দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রঘাতে রনী (৩২) নামে এক চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি নিহত হয়েছে। নিহত সন্ত্রাসী রনী বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের ১নং মাধবপাশা এলাকার ছলিমুদ্দিন ওরফে ছইল্লা মিয়ার ছেলে।
রোববার (৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের কান্দিপাড়া সড়কে এলাহি পল্লী মোড়ে এ ঘটনাটি ঘটে। পথচারীরা মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে।
খবর পেয়ে বন্দর থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে লাশের সুরুতহাল রির্পোট তৈরি পর ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করে।
এলাকাবাসী তথ্য সূত্রে জানা গেছে, নিহত রনী একজন পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী ও স্থানীয় সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে বন্দর থানায় মাদক মামলাসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থলসহ হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সোনালী ব্যাংকের সাবেক ৭ কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় সাবেক সাত কর্মকর্তাসহ ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন গতকাল সোমবার এ রায় দেন। এদের সাতজনকে ৩ এবং চারজনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের আনুপাতিক হারে পরিশোধ করতে হবে জরিমানার ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। পলাতক আসামিদের সাজা তাদের গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের দিন থেকে কার্যকর হবে। দণ্ডপ্রাপ্তদের থেকে আত্মসাৎ করা টাকা আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
৩ বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন– সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির, সাবেক ডিএমডি মঈনুল হক, সাবেক জিএম ননীগোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, সাবেক ডিজিএম সফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক এজিএম সাইফুল হাসান ও কামরুল হোসেন খান। ১০ বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন– খানজাহান আলী সোয়েটারের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম মোল্লা, এমদাদুল হক শেখ এবং পরিচালক মীর মোহাম্মদ শওকত আলী ও রফিকুল ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন মঈনুল হক, মীর মহিদুর, সফিজ উদ্দিন ও কামরুল হোসেন খান। বাকি সাতজন পলাতক।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের তৎকালীন হোটেল শেরাটন শাখা থেকে ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন।